পাতা:মায়ের নাম - জলধর সেন.pdf/৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

So উৎসগ অতিক্ৰম করিয়া একদিন অপরাহুকালে আলি রামচন্দ্ৰপুরে আজিম খন্দকারের গৃহে উপস্থিত হইল। খন্দকারের পুত্র তাহাকে পরম সমাদরে অভ্যর্থনা করিল ; খন্দকার সাহেবও আলির পরিচয় পাইয়া এবং তাহার পড়াশুনার কথা শুনিয়া তাহাকে যথেষ্ট আদর করিলেন । সন্ধ্যার পর আলি খন্দকার-সাহেবের নিকট বিবাহের প্রস্তাব কৰেিল । খন্দকার সাহেব মেয়ে সম্বন্ধে সমস্ত কথা শুনিয়া অতি গম্ভীরভাবে বলিলেন “দেখ বাবা, তোমার ভগিনীর কথা যাহা বলিলে, তাহাতে তাহাকে আমার পুত্রবধু করিতে পারিলে আমি খুবই সৌভাগ্য বোধ করিতাম। আমি মেয়েদের লেখাপড়া শিক্ষার পক্ষপাতী। আমি তেমন লেখাপড়া না জানিলেও বিদ্যার কদর বুঝি । কিন্তু বাবা, কথাটা কি জান ? আমার অবস্থা তেমন ভাল নয় ; পোস্য অনেকগুলি । তারপর এ অঞ্চলে একটু মান-সন্ত্রমও আছে। এ সব রক্ষা করতে গেলে আজকালকার দিনে একটু সহায় দরকার। ছেলেটি খোদার মেহেরবাণীতে এবার পরীক্ষায় পাশ হবে ব’লে খুব আশা করছি। বি-এ পাশ হ’লেই তাকে একটা ডিপুটীগিরিতে বাহাল কবুবার আমার ইচ্ছা । তুমি ত জান, মুরবীর জোর না থাকলে, জবর সুপারিশ না থাকলে ডিপুটীগিরি হয় না । তুমি মনে কিছু কোরো না, তোমার বাবার সুপারিশে কি আমার ছেলের ডিপুটীগিরি হবে ? আমি খোলাখুলিই বলি, আমি ছেলের বিবাহ, একটা ডিপুটী কি--সদর আলা। কি মুনসেফ, নিতান্ত পক্ষে কোন জজ আদালতের বড় উকিলের মেয়ের সঙ্গে দেব । ভবিষ্ক্যুৎ ত ভাবতে হবে ।” SDD t BD D uBDBD DDSS S B BBBD DD DBD BDLiB শুনিল । একবার তাহার মনে হইল, খন্দকার সাহেবকে ৰলে,