পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/২৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অর্থাৎ “আমি শুনিয়াছি। একজন ভদ্রলোক বাঘের মুখ হইতে একটী ছাগলকে রক্ষা করিয়াছিলেন, পরে রাত্ৰি হইলে তিনি নিজেই যখন তাহার গলায় ছুরি চালাইলেন তখন ছাগলের প্রাণ কান্দিয়া বলিল, তুমি আমাকে বাঘের কবল হইতে রক্ষা করিয়াছ কিন্তু দেখিতেছি।--তুমি নিজেই বাঘ।” সুন্দরী, তোমার পিতাও আমার সহিত ঠিক এই ব্যবহারই করিয়াছেন । কবি জন-সেবা ( ০৫:২৩-এ ১২- ) কে সকল এবাদতের সেরা বলিয়া জানিতেন । তিনি জেরুজালেম ও সিরিয়া প্রদেশে বহুদিন ধরিয়া স্বেচ্ছায় তীর্থ যাত্রীদের পানি সরবরাহ করিয়াছেন । আজীবন দুস্থ পীড়িত ও বিপদগ্ৰস্থ লোকের যথাসাধ্য সেবা করিয়াছেন । ङिनि दिव्रां८छ्न--- 召aにデマ طریقت بچپکڑ خڈہں محمسٹت خل-ق نہ سمٹ অর্থাৎ লোক-সেবা ভিন্ন ‘তাসাওওফ’ আর কিছুই নয় তসবিহ, জয়নামাজ ও আলখেল্লার মধ্যে দরভেশী নাই। कत्रिं छांदांबा दक्य़िां८छन् برآوردن کار اع میں وار به ازقبیل بنل یا شکستر هزار অর্থাৎ হাজার হাজার করে দীকে মুক্তি দেওয়া অপেক্ষা প্রার্থীর মনোবাঞ্ছা পূর্ণ করা ভাল। সাদী জীবনে বহুবার বহু বিপদে পড়িয়াছেন, কিন্তু সুখে দুঃখে সম্পদে বিপদে সকল অবস্থায় সমান সন্তোষভােব পোষণ করিতেন। কোন অবস্থায় তিনি ধৈৰ্য্যহারা হইতেন না। হাজার বিপদে পড়িলেও কাহাকে ও মুখ ফুটিয়া কিছু বলিতেন না । সন্তোষ তাহার জীবনের চির সহচর ছিল । কবি বলিয়াছেন—সম্পদ ও বিপদ দুই-ই খোদায়তাআলার দান, সকল অবস্থায় কৃতজ্ঞতার সহিত তাহাকে ধন্যবাদ দিয়া যথা সাধ্য কৰ্ত্তব্য পালন করিয়া যাওয়াই জীবনের সার্থকতা । একদিন কুফা নগরে জোহরের নামাজে যোগ দিবার জষ্ঠ কবি তাহার বাসা হইতে দূরবত্তী একটী মসজিদের দিকে ৰাইতেছিলেন। অগ্নিকণার স্থায় উত্তপ্ত বালুকারাশির উপর খালি পায়ে চলিয়া যাইতে র্তাহার যারপর নাই কষ্ট হইতে [ ১ম বর্ষ, ৩য় সংখ্যা r r rv r. 7 soM ছিল। কবি বলিয়াছেন-সেই সময় আমার অভাবের কথা ভাবিয়া আমি মৰ্ম্মম্ভদ কষ্ট অনুভব করিতেছিলাম। কিন্তু মসজিদের নিকট আসিয়া একজন পীড়িত খঞ্জ ভিখারীর দিকে আমার দৃষ্টি আকৃষ্ট হইল। তাহাকে দেখিয়াই আমি সকল কষ্ট ও সকল অভিাবের কথা ভুলিয়া গেলাম। আমার অটুট স্বাস্থ্য ও সুদৃঢ় পদদ্বয়ের জন্য সৰ্ব্বশক্তিমানকে অশেষ ধন্যবাদ দিলাম । এক সময় আলেকজাণ্ডিয়া নগরে ভীষণ দুর্ভিক্ষ উপস্থিত হয়। অন্নাভাবে অসংখ্য লোক মৃত্যুমুখে পতিত হইতেছিল, এক মুষ্টি অন্নের জন্য যথাসৰ্ব্বস্ব এমনকি প্ৰাণপ্ৰতিম পুত্ৰ কন্যাকে পৰ্য্যন্ত অনেকে বেচিয়া ফেলিতেছিল। এই সময় সাদী সেখানে ছিলেন, তাহার জায় গরীব মোসাফেরদের অবস্থা আরও শোচনীয় হইয়াছিল। কবি অন্নাভাবে উপবাসের পর উপবাস করিয়া আধমরা হইয়া পড়িয়াছিলেন। এই অবস্থায় একজন নীচ প্ৰকৃতির ধনশালী লোক দানছত্ৰ খুলিয়া অন্নদান করিতেছিল। কিন্তু এই সুযোগে অভাবগ্ৰস্ত মহৎ লোকদিগকে সাহায্য করার ছলে অপমানিত ও লজ্জিত করাই তাহার আসল উদ্দেশ্য ছিল । সা’দীর সহযাত্রীদের মধ্যে অনেকে তাহার নিকট যাইয়া সাহায্য প্রার্থনা করিতে বলিলেন, কিন্তু কবি কোন মতেই তাহাতে “রাজী’ হইলেন না । তিনি বলিলেন-কুকুরের ভুক্তাবশেষ খাইয়া বাচিয়া থাকা অপেক্ষা সিংহ শাবকের পক্ষে অনাহারে মৃত্যুই শ্রেয়। পূর্বেই উক্ত হইয়াছে মহাত্মা সাদের রাজত্বকালে অতি অল্প বয়সে জন্মভূমির মায়া পরিত্যাগ করিয়া বিদ্যা অর্জন মানসে কবি বিদেশ যাত্ৰা করিয়াছিলেন। সা’দ হিজরী ষষ্ঠ শতাব্দীর শেষভাগে রাজ্যলাভ করিয়াছিলেন, ৬২৩ হিজরীতে তিনি পরলোক গমন করেন। তাহার রাজত্বকালে শীরাজ নগরের অবস্থা অতীব শোচনীয় হইয়াছিল। কবি বিদেশ যাত্রার সময়ে আতাবাক উজবেক ও সোলতান গিয়াসুদ্দীনের ভীষণ আক্রমণ ও শিরাজ নগরীর শোচনীয় অধঃপতন স্বচক্ষে দেখিয়া গিয়াছিলেন। পারস্য-রাজ সা’দের মৃত্যুর পর তঁহার সুযোগ্য পুত্র আবুবাকার পিতৃ-সিংহাসনে উপবেশন করেন। নবীন নরপতি তীক্ষ্মবুদ্ধি ও কৰ্ম্মকুশলতা গুণে অল্পদিনের মধ্যে ब्रांटकाब अखविभव ७ बरिजिन यांजयन उम्र एव कविवा ऋg२>|- rःड!'ोमन