পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/১০৪৬

=ञप्त्रैौन्ज्ञ <प्त्रत्<>si তাহের উদ্দীন আহমদ बांधि •। श्&ां९ घूम डात्रिभू 65ॉक्ष। दाश्रिद्ध 5ाश्lि দেপিলাম সাগর বক্ষে চাদ হঁসিতেছে। বিছানা হইতে উঠিয়া নীচের ডেকে নামিতে হইল। সন্ধ্যা বাঞিতে নদী-বিক্ষে BDtB LDLKStBBTSS SS TDS S L0DtS DDBD DBD gBg কিছু। চারিদিকে আঁধার। শুধু একটা ক্ষীণ মসী রেখা টান ছিল পৃথিবীর গায়। ক্ৰমশঃ জলধারা সঙ্কীর্ণ হইয়া আদিতেছে। দুই ধারে সুন্দর বনরাজি-তাহারি মাঝে সঙ্কীর্ণ হেলেম্পণ্ট প্রণালী। তটভূমি আর চোখে পড়ে না। দুইকূল বরষার জোয়ারে ছাপাইয়া গিয়াছে—তাহার উপর ভাসিতেছে তর-দ্বীপ । প্ৰশান্ত মেঘনার নিকট হইতে এখনই বিদায় লইতে uuBBDS DBSKDE KDD LDD DBD DBBD DDBD ভরিয়া দেখিয়া লইলাম। পিছনের ডেকে একা বসিয়া এক অজানা দেশের মধ্য দিয়া যেন ছুটিয়াছি। জাহাজ চলার শব্দ ঠিক জলপ্রপাতের পাবনির মত কানো বাজিতেছে। কেবল ছবির পর ছবি দেখিয়া চলিয়াছি। ছায়াচিএ নয়— এটা প্রকৃতির বাস্তব রঙ্গশালা। সাত কিছু দেখিতেছি সকলেই औीब g 8 ठJ । আর একটা নদী মিশিয়াছে এখানে । কি বিশাল উদারতাৱ পরিচয় পাইলাম। এ সন্মিলন ক'ত সুপকরজগতের সুমহান বিরাটত্বের পরিচায়ক। পরস্পরে মিলিবার জন্য কত আকুলত। একে অন্যের মাঝে নিঃশেষ করিয়া বিলাইয়া দিয়াছে আপনার সবটুকুকে । মানুষ যেন মানুষের সংগে এমনি করিয়া মিশিতে পারে, নর খেন নারীর মধ্যে এমনি করিয়া নিজেকে হারাইয়া ফেলো-সন্তান যেন জগতেৱ সব কিছু ভুলি স্থা এমনি করিয়া মায়ের কোলে ঘুমাইয়া পড়ে, তবেই জগত নন্দন-কাননে পরিণত হইবে। নারিকেল ও সুপারি বনের মধ্য দিয়া নদী ছটিয়াছে। প্রকৃতি যেখানে বাসর ঘরের বধুঢ়ীর মত সাজিয়াছে সেখানেই মেঘ আসিয়া মাঝে মাঝে আমার দৃষ্টি আড়াল করিতেছে। একটা সীমাহীন নিবিড়তার মধ্য দিয়া চলিয়াছি। দুই পারে কেবল বনানী, ইহার আর কোন শেষ নাই। মানুষের জীবন ও ঠিক এমনিতের একটা নিবিড়তার পর্দায় ঘেরা। গাঢ় আঁধারে ঢাকা আমাদের জীবন। কোথায় ইহার পরিসমাপ্তি কে জানে। এক বৃদ্ধ ধীরে অতি পীরে পা টিপিয়া কাছে আসিলেন। মনে হইল ইনি যেন কোন সুদূর কাল হইতে কিসের অভিসারে বাহির হইয়াছেন। বাহিরের ঐ অনন্তের দিকে চাহিয়া আমাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “আর কতদূর ?” আমি বলিলাম, “আপনি যেখানে পৌছিয়াছেন সেখানেই কি BBB ED DDDD DDD DDD SS S S DDB BBBBSS জীবন অভিনয়ের যবনিকাপাতের সময় হইল বই কি, কিন্তু, তারপর, তারপর কি ? ঐ যে কাল ঘন বন-তার ওপারে কি আছে তাকি আপনি জানেন ? কিন্তু আমার তরী তিড়িবার সময় হইল—চলা আমার এই বন্ধ হইল আর কি ? এ জীবনে কত কি দেখিলাম। আজ যতই অতীতের কথা মনে করিতেছি ততই খেদে আমার বুক ভরিয়া আসিতেছে। পশ্চাতে চাঙ্গিয়া দেখিতেছি আমার সুদীর্ঘ ৬৭ বৎসরের হিসাব । এ জীবনের একটা অভিজ্ঞতার কথা তোমাকে বলিয়া যাইতে চাই। সুন্দর এই পৃথিবী ছাড়িয়া যাইতে বড় কষ্ট তয়।। কত জনের ভালবাসা-মায়া মমতা স্নেহের বঁাধন আমাকে টানিয়া রাখিয়াছে। জানি এসবই কাটাইয়া সেই দুরের পথে আমাকে রওয়ানা হইতেই হইবে। “যাত্রী আমি ওরে পারবে না কেউ রাখতে আমায়ু ধরে।” অনেকে এ জীবনকে শিশির বিন্দুর মত ক্ষণস্থায়ী বলিয়াছেন। আমার কাছে এ জীবন আকাশের উল্কার মত, ঝড়ের রাতের বিদ্যুতের মত। চোখের পলকে ইহা মিলাইয়া BDS DBDBDBD DD D0Y DDBB BB DDBB DBBD এ জীবন লইয়া কিসের গরব । এখন যে উৎসাহের সঙ্গে উজান বহিয়া চলিয়াছ তখন আর তোমার সে সামথ্য পাকিবে না । ভাটায় গা তোমাকে ও ভাসাইতে হইবে ।