পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/২৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* পৌষ, ১৩৩৪ সাল ] LLLLLL LL LLL LLL LLL LLLLLLLLS LL LLL LLL LLL LLL LLTLLAMLSLAL T LSLS “তফসীর খাজেন” ও হসীয়াতে “তফছীর মা'আলিনৎ । ऊांनडौण" ४भ ५७ १• श्रृं: । অতঃপর উক্ত উভয় তফছিীরে একটী অতি দীর্ঘ হাদীছ বাণিত হইয়াছে, তাহাতে পারস্য-বিজয় ও মেছলমানগণের অসাধারণ ধনৈশ্বৰ্য্যের উল্লেখ আছে। উক্ত হাদীছ, হাদীছের প্ৰসিদ্ধ কেতাব “আবু দায়ুদ” ও “এবনে মাজ” উভয় গ্রন্থেই আছে । পাঠকগণ উল্লিখিত বিবরণ পাঠে বেশ বুঝিতে পারিয়াছেন যে, “আল্লাহতাআলা” মোছলমানদিগকে দুনিয়াতে রাজ্যদান ও রাষ্ট্ৰীয় স্বাধীনতা প্ৰদানের যেরূপ অঙ্গীকার করিয়াছিলেন, সেইরূপ ভাবে পরবর্তীৰ্ত্তী যুগে তিনি কায্যে পরিণত করিয়া তাহার পবিত্ৰ বাণীর মৰ্য্যাদা ও পবিত্ৰতা ara at na-ra a ay aa at An A. 7 - are an e-- রক্ষা করিয়াছেন ; তফছীরকারগণ অতি বিস্তৃত ভাবে • আলোচনা করিয়া ইহা বুঝাইয়া দিয়াছেন। অতএব ইহা হইতেই প্ৰমাণিত হইতেছে যে, এছলাম ও কোরআন মেছলমানের পাথিব উন্নতির পরিপন্থী নহে। পার্থিব সম্পদ ও ঐহিক উন্নতি “কোরআনে ন্যামৎ বা স্বৰ্গীয় দান বলিয়া উল্লেখিত হইয়াছে। এরূপ অবস্থায় যাহারা মেছলমান ধৰ্ম্মকে রাজনীতিক আন্দোলন আলোচনা ও স্বরাজের দাবি দাওয়ার পথে প্ৰতিবন্ধক বলিয়া মনে করেন, তঁহারা ভ্ৰান্ত ও এছলাম ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ । ریسائلر نکل عن ذی القریڈرن طقل ساتل-ر علیکم مفه ذکر ط! نامگذا له فی الارض رآتیناء عمر كل شب م. سلمجالا - سهورة کہف زکورع অর্থাৎ ( হে মোহাম্মদ (দ:) ) কাফেরগণ তোমার নিকট “জুলকারনায়েন’ বা আলেকজাণ্ডার দি গ্রেট সম্বন্ধে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করিয়াছে, তুমি ( তাহাদিগকে ) বলা যে শীঘ্রই আনি সে-সম্বন্ধে কিছু বিবৃতি করিব। আমি তাহাকে পৃথিবীতে ( রাজত্বদানে ) সুপ্ৰতিষ্ঠিত করিয়াছিলাম এবং সর্বপ্ৰকার সম্পদ দান করিয়াছিলাম। (সুরা কাহাফ রুকু ১১ ) । এই আয়াৎ হইতে ইহাই প্ৰমাণিত হইতেছে যে, আল্লাহ তাআলা স্বীয় পয়গম্বরগণ মধ্যে ‘জুলকারনায়েনকে দুনিয়াতে ক্ষমতা ও প্ৰতিপত্তি দান করিয়া শক্তিশালী করিয়াছিলেন এবং সর্বপ্রকারী পার্থিব সম্পদ ভঁহাকে দিয়াছিলেন । জুলকারনায়েন যে আল্লাহতাআলার বিশেষ দান প্রাপ্ত حس (ا এছলীম ও শাসনকৰ্ম্ম-অম্বিকাল LASLLS LLL LMLALSL TAS eL LML LeEE EL 0LeS eLeLeMML SLSLS LLLLL LeMeLS AMeSeLSLSLLLTeLS LALSLSSLL LLL eeSES EL MMLLLLS LS LMLSSLSSSSSSASASASALLLS ASLq SASASS ܠܣܠܠ A0L LLLLLL LALALLLL ASALL S ALAL ALAL AAAALLLSS SAALSALS LL SL LLLLL LLLLLLLALSLALASALS LSL SLLLLLAALLLLL LL LLLLLL LALALS SLL LSLS LLL SAA eALSLS LALSLALLLL LLL LLLL L LE AMALAS হইয়াছিলেন, তাহার বর্ণনা করিয়া একদিকে খোদাতাআলা স্বীয় মহিমা প্ৰকাশ ও অন্যদিকে মানুষকে কৃতজ্ঞতা স্বীকারের বিষয় শিক্ষা দিয়াছেন। রাষ্ট্রীয় অধিকার প্রশংসনীয় ও খোদাতাআলার অভিপ্ৰেত না হইলে তিনি তঁহার মহিমার স্বরূপ ইহার উল্লেখ করিতেন না । الذین 'ر ممکن) *イー فى الانصر اقاموا الصلـوة و آتوا الزکرة الغ (سررهٔ حیه رکارع ا" ) অর্থাৎ মোহাজের মোছলমান দিগকে যদি (রাজ্যদানে ) পৃথিবীতে সুপ্ৰতিষ্ঠিত ও সম্পদশালী করিয়া দিই, তাহা হইলে তাহারা নামাজ পড়িবে ও জােকাৎ দিবে। (ছুরা হজ্জ রুকু ৬) এই আয়াৎ হইতে খোদাতাআলা প্ৰকারান্তরে ইহাই বুঝাইতেছেন যে, মদিনার যে সকল মোছলমান নিরূপায় অবস্থায় মক্কা হইতে হেজরৎ করিয়া আসিয়াছিলেন, র্তাহাদিগকে আমি যখন রাজ্যের অধিপতি করিয়া ক্ষমতা প্ৰতিপত্তি দিব। তখন তঁাহারা কৃতজ্ঞতার নিদর্শন স্বরূপ আল্লাহতাআলার এবাদৎ বন্দেগী করিতে বিরত হইবেন না । ইহাতেও দেখা যায়, আল্লাহতাআলা রাজ্য রাজত্ব ও ক্ষমতা প্ৰতিপত্তির বিশেষ প্ৰশংসা করিয়াছেন। সুতরাং ত্যাহা নিন্দনীয় ও বর্জনীয় হইতে পারে না । ‘তফছীর খাজেন’ ও ‘মআলমৎ তনজীলি’ ৫ম খণ্ড ১৬পৃঃ । ران قال موسى للقوة اذ كرر نعمة للمه علیک--۔ م اذ [ئبیکم مسن آل فرعون بحزن ابڈائک مرہیستاحی زن نسائکم رفی ذلک سـم بلاء من ربكم عظيم ط سررة إبراهيم ركوع ا অর্থাৎ আর যখন মুছা স্বজাতীয়দিগকে বলিলেন— তোমরা আল্লার মহাদানের কথা স্মরণ করা, যে-অবস্থায় তিনি তোমাদিগকে ফেরাউন বংশের বন্ধন হইতে মুক্ত করিয়াছিলেন, তোমাদিগকে তাহারা কঠিন ও ঘূণিত দণ্ডে দণ্ডিত করিয়াছিল, তোমাদের পুত্ৰদিগকে তাহারা বধ করিতেছিল, তোমাদের স্ত্রীলোকদিগকে ( সেবাকায্যের জন্য দাসীরূপে ) জীবিত রাখিতেছিল এবং এই ঘটনার ভিতর তোমাদের জন্য এক বিরাট শিক্ষনীয় দৃষ্টান্ত রহিয়াছে। এসকল কথা তোমরা স্মরণ কর। ( ছুরা এবরাহিম ১ম রুকু ) 60 إلى مصر