পাতা:মায়ের নাম - জলধর সেন.pdf/৭৮

Գ8 প্ৰবাসের কথা আছে। বারটি টাকা রুমালে বাধা ছিল, তাহা পথে অপহৃত হইয়াছে । ষ্টেসনের হাকিম মহাশয় বোধ হয় আমার এজাহারে বিশ্বাস করিলেন না ; তিনি অধিকতর উদ্ধত ভাবে বলিলেন, “আভি গোল মৎ করে।” বুঝিলাম আদুষ্টে আজ বিশেষ লাঞ্ছনা-ভোগ আছে। আমি চুপ করিয়া দাড়াইয়া রহিলাম। যাত্রীদিগের টিকিট সংগ্ৰহ শেষ হইলে তিনি বাদশাহী রকমে। পদক্ষেপ করিয়া অগ্রসর হইলেন এবং আমাকে তঁহার অনুসরণ করতে বলিলেন । কি করি, বিদেশ, পরিচিত কেহই সেখানে নহ-চরিদিকে চাহিয়া একটী বাঙ্গালীর মুখও দেখিতে পাইলাম না । টিকিট-ঘরে প্রবেশ কািরয়া সেই টিকিট-সংগ্ৰাহক আমাকে বলিলে না DSDDDD DDS BDBBB DBBDD BBBS BBDBD DBD KDB পুলিশের হন্তে সমৰ্পণ করিবেন। আমি বলিলাম, আমার কোন অপরাধই নাই, সাজিয়াবাদের টিকিট-সংগ্ৰাহক মহাশয়ই এজন্য অপরাধী। কিন্তু, আমার কথায় কৰ্ম্মচারিপ্রবর কৰ্ণপাত করিলেন না ; সেখানে আরও যে দুই চারিজিন কৰ্ম্মচারী ছিলেন, তাহারাও ঐ কথারই সমর্থন করিলেন । আমি বলিলাম, আমার নিকট ছয়টার আধিক পয়সা নাই, আমি ভাড়া দিতে পারিব না । তবে তাহারা যদি বিশ্বাস করেন, তাহা হইলে আমি দেরাদুন পৌঁছিয়া টাকা পাঠাইয়া দিতে পারি। আমার এই প্ৰস্তাব শুনিয়া আমার বিচারক মহাশয় আমাকে যে “কমপ্লিমেণ্ট" দিলেন, তাহা আর লিপিবদ্ধ করিতে পারিলাম না। আমার তখন বড়ই রাগ হইল ; আমি বলিলাম, এত কথার