পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/২৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ਕੇ ਦਿਵੇਜੇ [ भिनि उभांब्र ७ंग, ६शगन ] umumSQeaumuo আমেরিকাবাসিনী মিস মেয়ে “ভারত মাতা” নামক পুস্তকে হিন্দু নারীদের দুঃখ-দৈন্য সম্বন্ধে অতি চমৎকার চিত্র অঙ্কিত করিয়াছেন। এই নিৰ্ম্মম সত্য কথা বলার জন্য হিন্দুগণ দিস মেয়োকে যত ইচ্ছা গালাগালি করুন, কিন্তু গালির চোটে কাকের কালো রঙ বকের মত শাদা হইবে না, পরিত্যক্ত জারজ শিশু পুনৰ্জ্জীবন লাভ করিবে না, দ্বাদশ বর্ষীয় প্ৰসুতিদের বিবিধ রোগ নিরাময় হইবে না ; হাসপাতালে রোগিনীদের সংখ্যাও হ্রাস হইবে না। এ দেশীয় কৰ্ত্তারা বলেন, “ভারতমাতা” পুস্তকে ভারতের কেবল নিকৃষ্ট অংশ দেখানো হইয়াছে, উৎকৃষ্ট অংশের উল্লেখ BD DDD DDSDBD BBK gB BBS BBD SDBKBS SDBDBDD DDD ভালই ; তাহার পরিববৰ্ত্তনের প্রয়োজন নাই। যাইেছ। মন্দ তাহাই সংশোধন করা আবশ্যক। ডাক্তারের দ্বারা স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাইলে, তিনি রোগীর রোগ সমূহেরই উল্লেখ করেন এবং রোগ দূর করিবারই ব্যবস্থা দেন। আপনার চক্ষু পরীক্ষা করিয়া চশমার ব্যবস্থা দিবার সময় ডাক্তার আপনার পরিপাক শক্তির প্রশংসা পত্ৰ লিখিতে বসেন না । তারপর ভারতবর্ষের উৎকৃষ্ট BDDBDDB BKKD KBDB BY BDBBBLDB DDuuDDD DDD কৌটী পুরুষত আছেই। সে-জয়সাকে কাটি ঠু কিবার জন্য মিস মেয়োর দরকার কি ? মিস মেয়োর প্রয়োজন, সেই কথা কহিতে—যাহা এ যাবৎ আর কেহ বলে নাই,--যাহা এ যাবৎ আর কেহ বলিতে সাহস পায় নাই। সেই কথা আমিও আজ কুড়ি বৎসর হইতে বলিয়া আসিতেছি, কিন্তু আমার ক্ষীণ কণ্ঠস্বর কাহারও শ্রবণ-বিবরে প্রবেশ করে নাই-আজ মিস মেয়োর গৰ্জনে সকলের টনক নড়িয়াছে ! “ভারত মাতা”-লেখিকার সহিত ভারত-পিতাগণ ‘চুলেচুলি” করিতেছেন, এই সুযোগে মুসলিম সমাজ ! আপনারা ঐ দর্পণে নিজের মুখ দেখিয়া লাউন। দেখুন ত আপনারা নিজ সমাজের রাণীকে কিরূপ ভিখারিণী সাজাইয়াছেন। এই বিশাল জগতে কোন দেশ, কোন জাতি, কোন ধৰ্ম্ম নারীকে কিছু মাত্র অধিকার দান করা দূরে থাকুক, নারীর আত্মাকেও স্বীকার করে নাই। একমাত্র ইসলাম ধৰ্ম্মই নারীকে তাহার প্রাপ্য অধিকার দান করিয়াছে ; কিন্তু ভারতবর্ষে সেই মুসলিম-নারীর দুর্দশার এক শেষ হইয়াছে ! কোন জাতি কন্যাকে সম্পত্তির ভাগ দেয় নাই, ইসলাম কন্যাকে পৈত্রিক সম্পত্তিতে ভ্ৰাতার অৰ্দ্ধেক অংশভাগিনী করিয়াছে। অন্যান্য জাতির স্ত্রীর সম্পত্তি রাখিবার অধিকার নাই। স্বী যদি কিছু টাকা কড়ি পিত্ৰালয় হইতে আনে, তাহা স্বামীর কবলে পড়ে —স্বী ভোগ করিতে পায় না। মুসলিম-স্বী নিজের সম্পত্তি স্বচ্ছন্দে ভোগ করিবার অধিকারিণী। কেবল তাহাই নহে, সে বিবাহের সময় স্বামীর অবস্থা অনুসারে ‘দেন মোহর’ বাবৎ নগদ টাকা বা বিষয়ের অধিকারিণী। স্বামীর মৃত্যুর পর তাহার পুত্ৰ কন্যা প্ৰভৃতি অন্যান্য উত্তরাধিকারিদের অংশ-বিভাগের পূর্বে স্ত্রীর ‘মোহর’ SSDBBD SS BEE DBBBB KK DDBSDDD SDDD BBDBD ব্যবস্থা আছে। অতঃপর সম্পত্তির যাহা অবশিষ্ট থাকে, তাহাই অপর সকলে পায়। হিন্দুস্ত্রীকে মৃত স্বামীর সহিত পোড়াইয়া মারিবার ব্যবস্থা আছে। বিধবাগণ এখন সহমৃতা না হইলেও জীবন্মত হইয়া থাকে। তাহাদের গাড়ীবোঝাই শাস্ত্রের ব্যবস্থা এই যে “বিধবা শুধু দ্বিতীয়বার বিবাহ হইতে বিরত থাকিলেই চলিবে না। নারীর উচিত যে, স্বামীর মৃত্যুর পর সৰ্বপ্রকার সুখাদ্য ত্যাগ করিয়া মাত্র ফল মূল খাইয়া BDDBBB S DDD S S KBBDSS SDDDS DDBBD DBD পুনৰ্বিবাহের অনুমতি দিয়াছে বিধবার প্রতি কোন