পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/২৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sటం" “মাজিক মোছা শঙ্কজাঙ্গী [ ১ম বর্ষ, ওয়া সংখ্যা । AANAPvrvar LLELLL LLLL ELLS LLLLLLMLL eLeLLLLL LLLLLLLALLLL LLLLLLLLS LL LSLLLL AALLLAALLLLLLL LL LLLLLL LALMLL LALSMASLLM LLSLLLLLAALLLLLAALLLLLAALLLLLALeLeALSLMMLSSLMLSSLLLLSLLLeALMLSAMSMMLASLSLLLLLSLLLLSLLALLLL ALALLALALLLLLLL ALALALALL LLLLLLLAA AAAAALASMLMLMLMALMLMLMALALALALALALLLLMLMLLALMLALSLq অন্তৰ্য্যামী খোদাতায়াল উপরের বর্ণিত আয়ত নাজেল

  • এবং আফরিকার আরও বিভিন্ন অংশে বহু শতাব্দী ব্যাপিয়া আরবগণ শাসন দণ্ড পরিচালনা করিয়াছেন। এশিয়া

মহাদেশের কথা আর কি বলিব, শাম, ফিলোস্তীন, আরব, তুরান, ঈরান, আফগানিস্থান, বেলুচিস্থান, হিন্দুস্থান, চীন, তিববৎ, সিংহল দ্বীপ, যাবা, সুমাত্রা ও ফিলিপাইন এবং বিশাল রুষ রাজ্যের এসিয়াখণ্ডে বহুদূর পর্যন্ত রাজ্যবিস্তার করিয়াছিলেন। দুনিয়ার কোন প্ৰাচীন জাতি শাসন নৈপুণ্যে রাজ্যের বিস্তৃতি-সাধনে, শিক্ষা ও সভ্যতা বিস্তারে মোছিলমানের সমকক্ষতা লাভ বা তাহদের নিকটবৰ্ত্তী হওয়া দূরের কথা, তুলনাক্ষেত্রে দাড়াতেই পারে নাই। বৰ্ত্তমান ইউরোপের ইংরাজ, ফরাসী, ইটালী, জৰ্ম্মনী প্ৰভৃতি প্ৰবল জাতিকে সমবেত ভাবে গণনা ও তুলনা করিলেও তঁহারা পূৰ্ববৰ্ত্তী মোছলমানগণের তুলনায় রাজ্য বিস্তারক্ষেত্রে বহু পশ্চাৎপদ । তৎপর শিক্ষা ও সভ্যতা বিস্তারের কথা । সেদিকেও মুছলমানগণ আধুনিক ইউরোপের শিক্ষাগুরু। ভারতবর্ষের হাতে খড়ি তা তাহদের হাতে হইয়াছে বলিলে অত্যুক্তি हब भी । আল্লাহতায়ালার রাজ্যদানের অঙ্গীকার সূচক বৰ্ণিত আয়াৎ কোন সময়ে কেন নাজেল হইল “তফসীর খাজেনে”, (৫ম খণ্ড ৭০/৭১, পৃঃ) তাহার নিম্নলিখিত রূপ হেতু প্ৰদৰ্শিত হইয়াছে, যথা-“বর্ণিত হইয়াছে “ওহী’ নাজেল হওয়ার পর হজরৎ নবী করীম মক্কায় দশবৎসর কাল স্বীয় সহচরীগণসহ বাস করিয়াছিলেন এবং তদবস্থায় কাফেরগণের অত্যাচার উৎপীড়ন সহা করিয়া থাকিতে উপদিষ্ট হইয়াছিলেন। তাই তঁাহারা সর্বদা ভয়ে ভয়ে চলিতেন, ভয়ে ভয়ে ইতস্ততঃ দৃষ্টি সঞ্চালন করিতেন। এইরূপ অশান্তি ও আশঙ্কার ভিতর দিয়া তাঁহাদের দিন কাটিত। অতঃপর তাহারা হেজরৎ এবং শক্ৰদের সহিত জেহাদ করার জন্য প্ৰস্তুত থাকিতে আদেশ প্ৰাপ্ত হন। তাই তাহারা শত্রুর ভয়ে এক মুহুর্তের জন্যও অস্ত্ৰত্যাগ করিবার সুযোগ পাইতেন না । এরূপ অবস্থায় তাহদের মধ্যে একজন একদা বলিয়া উঠিলেন-হায়, আমাদের কি এমন দিন আসিবে না, যখন আমরা শান্তিতে বাস করিতে ও শান্তি-সুখ ভোগ করিতে পারিব এবং অষ্ট কািহর অস্ত্ৰধারণের যন্ত্রণা হইতে অব্যাহতি লাভ করিয়ে সক্ষম হইব ? এই উক্তির প্রত্যুত্তর স্বরূপ করিয়াছিলেন। অর্থাৎ সেই বিপন্ন মেছলমানদিগকে অভয় প্ৰদান করিয়াছিলেন-শীঘ্রই তোমাদের দুঃখের অবসান হইবে, তোমরা রাজ্য-শাসনের ক্ষমতা পাইবে, তোমাদের BuO DDB DL BiSiBDDB DDDBSqBDBBDBS SDDD কাটিয়া যাইবে, তোমরা শান্তির সহিত জীবনযাপন করিতে পরিবে। পরবস্তী সময়ে এই ভবিষ্যৎ-বাণী বাস্তবে পরিণত झ्हेब्राष्ट्रिल । মূল আয়তে মেছলমানদিগকে খলিফা করা হইবে এই কথাই আছে। খলিফা করা কথাটীকে আমরা রাজত্ব দান বা রােজ্যাধিপতি করা অর্থে গ্ৰহণ করি নাই। এই মতের পোষকতায় কিঞ্চিৎ প্ৰমাণ প্ৰয়োগ করা বোধ হয়। অপ্ৰাসঙ্গিক হইবে না । الکفار من العرب والعجعــم فبععلہم مملوکہوسکانہا -- قوله کما استخلفا الذیر الخ کمU استخلاف داؤوں وسلیمان لبانی اسرائیل قول ارتضی لہــم الـسخ قال ابری عجلاس ولدمع "rー فی البلاد حتی یملک رہا ریظہرو "rーr علی سائرلا دیان تفسیر خازن وتفسیر معالم التنزیل جلد ه V1 &േ অর্থাৎ “খিলিফা’ করার অর্থ আল্লাহতাআলা মোছলমানদিগকে ভূপৃষ্ঠের উত্তরাধিকারী করিবেন অর্থাৎ আরব ও আজমদেশের কাফেরগণের রাজ্য ও রাজত্ব আল্লাহতাআলা মোছলেম-হস্তে অৰ্পণ করিবেন। তঁহারা ঐ সকল রাজ্যের বাদশাহ ও শাসক হইবেন। যেমন পূর্ব-যুগে বিশ্বাসী দিগকে রাজ্যদান করা হইয়াছে। ইহার মৰ্ম্ম এই যে, পূর্বে যেমন বনী-ইছারাইল বংশে হজরত দায়ুদ ও ছোলেমান পয়গম্বরকে বাদশাহ করা হইয়াছিল, সেইরূপ মোছলমানদিগকেও বাদশাহ করা হইবে। দিন। এছলামকে মেছলমানের জন্য গ্ৰীতিকর করা হইবে। এই উক্তির অর্থ এই যে, এবনে আব্বাছ বলিয়াছেন, মেছলমানগণের জন্য এরূপ ভাবে রাজ্য বিস্তৃত করিয়া দেওয়া হইবে, যাহাতে তাহারা ঐসকল রাজ্যের মালিক হইতে পারেন এবং তঁহাদের ধৰ্ম্মকে অপর সকল ধৰ্ম্মের উপর জয়যুক্ত ও প্ৰবল করিতে পারেন। ।