পাতা:মায়া-পুরী - রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ৩৪ ] বৈজ্ঞানিকের জানিবার উপায় নাই । তাহার যে কয়ট ইঞ্জিয় প্রাকৃতিক নিৰ্ব্বাচনের ফলে অভিব্যক্ত হইয়াছে, তন্দ্বারা রূপ, রস গন্ধ শব্দ স্পর্শ ভিন্ন আর কোন ও কিছু জ্ঞানগম্য বা কল্পনাগম্য হইবার উপায় নাই । যদি ইন্দ্রিয়ের সংখ্যা অধিক থাকিত, অথবা এই ইন্দ্রিয় গুলিই অল্পরূপ জ্ঞানের আমদানি করিত, তাহ হইলে জগতের মূৰ্ত্তি ও র্তাহার নিকট অন্তরূপ হইত। কেমন হইত, তাহা এখন আমাদের কল্পনাতে ও আসে না। আপাততঃ তিনি ঐ রূপ রস গন্ধাদি পাচটা বস্তুকে দেশে ও কালে সন্নিবেশিত করিয়া, জগতের এই মূৰ্ত্তির মধ্যে নানা অবয়ব সন্নিবিষ্ট করিয়া, একটা বিশাল যন্ত্র- কল্পনার প্রয়াস পাইতেছেন। এই যন্ত্রের প্রত্যেক অবয়লের একটা কাৰ্য্য নির্দেশ করা অবিশু ক এবং স ক ল অবয়বের মধ্যে একটা সম্পর্ক নির্দেশ করা আবশ্যক । আপন আপন কাৰ্য্য-সাধন করিয়া পরস্পরের সম্পর্ক আশ্রয়ে সেই অবয়বগুলি মুঠুভাবে যাহাতে সমুদয় যন্ত্রটিকে চালাইতে পারে, ইহা নির্দেশ করিতে পারিলেই বৈজ্ঞানিক সস্তুষ্ট থাকেন। যতক্ষণ তিনি কোন একটা যন্ত্রাঙ্গের কার্য্য নির্দেশ করিতে পারেন না বা সেই যন্ত্রাঙ্গটি কি উদেশুে সেখানে রহিয়াছে, নির্দেশ করিতে পারেন না, ততক্ষণ র্তাহার তৃপ্তি হয় না । এইখানে তাহাকে বুদ্ধির খেলা খেলিতে হয় । কল্পিত বিশ্ব-যন্ত্রটির পরিচালন-বিধি বুঝিবার জন্য নানা অঙ্গের কল্পনা করিতে হয়, নানা সম্পর্কের কল্পনা করিতে হয়। নিউটন এবং ফ্যারাডে, ল’প্লাস এবং ফ্রেনেল, হেলমহোলৎজ এবং কেলৰিন, ম্যাক্সোয়েল এবং জে জে টমসন, ডালটন এবং আরিনিক্সল, ভারুইন এরং ওয়াইজম্যান প্রভৃতি মনীষিগণ এইরূপ रूब्रनांब्र बछ च्या°नाप्वाइ जनाभांछ शैलङि cयब्रन कब्रिब्रारइन ।