পাতা:মায়ের নাম - জলধর সেন.pdf/৯৯

var ରd: পুরোহিত-মহাশয় বলিলেন, “কিসের বেল কিশোর ?” কিশোর বলিল, “এবং-য়ের বোঝা নামাবার সময় যে হয়ে এল, আপনি আসুন, একটু পায়ের ধূলো যে দিতে হবে ঠাকুর!” পুরোহিত ঠাকুর আব্ব কি করেন ; ধীরে ধীরে অগ্রসর হইলেন, कियां ऊँiश्iद्ध **ष्ठ 5विळा । তাহারা খালের ধারে উপস্থিত হইল। তখনও হাট ভাঙ্গে নাই । কিশোর তখন বলিল, “ঠাকুর মশাই, তবে এবং বোঝা নামাক ?” পুরোহিত ঠাকুর বলিলেন “তোমার অভিপ্ৰায় কি, তাহা ত বুঝতে পারছি নে কিশোর 1’ কিশোর আর কোন কথা বলিল না ; ধীরে ধীরে পুরোহিত ঠাকুরের পদধূলি গ্রহণ করিল , তাহার পর সে জলে নামিল। তামাসা দেখিবার জন্য হাটের (লাক তখন খালের ধারে কাতার দিয়া দাড়াইল । কিশোর জলে দাড়াইয়া এক গণ্ডুষ জল মাথায় দিল । তাহার পর একবার সে চীৎকার করি যা বলিল, “হারিবোল”-তাহার পরই একে বারে চুপ! তখন সকলে ধরাধরি করিয়া কিশোরের দেহ তীরে তুলিল;- দেখিল সব শেষ হইয়া গিয়াছে,-কিশোর সাধনোচিত ধাষে 瓦f河}帘t豆1 এখনও লোকে সেই ঘাটের নাম ‘এবং ঘাট’ বলিয়া থাকে।