পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/২৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. . ." . . . . . . - - "۱۱ - f : ..." . . ." e - a us ડેવ૭ * নাজিনক মোহাম্মদর্দী Ara arra ANN ANNA wara LLLLLL LLLLLLLLMMLL LqLLLLLTA LLL AALL LLLLL LL LLL LLL LLL LLL AALLLLL AALLLALLLL LLL LLLL LL LLLLLLLLeMLLLLLL LLLLLLLLSMLqL ইনষ্টিটিউটের প্রধান আরবী-শিক্ষক মওলভী জুলফিকার আলী ছাহেব এখনও আরবী বর্ণসঙ্কেতে বাঙ্গালা বানান সঙ্কেতে লিখিত ফারহী। শিক্ষাপযোগী পুস্তক পুস্তিকা লিখিয়া থাকেন। অবশ্য বৰ্ত্ত মানে এ প্ৰণালী হিতকর ও কাৰ্য্যকারী কিনা, সে স্বতন্ত্র কথা । আমার বিশ্বাসের আর একটা দৃঢ় ভিত্তি আছে। পূর্ণ ছয় বৎসরব্যাপী বঙ্গদেশের রাষ্ট্র ভাষা ছিল, আরবী বর্ণ এই ফারছীর কল্যাণে ভারতের ভাষা আরবী-সঙ্কেতে লিখিত হইয়া উর্দু হইয়া গিয়াছে। অথচ বাঙ্গালা সাহিত্যিকগণের উপর উহার প্রভাব বিস্তার লাভ করে নাই, তাহা কিরূপে বিশ্বাস করিব ? এ সম্বন্ধে অনেক কথা বলিবার রহিল। কথায় কথায় কিছু দূরে আসিয়া পড়িয়াছি। এখন মূল বিষয় সম্বন্ধে আলোচনা করা যাউক । অধুনা পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ অনুলিখন (Transliteration) sgD DDDDDD BKDB BBB BDBBD DBBDBDBu কয়েকটি ভাষার অনুলিখন-প্ৰণালী নিদিষ্ট হইয়া গিয়াছে। তাহাদের অনুকরণে আমাদের সাহিত্যিকগণ আরবীর বাঙ্গালা অনুলিখন সম্বন্ধে কায়দা-কানুন সৃষ্টির প্রতি বিশেষ মনোনিবেশ করিয়াছেন। হিন্দু সাহিত্যিকের দ্বারা ইহার সূত্রপাত হইলেও, আজকাল মোছলেম সাহিত্যিকগণ ইহার প্ৰতি বিশেষ আকৃষ্ট হইয়া পড়িয়াছেন। আমার মনে পড়ে, Transliteration এর বঙ্গানুবাদ সম্বন্ধে অনেক দিন ধরিয়া সাহিত্যিকবৃন্দের বাদানুবাদ চলিতেছিল। মওলবী মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ ছাহেব সর্বপ্রথমে Transliteration কে “অনু লিখন’ বলিয়া অভিহিত করেন । আজ ইহা এক রকম সৰ্ব্বস্বীকৃত। বাঙ্গালা সাহিত্যিকগণের আবিস্কৃত অনুলিখনপদ্ধতির আলোচনায় প্ৰবৃত্ত হইব না। অনুলিখনের (Transliteration ) TSMF vs «FjÍJRFifTS PIYC's go একটা কথা বলিয়া এ সন্দর্ভের উপসংহার করিব । পৃথিবীতে নুনাধিক চরি৷ সহস্ৰ ভাষা আছে। পণ্ডিত গণের অনুমান, প্ৰায় দুই হাজার রকমের বর্ণমালাও আছে। ব্যাপকভাবে অনুলিখন-প্ৰণালীরা প্ৰবৰ্ত্তন করিতে হইলে এই হিসাবে প্ৰত্যেক ভাষার জন্য এবং সর্বশুদ্ধ ৩৯৯৮০০০ প্ৰকার অনুলিখন পদ্ধতি গঠনের আবশ্যক। এ গুরুভার বহনের শক্তি দুনিয়ার কোন ভাষার নাই, তাহা বলাই বাহুল্য। সুতরাং পৃথিবীর যাবতীয় ভাষার অনুলিখন-পদ্ধতি গঠন অসম্ভব ও অনাবশ্যক। LLLLLL LLLLLLLLS MLMMALLLLLLL LLL LLLLLLLLLTALALALLLL LLL LLLLLLLLSLLLLLLL ›ሻ ጻዔ ቁ፡ ጻጾማn . YAAAAV আধুনিক অনুলিখন-প্ৰণালীর মুখ্য উদ্দেশ্য, উচ্চারণের বিশুদ্ধতা রক্ষা এবং ভাষাও সাহিত্যগত ব্যবধানের অপসারণ । কিন্তু আমরা দেখিতেছি, এই উদ্দেশ্য-সিদ্ধির পক্ষে বর্তমান অনুলিখন-প্ৰণালী বিশেষ সহায়তা করিতে পারে নাই। আমার দাবী সপ্রমাণ করিবার জন্য বিশেষ বেগ পাইতে হইবে না। আধুনিক অনুলিখন-প্ৰণালী প্ৰচলিত থাকা সত্ত্বেও আরবী শব্দাবলী ঐ সকল ভাষায় কিরূপ ভাবে বিকৃত হইয়া গিয়াছে, তাহার কয়েকটা দৃষ্টান্ত উপস্থিত করিলেই যথেষ্ট হইবে । ইংরেজ সাহিত্যিকের অনুলিখন প্ৰণালীর কল্যাণে বিশ্ব-মোছলেমের প্রাণাপেক্ষা LgBO DBBS sBDS DD LDS LLCLlL SS MDS BBD Medina হইয়া গিয়াছে। প্ৰাচ্য-গৌরব আনিওর এনভার ( Enver ) vist <ëria Çati Kemal qofta ç'qefën ( Kerim ) হইয়া আমাদের সন্মুখে উপস্থিত হইয়াছেন। মোেছলেমের পবিত্র হরম (~~) এখন হেরেম Herem বলিয়া অভিহিত হয়। জাৰ্ম্মাণ সাহিত্যিকগণের অনুকরণ ফলে তুকী ও মোগল খানম “হ্যানম” এবং হজরত খলিল ( UU২ )। "হেলিল” হইয়া গিয়াছেন। ফলকথা পাশ্চাত্যের অনুলিখন-প্ৰণালী উচ্চারণের বিশুদ্ধতা রক্ষায় কৃতকাৰ্য্য হয় নাই ; বরং ইহার ফলে সাহিত্যে নূতন নূতন ব্যবধানেরই সৃষ্টি হইতেছে। সত্য বটে; অনুলিখন-প্ৰণালী প্ৰচলিত হওয়ার পূর্ব হইতে এরূপ ব্যবধানের স্বষ্টি হইয়া আসিয়াছে, আমরা উপরে তাহার দৃষ্টান্ত উপস্থিত করিয়াছি। তবে আমাদের বক্তব্য এই যে, ব্যবধান সৃষ্টির জন্য একটি নিদিষ্ট প্ৰথা প্ৰবৰ্ত্তিত হইবে কেন ? বাঙ্গালা অনুলিখনের মধ্যস্থতায় আরবী শব্দাবলীর বানান শুদ্ধির চেষ্টা চলিতেছে। কিন্তু ইহাতেও নূতন ব্যবধান ও অভিনব বানান-সমস্যার স্বষ্টি হইতেছে। যেমন,-“মোছলেম,” “মোসলেম” “মুছলেম” “মুসলেম,” “মুছলিম,” “মুসলিম” প্ৰভৃতি। এই সমস্যার সমাধান কি, তাহাই সাহিত্যিকবৃন্দের চিন্তনীয়। আমার ক্ষুত্ৰ বুদ্ধিতে বানান ও উচ্চারণ তথা শ্রুতি ও দৃষ্টির ব্যবধান সম্পূর্ণরূপে बिब्रिड कब्र। अनडब श्ब्रा पैiज़ांग्र। অনুলিখন-প্ৰণালী সম্বন্ধে কতকগুলি প্রশ্ন উত্থাপন এবং সন্দেহ সৃষ্টি করতঃ এই সন্দর্ভের উপসংহার করিতেছি। সমাধান সম্বন্ধে স্বতন্ত্ৰ প্ৰবন্ধে আলোচনা করিবার ইচ্ছা রহিল।