পাতা:মায়ের নাম - জলধর সেন.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰায়শ্চিত্ত WV9Gt ভট্টাচাৰ্য্য মুহাশয় বলিলেন “হ্যা--না, তা আর কাজে নেই।” ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয্যের মলিন মুখ ও র্তাহার ব্যাকুলত দেখিয়া অক্ষয়ের বুক ফাটিয়া যাইতে লাগিল। সে বলিয়া উঠিল “আপনাকে আর কিছু বলতে হবে না, আমি সব জানি, আমি—” ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় অক্ষয়ের কথায় বাধা দিয়া তাহার হাত চাপিয়া ধরিয়া “বাবা-” বলিয়া কাদিয়া ফেলিলেন ; আর একটি কথাও তাহার মুখ দিয়া বাহির হইল না । অক্ষয় তখন বলিল “সে সব কথা আর আপনার ব’লে কাজ নেই। এখন বলুন ত, এর উপায় কি ? আমি তারই জন্যই বাড়ী এসেছি।” ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় কাদিতে-কঁদিতে বলিলেন, “আমি গরিব ব্ৰাহ্মণ, তোমরা বড়মানুষ ; আমি কি বলব। কথাটা ত আর গোপন নেই ; আমি যে আর মুখ দেখাতে পারিনে বাবা! উপায়ের কথা বলছ ? একমাত্র উপায় আছে। নিজের হাতে মেয়েটার মুখে বিষ তুলে দেওয়া । তা ছাড়া আর কোন পথ নেই ; তারপর সেই পাপের প্ৰায়শ্চিত্ত করবার জন্য আমার আর ব্ৰাহ্মণীর আত্মহত্যা । বাবা, এ সংসারে ঐ বিধবা মেয়েটির মুখ চেয়েই আমরা বেঁচে ছিলাম। শেষে কি না। এই হোলো। ব্ৰাহ্মণের মেয়ে-কি বলবি বাবা ! তোমরা গ্রামের জমিদার ; তোমরা গরিবের ধৰ্ম্মরক্ষা করবে, না তোমরাই TDD BBK DBDSS S BDDBDD BB DBD DBBSDBDB DBDDBD KYSDDD পাপে আমার এই শাস্তি ।” অক্ষয় বলিল “তা বলতে পারিনে ; কিন্তু, আপনারা উচিত প্ৰতীকার ब्रट्न् न 6कं ?' ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় বলিলেন “বাবা, তাতে কি হোতে ;- তাতে