পাতা:মালতী-মাধব.djvu/১২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

A | 11 ન ને| اسرار را বিপিনে কহিকে প্রিয়ার বার্তাবহ দূত করি, এই বলিয়। চারি দিক অবলোকন করত কহিলেন, আহা ! ঐ একটা সুশোভন নদী, উছার তীরে, পরিণত ফলভরে জল্লুবন অবনত, তাহতে তরঙ্গমালা স্থলিত হইতেছে। উহার উত্তরে তাধি ফুল তমালাবণীর ন্যায় নীলবর্ণ নবজলধর গিরিশিখরে গুঠিতেছে। ভাল বেশ, ইহাকেই দৌত্য কৰ্ম্মে নিযুক্ত করি, এই বলিয়া আদর পুরঃসর উঠিয়৷ উৰ্দ্ধমুখে করপুটে কছিলেন, হে সেীম ! কেমন, বিদ্যুৎ তোমাকে প্রিয়দহটর বলিয়া আলিঙ্গন করে কি না ? প্রণয়স্তমূপ চাতকের তোমার আরাধনা করে কি ন? এক্ষণে পূৰ্ব্ব সমীরণের সন্থ হন সুখ লাভ হইয় থাকে কি না ? এবং সমুদিত ইন্দ্ৰধনু তোমার অপূৰ্ব্ব শোভা বিস্তার করে কি . না ? এই জিজ্ঞাসানন্তর মেঘের স্নিগ্ধগম্ভীর ধ্রুনির প্রতিব্লবে গিরিগুহা পরিপূরিত হইল এবং নীলকণ্ঠগণ কেকাব্লবে তাছার অনুকল্পণ করিতে লাগিল। তখন মাধব তাহাকেই মোক্ল ত প্রত্যুত্তর কল্পনা করিয়া কছিলেন, ভগবন জীয়ু ত! তুমি হুঙ্কার দ্বারা আমাকে সম্ভাবণ ও অনুমতি কঃিলে ; অতএব আমি প্রার্থনা করি, তুমি স্বেচ্ছাবিচরণ করিতে করিতে যদি আমার প্রিয়তমাকে দেখিতে পাও, তবে প্রথমে সমাগমের আশা দিবে, পরে মাধবের দশ বর্ণন করিবে । মাস্তুনা সময়ে যেন একবারে তাহার আশাতন্তু নিতান্ত বিছিন্ন না হয়। কেন না, এই ক্ষণে আয়তক্ষেীর সেই একমাত্র আশাই কথঞ্চিৎ জীবন সক্ষার হেতু । এই বলিতে বণিতে মেদ ঢলিয়া গে ;