পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/১৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

u A. v. LLLLLLL LLLLLL LSL LLLLL LLLLLLLLS AAALAL SSeSLLS LAAS ke LL EAA S eSLES ELS SS উপরে ব্ৰঙ্গমঞ্চের দৃষ্টান্তে দেখান হইয়াছে, অভিনয় ও ONésto, Oos 7ța ] V - M rv sh v صفحے पूछावनी श्रेष्ठ अब्रिभार वांछविक व नष्ठा श्न, ऊड ब्रिभाव উহা সুন্দর দেখায়। সুতরাং দেখা যাইতেছে সৌন্দৰ্য্যের সহিত সত্যের সম্বন্ধ আছে। সত্য যেখানে পরিষ্কার ভাবে DDB DBSBBED DBDDS DBDO DBDBBD BBDD K DBDB পারে না। ইহা খোদাতালারই বিধান। তিনি যেমন সত্য ও মঙ্গল স্বরূপ, সেইরূপ সুন্দরও। সৌন্দর্ঘ্যের মধ্য দিয়াই তিনি বাহিরে আত্ম-প্ৰকাশ করিতেছেন। আত্ম প্ৰকাশের জন্য সৌন্দৰ্য্যের প্রয়োজন খোদাতালার যেমন, মানুষেরও তেমনি । তাই দেখিতে পাই, সুন্দর হইয়া আত্ম-প্ৰকাশ করিবার মানুষের কি বিপুল আগ্ৰহ ! সৌন্দৰ্য্যের প্রতি এ আগ্ৰহ খোদাতালাই মানুষের প্রাণে সন্নিবিষ্ট করিয়া দিয়াছেন। তিনি নিজে সুন্দর, তঁর সৃষ্টিও সুন্দর। দিকে দিকে শুধু তঁহারই সৌন্দৰ্য্যের লীলা-খেলা । এই সৌন্দৰ্য্য উপলব্ধি করিবার জন্যই যেন তিনি মানুষের মনে সৌন্দৰ্য্যানুভূতির উপাদান সৃষ্টি করিয়া রাখিয়াছেন। অন্যদিকে সৌন্দৰ্য্যের আবহাওয়ার মধ্যে মানুষের মন বাড়িয়া উঠিতেছে বলিয়াও সে স্বভাবতঃই সৌন্দৰ্য্যানুরাগী। কাজেই তার নিজস্ব সৃষ্টিতেও যে সৌন্দৰ্য্য থাকিবে, ইহা ত খুবই স্বাভাবিক। এই বিশ্ব-প্ৰকৃতির মধ্যে মূলতঃ দুইটা জিনিষ দেখিতে १७ग्री श्रांझ,-यूज़ ७ क्र*। डिडीब दाश्रिद्ध नकद्धझे यूद्ध ও রূপের লীলা-তরঙ্গ । নীরবে কান পাতিয়া শুনিলেও সেই “আকাশ বীণার তারে তারে”। সঙ্গীতধবনি ( Music of the Spheres ) শুনিতে পাওয়া যায়। বস্তুতঃ যে দিকেই কান পাতিয়া শুনি, যে দিকেই চোখ মেলিয়া দেখি-সেই দিকেই সুর ও রূপের লীলাখেলা দেখিতে পাই। একটু সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করিয়া দেখিলে সুরও দূরীভূত হইয়া যায়, থাকে কেবল রূপ, কেননা যাহা সুর তাহাও রূপ। রূপের অন্তরালে “অরূপ রতন” বিরাজিত রহিয়াছে বটে, কিন্তু তাহাকে পাইতে হইলে এই “রূপ-সাগরেই” ডুব দিতে হয়। রবীন্দ্ৰনাথ তাই ঠিকই বলিয়াছেন “রূপ-সাগরে ডুব দিয়েছি অরূপ রতন আশা করে।” মানুষ এই রূপের মধ্যেই ডুবিয়া আছে। সুতরাং তাহার নিজস্ব সৃষ্টিতে যে রূপ বিদ্যমান থাকিবে, ইহা স্বতঃসিদ্ধ। সত্য যদি আর্টের প্রাণ হয়, তবে তাহার দেহ 5. ਫ਼ AV YAT "~ / ~ aral/~ ar 'evar. M. f. Ar' /^a rw. F - - "w. Ar y AG) -- r ... a a Fe সুন্দর হইতেই হইবে ; অন্যথায় সত্য সম্যকরূপে প্ৰকাশ পাইবে না । খোদাতা’লা প্ৰকৃতিকে যদি এত সুন্দর করিয়া সৃষ্টি না করিতেন, তবে তাহার নিজের আত্ম-বিকাশও হয়ত সম্পূর্ণ হইত না। অথবা এ কথাও বলা যাইতে পারে, তঁহার সত্ত্বা পরিপূর্ণরূপে প্রকাশ করিবার জন্যই বিশ্ব-প্রকৃতিকে তঁহাকে এত সুন্দর করিয়া সৃষ্টি করিতে হইয়াছে। মানুষের আর্টের বেলায়ও অবিকল এইরূপ। শিল্পী যাহাই আঁকিতে চান না কেন, সৌন্দৰ্য্যের তুলিকা দিয়া তাহা আঁকিতে হইবে। সৌন্দৰ্য্যের সহিত আর্টের এই যে প্ৰাণের যোগ, ইহা আর্টেরই বিশিষ্ট প্রকৃতি। বিজ্ঞান বল, দর্শন বল, প্ৰত্যেক বিষয়েরই একটা স্বতন্ত্র প্রকৃতি আছে। বিজ্ঞান ও দর্শনের মূল লক্ষ্য সেই সত্য ও মঙ্গলময় খোদাতালা হইলেও, প্ৰত্যেকের গতি-পথ কিন্তু স্বতন্ত্র। বিজ্ঞান যে পথ দিয়া চলে, দর্শন সে পথ দিয়া চলে না, সে চলে আর এক নূতন পথ দিয়া । সেইরূপ আটের পথ ও বিভিন্ন। তার পথ হইতেছে সৌন্দর্য্যের মধ্য দিয়া । এই পথ দিয়াই সে আমাদিগকে সত্যের সন্নিধানে লইয়া যায়। অতএব দেখা যাইতেছে, আর্টের সহিত সৌন্দর্ঘ্যের ঘনিষ্ট সম্বন্ধ আছে। সৌন্দৰ্য্য ছাড়া আর্ট বাহিরে প্রকাশ পাইতেই পারে না । ਠਓ \3 ਜਫਜ সত্য যদি আর্টের প্রাণ হইল, সৌন্দৰ্য্য যদি তাহার পরিচ্ছদ হইল, তবে লক্ষ্য তাহার কী হইবে ? কোথায়ু কোন উদ্দেশ্যে সে যাত্ৰা করিবে ? আর্টের লক্ষ্য হইবে মঙ্গল। এই “মঙ্গল-গ্রহের দিকেই তাহাকে ছুটিতে হইবে। বিশ্ব-মানুষের কল্যাণ বা জগতের আধ্যাত্মিক ও মানসিক স্বাস্থ্য-বিধানই তাহার চরম লক্ষ্য श्द। এইখানেই আর্টের সহিত নীতির ( Moralitys) কথা আসিয়া পড়ে। এই প্রশ্ন লইয়া যথেষ্ট মতভেদ দেখা যায়। BDBBDB DBDSYBDD DD DBD BB DDBB DBS নতুবা আর্টের নামে স্বেচ্ছাচার আরম্ভ হইবে। আর একদল বলেন-ওরূপ নৈতিক বিচার (Moral judgement ) আর্টের বেলায় খাটিবে না। একদল বলেন-নৈতিক সুসম্পন্নvstir (moral perfection) atta scey ey