পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/২৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌষ, ১৩৩৪ সাল ] ཅམན་ཆེན་པས་ཅད་སྔ་བ་ཟོ་ཟཇའfཛེང་ཕེa༤ ن4cد qSLA AAA LLLLLL LL LLL LLLLLLLASLLALLLLA LLLLL LL LLLLLLLLMLLLLLL LL LLL LLL LLL LLLLLL LMLL LLLLLLLLS LL LLLLLA TLLLLS SLEL LELELA ALALLLL LLLL EeLeEaaSELEL LL LMLEE E L L A शांश् गृहै७ ऐश अछांव्र दक्षिl cयांथ श्रेष्-ख्षांन्त्रप्रिॉब्र রাজকীয় প্রভাব বা আরবী সাহিত্যিকবৃন্দের স্বার্থপরতা বলিয়া অনুমিত হইবে। কিন্তু আরব-সাহিত্যিকদিগের অভিপ্ৰায়ে ঐ রূপ দোষারোপ করিবার সাহস আমার নাই । আমার দৃঢ় বিশ্বাস, বিশ্বচিন্তা-সমন্বয়ের উদ্দেশ্যে এরূপ নিয়ম অবলম্বনে তঁহারা বাধ্য হইয়াছেন। সে যাহা হউক, “আহি ছনুল কছাছের পূর্ববর্ণিত শিক্ষা তাহারা কি ভাবে গ্ৰহণ করিয়াছেন, কবিকণ্ঠে তাহার নমুনা গ্ৰহণ করুন,- الناس مہم جھیل النڈمثال اگلفاء ابور هم آدم رالا م ح - رآ۶ “জাতি হিসাবে মানবগণ এক, তাহারা পরস্পর সমান ; কেননা, অ’দম তাহদের সকলের বাপ আর হাওয়া তাহাদের মা ।” যেখানে আপন পর বলিয়া ভেদাভেদ নাই, সেখানে স্বার্থপরতার প্রশ্ন আসিতে পারে না । পক্ষান্তরে আমরা দেখিতেছি, ইহাতে অনারব সাহিত্যিকগণও কোন অন্তযোগ করেন নাই। হেজাজী-কবির কণ্ঠে কণ্ঠ মিলাইয়া আজিমকবি প্ৰতিধ্বনি করিতেছেন,--- بلی آد م اعضائے یکں یگسرد که دز آفرینش زیک جوهر أد چــر جضرے بں زہد آزری رززگار دگر عضو ها را ذمانوں قسرار “মানবগণ একই দেহের বিভিন্ন অঙ্গ বিশেষ ; কেননা একই উপাদান হইতে তাহদের উৎপত্তি। সহানুভূতির অসেচ্ছদ্য শৃঙ্খলে তাহারা পরস্পরে আবদ্ধ।” ইতিহাসে আমরা দেখিতে পাই, “বিজয়ী” আরবগণ “বিজিতা” রাজ্যের ভাষা পরিবর্তনের কল্পনা কখনও করেন নাই। “রাজ-ভাষা” কথাটা সেই শাসক ও শাসিতের নিকট অজ্ঞাত ও অপরিচিত ছিল। বিজয়ীর ভাষাই রাজ দফতরের ভাষা হইবে, এ কথা তাঁহাদের কল্পনাতে স্থান পায় নাই। মহামান্য খলিফা হজরত ওমর ফারুকের সময়ে আরবের বাহিরে যে সকল রাজ্য এছলামী-সাধারণ ரா তন্ত্রের অন্তভূক্ত হয়, তাহার রাজ-দফতরের ভাষা পূর্ববৎ दर्शल ब्रश्मिांएछ ; शैडिशनई ऊांश् द्धि नांगी। (४) किह সাহিত্যিকবৃন্দের চেষ্টায় কালে আরবী বৰ্ণ-সঙ্কেতে নিজেদের ভাষা লিখিবার প্রথা আজক্সের অধিকাংশ অঞ্চলে প্ৰচলিত হয়। যুগধারার অনুকুল দুৰ্ব্বহ বহিরাবরণ হইতে মুক্ত হইয়া প্ৰাচ্য ভাষা সমূহ নূতন কালেব ও নূতন জীবন লাভ করিয়া সুন্দর ও সম্পন্ন হইয়া উঠিল। চীন’ ব্যতীত সমগ্র এশিয়া মহাদেশের প্রায় সমস্ত ভাষা আরবী সঙ্কেতে লিপিবদ্ধ হইতে লাগিল । বস্তুতঃ পৃথিবীর মধ্যে আরবীর ন্যায় এত সুপরিচিত ও সৰ্প-সমাদৃত বর্ণ-সঙ্কেত আর দ্বিতীয় নাই, পৃথিবীময় ইহা ব্যাপক ও বিস্তৃত হইয়া আছে। বাঙ্গালা সাহিত্যিকগণ আরবীর অনুলিখন সম্বন্ধে কি ব্যবস্থা করিয়াছিলেন, সে-সম্বন্ধে দু’ একটা কথা বলা বোধ হয় অসঙ্গত হইবে না। সংক্ষেপে এই বলিলেই যথেষ্ট হইবে যে, আমাদের অনেক প্রাচীন সাহিত্যিক আরবী সঙ্কেতে বাঙ্গালা ভাষা লিখিবার প্রথা প্ৰবৰ্ত্তন করিয়াছিলেন। বোধ হয়, আমার কথায় অনেকে বিশ্বাস করিতে পরিবেন। না ; বরং বিস্মিত হইয়া উঠিবেন । এই বিস্ময়মূলক সন্দেহ নিৰ্ম্মল করা আমার পক্ষে খুব সহজ ও নহে। তথাপি ঐতিহাসিক সত্য বলিয়া আমি যাচাতে বিশ্বাস স্থাপন করিয়াছি, বাঙ্গালা-সাহিত্যিকের খেদমতে তাহা উপস্থাপিত না করিয়া পারিলাম না। বাঙ্গালা ভাষা ও সাহিত্যের ইতিহাসে আমরা দেখিতে পাই, সোনা দিয়ায় ( ২ ) ইহার সৃষ্টি আর ফতেহাবাদে ইহার পুষ্ট। ফতেহাবাদ (চট্টগ্রাম ) সম্বন্ধে আমি বলিতে পারি, তথায় এবং তাহার পাশ্ব বৰ্ত্তী জেলা সমূহে এখনও আরবী বর্ণ-সঙ্কেতে লিখিত প্রাচীন বাঙ্গালা পুথি যথেষ্ট সংখ্যায় পাওয়া যায়। অন্যবিধ পুরাতন দলিল দস্তাবেজেরও অভাব নাই। চট্টগ্রামের এক শ্রেণীর লেখক আরবী বর্ণে বাঙ্গালা বহি-পুস্তক লিখিয়া থাকেন। ‘বিস’ সাহেবের প্ৰাথমিক শিক্ষা-প্ৰণালী প্ৰবৰ্ত্তনের পূর্ব মুহূৰ্ত্ত পৰ্য্যন্ত মরহুম মওলানা মোফাজ্জলুর রহমান ছাহেবের মাছ আলার কেতাব গুলি চট্টগ্রামে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হইত। যাত্রামোহন () eta finfinis "votr V-ssa e" nèV 0 gg EED BD D SDBiBEES SSuiiDiStS DD BBS BBD D EEDBDB BBC BDDBD DBB ttttBtDLSSSDBE tE DDDB BB BDi D KE D iEBB iiBDB L DD DDD D EEg DDDD DBDLSS SASTSDLLS