পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/১৬৭

So፭ مسرپلیسردlنا یا ررشاسن شہاب در اندرز افسر مرد بسرر ری آب يكې آنكه برخريشتنبين مباش دگسر آنکه برغی سربد بیرن مباش অর্থাৎ একদা জলপথে ভ্ৰমণকালে আমার পীর সুবিজ্ঞ শেহাবুদ্দীন আমাকে দুইটী উপদেশ দিয়াছিলেন। তিনি বলিয়াছিলেন-(১) কখনও নিজকে বড় মনে করিও না (২) এবং অপরের দোষ খুজিয়া বেড়াইও না। বাগদাদের নেজামীয়া মাদ্রাসায় পড়িবার সময় তঁহার সতীর্থগণ, এমন কি অনেক আলোমনামধারী মহাত্মাও তঁহার ঈৰ্য্যা করিতেন, সা’দী তাহা জানিতে পারিয়া একদিন শিক্ষকমণ্ডলীর নিকট কয়েকজন সহপাঠীর বিরুদ্ধে নালিশ করেন। তঁহায় সমস্ত কথা শুনিয়া শিক্ষকেরা বলিয়াছিলেনপ্রিয় সা’দী, তাহারা তোমার হিংসা করিয়া অন্যায় কাজ করিয়াছে; কিন্তু তুমিও আমাদের নিকট তাহদের কুৎসা করিয়া রাসন কলঙ্কিত করিয়াছ। এরূপ অবস্থায় উভয় পক্ষের কাহাকেও আমরা নির্দোষ বলিতে পারি না । জ্ঞান-সঞ্চারের সঙ্গে সঙ্গেই কবি ‘তস্যাও ওফোৰ্ব’ তত্ত্বান্বেষী হইয়াছিলেন, তিনি দরবেশ ও ওলী-আল্লাহ দের সঙ্গ লাভ করিতে ও তাঁহাদের উপদেশ শুনিতে ভাল বাসিতেন। এক সময়ে তিনি সঙ্গীতের বড়ই অনুরাগী ছিলেন। তঁহার ‘ওস্তাদ” মহাত্মা এবনে জোঁজী * অনেকবার তঁহাকে নিষেধ করিয়াছিলেন, কিন্তু যৌবন-সুলভ চপলতা বশতঃ কিছুতেই তিনি আত্ম দমন করিতে পারেন নাই। DDOBB BD DDLBD DBDBD SDBY0 sBBDBDD KB রাসভ নিন্দিত কণ্ঠের গান অনেকক্ষণ ধরিয়া শুনিতে হইয়াছিল এবং সেই দিন কবি সঙ্গীত শ্ৰবণে বীতশ্রদ্ধ হইয়া আর BDDOOL OBBDB D DB gDBDBDBS DBDDSDBBB DBD এই প্ৰতিজ্ঞা পালন করিয়াছিলেন। এই সময় আব্বাসীয় বংশের গৌরব-রবি অস্তমিত হইয়া আসিয়াছিল। এই বংশেৱ শোয় খলিফা মে’তাসেম বিল্লাহ বাগদাদের সিংহাসনে বসিয়া নির্বাণোন্মুখ প্ৰদীপের ন্যায় ক্ষীণ রশ্মি বিকীর্ণ করিতেছিলেন। এই অবসরে তাতারী शन्शनल कढ़क दांश शांश नौ आकांख श्ल। ठांशंगल ও এমাম এবনে জোঁজী কি সঙ্গীতকে নিষিদ্ধ বলিয়া মনে করিতেন ? LLSLLMLMLMLALLALL LLLLLL TL LSLLTLSLALLSMLeSMLLTLLLLLL LL LLLM MeLLL LLLLLL LALSML ML ALS ATALLLLAALLL LLLLLL LALALLASLA LLLLLL LALAL ALLLLL AALL 0L LLLSLLL ML MeLS LL LLLLMSeL MLALASSMMLMLL LeLLeLLMLAeLMLESLELMTLM LLeLMLMeMLeMEMeMLM MSAAA AAAALS AL SAMM LLLLLL LAL EELSL ML MMS 0S AMAeALAEMEE e eLLeeeL S [ »ሻ ቐ¢, 8ቒ ጓRቔn HL LELSL S EeLSLEL LAS ML LHSLLLLLSLLLL LLLLLLLLM LLL LLLLLLLA LLLLL LL LLLLLLLEL0LLLSLLS ASSLAS দুর্দমনীয় আক্রমণ প্ৰতিরোধ করিবার শক্তি খলিফার ছিল না । বহু যুদ্ধ-বিগ্রহ ও শোণিতপাতের পর শত্রুকর্তৃক নগর অধিকৃত হইল। চারিদিকে অত্যাচারের স্রোত প্রবাহিত হইল । অসংখ্য জীবন বিনষ্ট ও নগরবাসীদের অগণিত ধন-সম্পত্তি লুষ্ঠিত হইল, ফলে অমরাবতীতুল্য চিরঐশ্বৰ্য্যময়ী বাগদাদ নগরী শ্মশানে পরিণত হইল। খলিফা মোতাসেম বিল্লাহ তাতারীদের হাতে নৃশংস ভাবে নিহত হইলেন। এই সকল ঘটনা সা’দী” স্বচক্ষে দেখিয়াছিলেন, তঁহার চক্ষের উপর এই শোচনীয় দৃশ্য অভিনীত ও আব্বাসীয়া বংশের সৌভাগ্য পট চিরদিনের জন্য পরিবত্তিত হইয়াছিল। এই ঘটনায় খলিফা মে’তাসেম বিল্লার নৃশংসন্ধাপে নিহত হওয়া সম্বন্ধে কবি শোক-সুচক কতকগুলি “মরসীয়া” লিখিয়াছিলেন। সেগুলি সাধারণের নিকট বিশেষভাবে প্ৰশংসিত ও সমাদৃত হইয়াছিল। মে’তাসেম বিল্লার ন্যায় অত্যাচারী খলিফার মৃত্যুতে শোক প্ৰকাশ করা এবং মরসীয়া” লেখার কথা লইয়া সিয়া সম্প্রদায় সা’দীর উপর দোষারোপ করিয়াছেন। কিন্তু ইহাতে দোসের কিছুই নাই। একজন “খিলিফারা’ নৃশংস হত্যাকাণ্ড স্বচক্ষে দেখিয়া কোন সহৃদয় লোক দুঃখ প্ৰকাশ না করিয়া থাকিতে পারে না । ইহা স্বভাবের ধৰ্ম্ম, প্ৰকৃতির চিরাচরিত নিয়ম। এরূপ অবস্থায় ভাল মন্দের কথা উঠিতেই পারে না। বিশেষতঃ আব্বাসীয়া বংশের গৌরব-রবি অস্তমিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আরবের এছলামজগৎ চির অন্ধকারে আচ্ছন্ন হইয়াছিল। ইছলামের বিজয় পতাকা চিরতরে ধুলায় লুটাইয়াছিল। সুতরাং খলিফার শোচনীয় মৃত্যুতে “মৰ্ব্বসীয়া” লিখিয়া কবি প্রকৃতপক্ষে এছলাম জগতের দুর্দশা ও অধঃপতনের শোক গীতি গাহিয়াছিলেন। নেজামীয়া মাদ্রাসায় পাঠ সমাপ্ত করিয়া শেষ পরীক্ষায় সম্মানের সহিত উত্তীর্ণ হইয়া কবি দেশ-ভ্রমণে বাহির হইয়া BDD SBB BDS BDBDBD S BBDDYqDD জীবনের প্রথম ত্ৰিশ বৎসর বিদ্যার্জনে, দ্বিতীয় ত্রিশ বৎসর দেশ-ভ্রমণে, তৃতীয় ত্ৰিশ বৎসর গ্ৰন্থ প্রণয়নে এবং সর্বশেষ ত্রিশ বৎসর নির্জনবাসে আল্লার এবাদৎ-বন্দেগীতে কাটাইয়াছিলেন। সা’দী সকল শাস্ত্ৰেই জন্তান লাভ করিয়াছিলেন, কিন্তু পণ্ডিত নামের পরিবর্তে কবি নামেই তিনি প্ৰসিদ্ধি লাভ করেন। ঐতিহাসিক সম্প্রদায় সকলেই তঁহাকে অসাধারণ ーマー r- - |