পাতা:মায়া-পুরী - রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী.pdf/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ৩২ ] ংশোধনের ও ক্ষমতা-বৰ্দ্ধনের সহস্র উপায় উদ্ভাবন করিয়া ও জগতের অতি অল্প অংশই তিনি প্রত্যক্ষগোচর করেন। পূৰ্ব্বে বলিয়াছি, জগতের এক আনা প্রত্যক্ষগোচর ; পনের আন৷ অনুমান করিয়া লইতে হয়। কিন্তু বস্তুতঃ এই প্রত্যক্ষগোচর ও অনুমান-লব্ধ জগতের বাহিরে ও ভিতরে জগতের আর একটা বৃহত্তর অংশ কল্পিত হয়, যাকার সম্বন্ধে বৈজ্ঞানিক কোন ও কথ। বলিতেই সাহস করেন না। সেই অংশ সম্পূর্ণ অজ্ঞাত। তবে সুখের বিষয়, বৈজ্ঞানিক ক্রমশই জগতের জ্ঞাত অংশ হইতে অজ্ঞাত অংশে অধিকার বিস্তার করিতেছেন । অজ্ঞাত জগৎ ক্রমশই তাহার জ্ঞানের সীমার মধ্যে আসিতেছে। যে অংশ এখনও অজ্ঞাত অাছে, সেই অজ্ঞাত অংশ সম্বন্ধে অনেকে অনেক রকম কল্পনা-জল্পনা করেন ; অধিকাংশ স্থলে কল্পনা-জল্পনা অমূলক হইয়া দাড়ায়, কখনও বা তাহার কিছু একট। মূল পাওয়া যায় । যে সকল অসাধারণ ঘটনাকে আমরা অতিপ্রাকৃত ঘটনা বলিয়া নির্দেশ করি, তাহ প্রায়ই এই অজ্ঞাত বা অল্প-জ্ঞাত জগৎ হইতেই আসে । তাহার অসাধারণত্ব দেখিয়া আমরা চমকিয়া উঠি ; আমাদের পরিচিত জগতের ঘটনাবলীর সহিত তাছাদের সামঞ্জস্ত দেখিতে পাই না । পরিচিত জগতের যে সকল ঘটনাবলীকে আমরা নিয়ম-বদ্ধ দেখিতে পাই, তাহার মধ্যে উছার খাপ খায় না। এই জন্ত ঐ সকল ঘটনার সত্যতা-বিষয়ে আমরা সন্দিহান হই । ৰিজ্ঞান-ব্যবসায়ী বড় সাবধানে চলেন ; অম্বুমান ও কল্পনার উপর নির্ভর না করিলে চলে না বটে, কিন্তু প্রত্যক্ষ প্রমাণ না পাইলে তাহার সংশয় কিছুতেই মেটে না । বিশেষতঃ যে সকল ঘটনা একেবারে অসাধারণ ও পরিচিত जशरङब्र नहिछ अनबखन, डांहांtनञ्च नडTङ च्षभिं*ांद्रौचक कब्रिब्र!