পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/১০৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আশ্বিন, ১৩৩৫ সাল ] সরকারের দেখাদেখি মৎসের চাষ করে যে অনেক লাভবান झङ, ऊाटङ महमाइ नाच्ने । পল্লীগ্রামস্থ পানীয় জলের পুকুরে মাছ অত্যধিক পরিমাণে বড় না হওয়ার যতগুলি কারণ আছে তন্মধ্যে নিম্নলিখিত কয়েকটাই প্রধান ;-(১) রেণু ফেলবার পূর্বে পুকুর পরিস্কার করা হয় না। বড় মাছের সঙ্গেই ছোট রেণু ছাড়া হয়। ফলে পুকুরস্থ উৎপন্ন আহারাদি বড় মাছগুলি খেয়ে ফেলো-ছোটগুলি বিশেষ কিছু খেতে পায় না বললেও চলে । তা’ছাড়া ছোট রেণুগুলি অনেক সময়ে বড়দের খাদ্যে পরিণত হয়ে থাকে। (২) পল্লীস্থ পুকুরের গভীরতা ৫ ৬ ফিটেরও বেশী বলে পুকুরের তলায় মাছের আহার উপযোগী কোনো প্রকারের ঘাস বা লতা জন্মিতে পারে না। (৩) সবুজ লতাপাতার অভাবে অক্সিজেনের মাত্র হ্রাস পেতে থাকে এবং কারবনডাই অকসাইডের মাত্ৰা বাড়তে থাকে। এই কারবনডাই অক্সসাইড জলচর প্রাণীর স্বাস্থ্য ও জীবনধারণের পক্ষে উপযোগী নয়। (৪) গরম জলে মাছের পরিপাক শক্তি বৃদ্ধি পায়। জল সে পরিমাণ গরম হলে মাছ সহজে তার আহাৰ্য্য পরিপাক করতে পারে, গভীর পুকুরে জলের পরিমাণ বেশী বলে, সে অনুপাতে জল BB DBDB KLDD DD S DD DT S tBDDD S KKS তা’ সহজে হজম করতে পারে না । (৫) মাছের আহাৰ্য্য জীবাণু ও উদ্ভিদাণুৱা উৎকর্ষ সাধনের জন্য “বদ্ধমান” পুকুরে (Growing Pond ) (5ttra vs (5ttys evyt facsi করা উচিত, কিন্তু পানীয় জলের পুকুরে তা” দেবার উপায় DBDD SS S SSLSS DDSDD BBBDD DD BDBLSDBED DB BBBLB SBTT যে সকল পুষ্টিকর খাষ্ঠের ব্যবস্থা আছে, ৩াতে পুকুরের জল অপরিস্কার ও দুৰ্গন্ধময় হয়ে যায়। সুতরাং পানীয় জলের পুকুরে ইহা দেওয়া যায় না । ৩া'ছাড়া গভীর জলে অনেক সময়ে অধিকাংশ খাদ্য মাছের নিকট পৌছবার পূব্বেই জলের সঙ্গে মিশে যায়, না হয় সহজে মাছ ৩|” খুঁজে পায় না। এসব অসুবিধা নিবারণের জন্য আমাদের দেশেও জাৰ্ম্মণীর অনুকরণে মাছের চাষ করলে নিশ্চয়ই সুফল পাওয়া যাবে। আমাদের দেশে বদ্ধপুকুরে “রুই জাতীয়” মাছ ডিম ফুটিয়েছে বলে শোণিা যায় না। কোনো কোনো বঁধে বা ছোট ছোট শাখানদী ও উপনদীর মোহনায় রুই, কাতলা ও মির্গেল ডিম ফুটায় বলে বিশ্বাস। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর ertes Crossgays totais GGS উপনদী “হাওলাদায়” মোহনায় প্ৰতি বৎসর বৈশাখ হতে उख्रशांन श्रीशंख्र शांकाव्र शास्त्रांद्र छेकांव्र (इ१७ cश्रांना दिगि হয়ে থাকে। রাজসাহী, শ্ৰীহট্ট ও ফরিদপুর প্রভৃতি জেলাতেও এরূপ প্রচুর পরিমাণে এ জাতীয় মাছের রেণু কিনতে পাওয়া যায় বলে শুনেছি। এ অবস্থায় আমাদের দেশে জাৰ্ম্মণীর প্রথানুযায়ী ৩৪টি পুকুরের স্থলে মাত্র ২টা পুকুর,-“রেণ, পুকুর” ও “বৰ্দ্ধমান পুকুর” তৈরি করে চাষের কাজ আরম্ভ করাই যুক্তিসঙ্গত। বর্তমানে আমাদের “নাসারীপুকুর” বা ডিম ফোটাবার পুকুরের দরকার নেই। প্ৰকৃতিদত্ত রেণ। তেই সহজে কাজ আরম্ভ করা যাবে। একটা রেণ, পুকুরের জন্য (আয়তনানুধ্যায়ী) আধাসের হতে এক পোওয়া রেণই যথেষ্ট, যদি যন্ত্রের সহিত বেণগুলিকে স্বাক্ষা করা যায়। এ জাতীয় পুব ভাল ৱেণর মূল্য প্রতি সের ২০|৩০, ২২ টাকার বেশী বলে মনে হয় না । সামান্য রকমের কষ্ট স্বীকার করতে হবে “রেণ, পুকুর” ও “বৰ্দ্ধমান পুকুর” তৈরি করতে। শীতঋতুর শেষে পুকুরদ্বয়কে পরিস্কার করে রাখতে হবে। একেবারে শুকিয়ে ফেলতে পারলে খুব ভাল। কারণ রেণ, খাদক মৎস্য ও জলচর প্রাণীর কবল হতে রেণগুলিকে রক্ষা করবার ইহাই প্রধান উপায়। BDDELEES S BB sBD KDS BBBS SDDDDD দু'তিনটী করে পুকুর অনাবাদী অবস্থায় ম্যালেরিয়া ও কালা আজারের বীজানু বুকে নিয়ে পড়ে আছে, দেখতে পাওয়া যায়। অথচ সামান্য কষ্ট স্বীকার করে, একজনের দ্বারা সম্ভব না হলে, দু’চারজন মিলে যৌথভাবে, সামান্য মূলধন খাটিয়ে অনাবাদী জমিকে সহজে আবাদ করে প্রচুর পরিমাণে লাভবান হওয়া যায়। এরূপ দু’তিনটী পুকুর হতে সমস্ত খরচ বাদ দিয়ে প্রতি বৎসর ৫০০, ২ হতে ১৫০০ ২ টাকা আয়ু হবার সম্ভাবনা আছে। এদিকে দেশের কৰ্ম্মপ্রার্থী বেকার শিক্ষিত যুবকদের দৃষ্টি পড়লে দেশের স্বাস্থ্য ও অন্ন-সমস্যার অন্ততঃ কিছু সমাধান হবে বলে মনে করি। দুঃখের বিষয়, এক আচাৰ্য্য প্ৰফুল্লচন্দ্ৰ ছাড়া দেশের অন্যান্য চিন্তাশীল নেতাকে বাঙালীর অন্ন-সমস্ত সম্বন্ধে অধিক মাথা ঘামাতে দেখা যায় না । বাংলা দেশে মধ্যবিত্ত ভদ্র লোক ছাড়া সামান্য কৃষকদের DBBED DBBDLDBDB BBD DuDuSDSi BiSBDD BDSDB DB করার যথেষ্ট সুবিধা আছে। জাপানে ধানের ক্ষেতে এপ্রিল