পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/১০৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

4CS S LMLAL A S LALL LL AAALLS EALALLLL LLL LLL L S SELS LL LLL LSLS SLLLSL 0LL LLLLLLLLS AqA SAMA ALALL LL AAALLS EE ES TAeLS EL L LLLLLLLLS ML MLSS eASESEAS S E eSAeeLSeLLLLL LL LLL LLLLLSM LSALL ALLLLL LLqL MLSSLL TSSL E AeAMA AT LLTLLSMLSL SLSLSLLLL 00S AeS LeeeLeS LeSM MAMALA DBBBB BBDLDD DDD DBDBSL BDDDS DD DDDSDDDBD DBB LB DDSDD BBBB BBK D DBB SS SDBBB DLS DDDDD বিক্রয় হয়। প্ৰতি একর। ধেনে জমিতে এরূপে ২৫’৩০, ২ BDDD LSDT giKK D DBBD KKD DDLDDSBBBB মুখে শুনেছি। শ্যাম দেশেও আমাদের দেশের ভেদা মাছের মতো এক শ্রেণীৱ মাছ ধানের ক্ষেতে ছাড়ে। ধান BDBB DDD g D0 DD DDDD SS S BDBBD TLDDBBS BBB কোনায় ছোট একটা ডোবা করে তাতে ১০২০টি মাছ রেখে দিতে হয়। পরের বৎসর বর্ষার প্রারম্ভে সেই সব মাছের ED DD LLD DBDD DB DBDSB S S BDBDDE D DBBD একবার ঐ মাছের চাষ করা হয়েছে সে জমিতে নূতন করে রেণু ছাড়তে হয় না। উপরোক্ত উভয় প্রকারের চাষ বাংলা দেশে ধান ও পাটের ক্ষেতে অতি সহজে হতে পারে। সম্প্রতি মালয় দেশে শ্যাম দেশের ভোদা মাছ ধানের ক্ষেতে ছাড়ছে। এরই মধ্যে ক্রমশঃ উন্নতির লক্ষণ দেখা দিয়েছে । আমাদের দেশে যে পৰ্য্যন্ত শিক্ষিত সমাজ ও গবর্ণমেণ্ট এ বিষয়ে পথ প্রদর্শক না হবে সে পৰ্য্যন্ত সাধারণ লোক এ বিষয়ে অধিক মনোযোগ দিবে বলে মনে হয় না । আমাদের দেশে মৎস্তেৱ যেরূপ চাহিদা আছে, তাতে মনে হয় আমেরিকা, জাৰ্ম্মেণী ও জাপানের অনুকরণে, জনবহুল স্থানে, বৃহদাকারে ব্যবসায় খুললেও অতি সহজে চলবে। তা’ ছাড়া মৎস্যের চাষে অন্যান্য ব্যবসায়ের মতো ততোধিক মূলধনেরও প্রয়োজন হয় না। অথচ ইহাতে লাভ সুনিশ্চিত। একমাত্র কয়েকটী পুকুর তৈরী করা ছাড়া তেমন বিশেয বেশী খরচ নেই। দেশে অনেক ডোবা ও জলাশয় আছে যাতে সামান্য পাড় বেঁধে দিলেই পুকুরে পরিণত করা যাবে। বোধ হয়, এক টাকায় এখনো এক হাজার হতে দু'হাজার স্ত্রেণ পাওয়া যাবে। যদি রেণুর নাশারী হতে সোর হিসাবে ক্ৰয় করা যায়। তাতে আরো সস্তায় পাওয়া যাবে। অন্যান্য দেশের অনুকরণে বৃহদাকারে মৎস্যের ব্যবসায় খুলতে হলে যৌথভাবে খুলে দেশবাসীর সহানুভূতিও লাভ করাও দরকার। অন্যান্য চাবে যে সব জমি ব্যবহার করা যায় না, মাছের চাষ সে সব অব্যবহাৰ্য্য ও অনাবাদী জমিতেই চলবে। বাংলা দেশে তেমন জমির অভাব, বোধ হয়, কোথায়ও হবে না। ব্যবসায়ীকে যে কেবল নিজের জমিতেই চাষ করতে হবে তার কোনো মাসিক মোহাম্মদী ৷

  • ["yn R, 3R, stri

SLLLLL LLLL LELALALMA SASALL eLLLLL LL LLL LLLLLS ELESSA AAA LLL AALL SLLL LLLL LLLL LEL LMLEEMLMLLLLLL LL LL LMMLALALSTLLLAALLLLLALMLSeLSAALSAALL LLLLLLLLSLSLSLLSLSS মানে নাই। যাদের সুবিধা মতো পুকুর বা জলাশয় আছে, তাদের সামান্য টাকা দিয়ে ও অন্যান্য উপায়ে সাহায্য করে উৎপন্ন মাছের কণ্টক্ট করে নিলেও চলে। এ ভাবে বিলের স্বত্তাধিকারীদের সঙ্গেও মাছের কণ্টক্ট করা যায়। যৌথ কারবার খুললে অনেক পুকুর ও বিলের স্বত্তাধিকারী আগ্রহের সহিত কোম্পানীর সাথে যোগদানও করতে পারে। তাতে আরো সুবিধা হবে। শুধু মাছ উৎপন্ন করলেই কৰ্ত্তব্য শেষ হলো না। উৎপন্ন মাছকে চালান দেবার, গুদাম জাত করবার ७ সুবিধামতো স্থানে বিক্রয় করবারও আয়োজন করতে হবে। মটর বোট ও C*iegciëfC45 vetz-lt & Coldstorage Van) zit Rizzy বিভিন্ন স্থানে চালান দেওয়া যেতে পারে। গুদামেও কোলন্ডষ্টোরেজের ব্যবস্থা করতে হবে। যেখানে ইলেক্‌টিকের অভাব নেই সেখানে অতি সহজে ফ্রিজিডিয়ারের (Frigidia.re) সাহায্যে কোলন্ডষ্টোরেজ করা চলে। যেখানে মাছ বিক্রি হবে যতদূর সম্ভব। সেখানে মাছ ঠাণ্ডাতে রাখা প্রয়োজন । পুৰ্ব্বে জিয়ল মাছের চালান দেওয়া সম্বন্ধে আলোচনা করেছি। আমার মতে জিয়ল মাছের জন্য বিশেষ বেগ পেতে হবে না। উহা বড় বড় টাবেও সহজে রাখা যায়। ব্যবসায়ীরা পুকুর ও বিলের মাছ ব্যতীত নদী ও সমুদের মাছও কিনে, বাজারে বিক্রয় করে লাভবান হতে পারে। এর জন্য করতে হবে,-সমুদ্রের ও সুন্দরবনের ফেরী ও অন্যান্য স্থানে কোদণ্ডষ্টোরেজ স্থাপন। সেখান হতে বিভিন্ন স্থানে ইচ্ছামতো চালান দেওয়া চলবে। এক কলিকাতা সহরেই কমপক্ষে বাৰ্ষিক ৪০,০ ০০:৫০,০০০ হাজার DD DBB BDLDBB DDDYS DBS uuD Lg u DDDBB টাউনেও মাছের বিশেষ চাহিদা আছে। কয়েক বৎসর পূর্বে ফরিদপুরে “মাদারীপুর ফিসারী কোং” ও “ইষ্ট বেঙ্গণ এগ্ৰীকালচারেল ফিসারী কোং” এবং খুলনায় অপর একটিী কোম্পানী স্থাপিত হয়েছিল। উপযুক্ত পরিচালকের তত্ত্বাবধানে এ কোম্পানীগুলি পরিচালিত হলে, উন্নতি যে নিশ্চিত তাতে কোনো সন্দেহ নাই। বাংলা সরকারের ভাবগতিক দেখে মনে হয়, সরকার আবার বাংলায় মৎস্য বিভাগ স্থাপন করবেন। এ উদ্দেশ্যে কৃষি বিভাগের ডাইরেক্টর মহোদয়কে “হোমে” যাওয়া আসার পথে মধ্য ইউরোপের, বিশেষ করে জাৰ্ম্মণী ও অষ্ট্ৰীয়ার মৎস্যের চাষ সম্বন্ধে অনুসন্ধান করবার