পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/১৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S S S S AAeALLL SS S S A ATLMLLL SESAEESS SSL SSS SLLSS EE SESSSS S S SLAeL LAHS AASS SSA S SL SS SL LSS S SLLLeSS S LLS S LLLLL LL LSLLLLL S S 0S S S MM MALSLS S S SS SS SS SSAASSSSSLS SSSASASS 48 অ্যাট বিs ? এই প্রশ্নের উত্তর আট-প্রেমিকগণ যত সহজ মনে করিয়া বসিয়া আছেন, প্রকৃতপক্ষে কিন্তু তত সহজ নয়। আটবাদী হয়ত এক কথায় ইহার উত্তর দিবেন।-“সৌন্দৰ্য্য সৃষ্টিই আর্ট।” DBDBD B BDBB BD DBBDDS DDY DDD DDSS S BD DB সৌন্দৰ্য্য-সৃষ্টিই হয়, তবে সৌন্দৰ্য্য জিনিষটা কি ? সেটা ত আমাকে আগে বুঝিতে হইবে। কাজেই আর্ট কি, এই প্রশ্নের পূর্বে সৌন্দৰ্য্য কি, ইহাই সর্বাগ্রে আমাদিগকে মীমাংসা করিতে হইবে। সৌন্দৰ্য্য কি ? এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া বড় কঠিন। কতকগুলি মৌলিক বিযয় আছে, যাহাঁদের কোন সঠিক সংজ্ঞা দেওয়া চলে না । গন্ধ কি, আস্বাদ কি, এ সব প্রশ্নের কোন সংজ্ঞা নাই। তবে পরিপাশ্বের অবস্থা বর্ণনা দ্বারা এই সব বিষয়ের একটা মোটামুটি ধারণা দেওয়া যাইতে পারে। অতি প্ৰাচীন কাল হইতেই সৌন্দৰ্য্য সম্বন্ধে নানা মুনির নানা মত পরিলক্ষিত হইয়া আসিতেছে এবং এই কারণেই আর্টের সংজ্ঞাও বিভিন্ন হইয়া পড়িয়াছে। প্রাচীনকালে সৌন্দৰ্য্য সম্বন্ধে কাহারও কোন সঠিক ধারণা ছিল না বা এ সম্বন্ধে কোন দার্শনিক পণ্ডিত কোন গবেষণাও করেন নাই। জ্ঞানবিজ্ঞানের আদিম লীলা-ভূমি গ্রীস দেশের পণ্ডিত সক্রেটীস, প্লেটাে, এরিষ্টটল প্রভৃতির মতে “যাহাঁই কাৰ্য্যকারী তাহাই সুন্দর।” অর্থাৎ তাহারা সৌন্দৰ্য্যকে মঙ্গল হইতে বিচ্ছিন্ন করিয়া দেখেন নাই। কথিত আছে, সক্রেটীসের নাসা-রন্ধ, ও মুখ-গহ্বর অতিমাত্রায় প্রশস্ত ও কদাকার হইলেও তিনি উহাদিগকেই অপেক্ষাকৃত সুন্দর বলিতেন, কেননা বাতাস ও খাদ্যদ্রব্য গ্ৰহণের পক্ষে উহারাই অধিকতর কাৰ্য্যকারী ছিল। সৌন্দৰ্য্য সম্বন্ধে প্ৰাচীন কালের প্রায় সকল দার্শনিক ও পণ্ডিতই এই মত পোষণ করিতেন। শুধু প্ৰাচীন যুগ কেন, অষ্টাদশ শতাব্দীর পুৰ্ব্বে সৌন্দৰ্য্য-তত্ত্ব সম্বন্ধে ধারাবাহিকরূপে কেহই কোন আলোচনা বা গবেষণা করেন নাই। অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে ( ১৭১৪-১৭৬২) জাৰ্ম্মানীতে বাগার্টেন (Baumgarten) নামক জনৈক খ্যাতনামা দার্শনিক সৌন্দৰ্য্য সম্বন্ধে সুশৃঙ্খলতার সহিত আলোচনা আরম্ভ করেন। আধুনিক সৌন্দৰ্য্য বিজ্ঞানের (AEsthetics) তিনিই একরূপ জন্মদাতা। তঁহার মতে নাসিক মোহাম্মদী w ww, esNWw, W v Awtur W, A - M, 'ir -" a, r [ sभ दर्द, २म ग९iji MLL HAeSLLLL LLAeLLLLLS LLLLLLLLSELL S LLL SSLLLLLAALLLLL AALL LLLLLLLAALLLLL LSLSLSLSLMS so, v. -s o.o. A - o“ সৌন্দৰ্য্য অনুভূতির বিষয়ীভূত। চিন্তা ( thinking) দ্বারা re), ksi ( wille ) viti ser?) 43', eggfe (feeling) দ্বারা সৌন্দৰ্য্যকে উপলব্ধি করা যায়। এই সত্য, মঙ্গল এবং সুন্দরের মূলাধার হইতেছে—সেই একমাত্র খোদাতালা। চিন্তার ভিতর দিয়া, নৈতিক ইচ্ছার ভিতর দিয়া এবং সৌন্দৰ্য্যানুভূতির ভিতর দিয়া-তিন উপায়েই তঁহাকে লাভ করা যায়। সৌন্দর্য্যের ব্যাখ্যা করিতে যাইয়া তিনি বলেন, “অঙ্গ প্ৰত্যঙ্গের পরস্পরের মধ্যে এবং অঙ্গ প্ৰত্যঙ্গ ও সমগ্রের মধ্যে সামঞ্জস্য-বিধানই সৌন্দৰ্য্য। of the parts in their mutual relation to each (A correspondence other and in their relation to the whole. ) সৌন্দৰ্য্যের উদ্দেশ্য সম্বন্ধে তিনি বলেন-আনন্দ-দান এবং অন্তরে কোন একটা কামনার উদ্রেক করাই সৌন্দৰ্য্যের উদ্দেশ্য। আর্ট সম্বন্ধে উৰ্তাহার মত—“সৌন্দৰ্য্য সৃষ্টি করাই আটের প্রধান লক্ষ্য, তবে প্ৰকৃতির ভিতর হইতেই আর্টের উপাদান সংগ্ৰহ করিতে হইবে, কেননা সেই চরম পরম অশরীরী সৌন্দৰ্য্য (Absolute Beauty) sers; fe's: দিয়াই সৰ্ব্বাপেক্ষা বেশী পরিমাণে আত্মপ্ৰকাশ কুরিতেছে। অতএব বিশ্লেষণ করিলে দেখা যাইতেছে, বনগাটেনের মতে সৌন্দৰ্য্যের একটা স্বাধীন ও অশরীরী সত্ত্বা ( Absolute Beauty ) আছে ; সৌন্দৰ্য্যের সহিত আনন্দ ও আকাঙ্ক্ষার সম্বন্ধ আছে এবং সৌন্দৰ্য্যই আর্টের প্রাণ । বামগার্টেনের অব্যবহিত পরেই সুলজার, মেণ্ডেলসোহন, মরিজ প্রভৃতি লেখকবৃন্দ আর এক নূতন মত প্রচার করেন। তঁহারা বলেন-আর্টের লক্ষ্য সৌন্দৰ্য্য নয়, মঙ্গল । নৈতিক strata'sfe (moral perfection) sitcs icy কিন্তু পরবর্তী কালে উইলকেনম্যান উপরোক্ত উক্তির বিরুদ্ধে এই মত প্রচার করেন যে, শুধু সৌন্দৰ্য্যই আর্টের লক্ষ্য, তাহার সহিত মঙ্গল ভাবের কোনই সম্বন্ধ নাই। লেসিঙ্গ, হাডার, গেটে প্রভৃতি অনেকেই এই মত পোষণ করিতেন। অবশেষে খ্যাতনামা দার্শনিক ক্যাণ্ট ( Kant) সৌন্দৰ্য্য ও আর্ট সম্বন্ধে আর এক নূতন কথা বলেন। তঁহার মত এইরূপ-মানুষ যে নিজে প্ৰকৃতির মধ্যে রহিয়াছে এবং তাহার বাহিরেও যে প্ৰকৃতি রহিয়াছে, এ জ্ঞান তাহার আছে। বহিপ্রকৃতির মধ্যে সে সত্যের সন্ধান করে এবং নিজের মধ্যে সে মঙ্গলের সন্ধান করে। চিন্তা ও ইচ্ছাশক্তির দ্বারা এই দুই