পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৩০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌষ, ১৩৩৪ সাল ] আশ্চৰ্য্য ব্যাপার দর্শনে সম্পূর্ণ সংজ্ঞাহীন হইয়া পড়িয়াছিল, তাই মাঝখানেই তঁহার কাজ বন্ধ করিতে হইয়াছিল । তাহের বে বলিয়াছেন -এ সকল অলৌকিক ব্যাপার। এসলামের অনুমোদিত অধ্যাত্মিক শক্তির প্ৰভাবেই ঘটিয়া থাকে । অন্য কোন কারণে ইহা আদৌ হইতে পারে না, আমি জোর করিয়া বলিতে পারি, মুসলমান ফকীর দরবেশ ভিন্ন অন্য কাহারও এই শক্তির অধিকারী হওয়া সম্ভবপর র্তা তাদের শক্তি অসীম। তিনি আর ও বলিয়াছেন – কেহ অন্মাঘাত করিয়া আমার কোন অনিষ্ট করিতে পরিবে না, আমি শ্বাসপ্ৰশ্বাস রুদ্ধ করিযা সম্পূর্ণরূপে মৃত্যুবৎ অবস্থায় উপনীত হইতে পারি। এরূপ করিলে বিজ্ঞচিকিৎসকের দল। শতবার পরীক্ষা করিয়া ও আমার জীবনীশক্তির সামান্য চিহ্ন ও দেখিতে পাইবেন না । দীর্ঘ সময় পৰ্য্যন্ত মৃত্তিকাগর্ভে সমাহিত অবস্থায় থাকিতে আমি সম্পূর্ণ সক্ষম, জীবন ও মৃত্যু আমার আয়ত্বাধীন । পরলোকগত ভালমন্দ উভয়বিধ আত্মাকে "আমি আহবান করিতে পারি। একবার তিনি বহু ইউরোপীয় পণ্ডিতগণের সাক্ষাতে শ্বাসপ্ৰশ্বাস ক্রিয়া রোধ করিয়া মৃত্যুবৎ হইয়া পড়িলেন, সেই অবস্থায় র্তাহার নাক, কাণ ও মুখ-গহবর তুলা দিয়া বন্ধ করিয়া দেওয়া হইল, অতঃপর তঁহার দেহ একটী কাঠের বাক্সে পুরিয়া সেটা বালুকপূৰ্ণ করতঃ মুক্তিকাগর্ভে পুতিয়া ফেলা নির্দিষ্ট সময় উত্তীর্ণ হইলে বৈজ্ঞানিকের বাষ্ট্রট তুলিয়া ফেলিলেন এবং তাঁহার আবরণ উন্মোচন করিয়া তাহের বেকে বাহির করিলেন, তারপর কয়েক সেকেণ্ডের মধ্যে র্তাহার দেহে জীবনীশক্তি ফিরিয়া আসিল, তিনি ধীরে ধীরে উঠিয়া বসিলেন ও স্বাভাবিক ভাবে তাহার দেহে শ্বাস-প্ৰশ্বাস ক্রিয়া আরম্ভ হইল । 202 | হইল । তাহের বে বলিয়াছেন – এইরূপ সমাহিত অবস্থায় শরীরে জীবনীশক্তি না থাকিলেও মস্তিষ্কের ক্রিয়া কিন্তু সজাগ ও সম্পূর্ণ অবিকৃত অবস্থায় থাকে। বরং পূর্বাপেক্ষা আরও সতেজ হয়। তিনি তিন বৎসর পর্য্যন্ত মৃত্তিকাগর্ভে সমাহিত SyeR LSLLLSLSLSSSLSSLLLSSYSSLLS SSSSSLLLLSLLSSL ASALALA LLLLLL SqqSMSLAL AALL LqLLLLLSS SLSS S L LLLLLS LL LLLLL LS SLLLLLLL uDuLDD BBDB DDDuB DTL0B uuBD DuB BY L S ਲਕੁਰੁ : ' ' ਚ ਕ | হইয়া পাকিতে পারেন । সম্প্রতি المة - মিসরদেশে গিয়া তিনি দুষ্ঠাহার এষ্ট ভীষণ সাধনার পরীক্ষা দিতে মনস্থ করিয়াছেন এক্ষণে র্তাহার বয়স ৩০ বৎসর। সুবাবস্থায় পরীক্ষা দেওয়াই সুবিধাজনক, প্রৌঢ় বা বৃদ্ধিাবস্থায় এই প্রকার সাধনার শক্তি কমিয়া যায়। তাহের বের কার্য্যসমূহ সাধারণ মানুষের বিচার বিবেচনার সম্পূর্ণ বাহিরে। তাহার এই সকল অভিনব কাণ্ড দেখিয়া ইউরোপীয় পণ্ডিতগণ অবাক হইয়া গিয়াছেন। তঁহারা ই ১ার বিজ্ঞানসম্মত কোন কারণই খুজিয়া পান নাই । তিনি তঁহার মুখমণ্ডল, বাহু, পদদ্বয় ও দেহের বিভিন্ন স্থানে তীক্ষুধার লৌহ শলাকা ও ছুরির অগ্রভাগ বিদ্ধ করিয়া থাকেন। বক্ষস্থলে ও ছুরি চালাইয়া দেন, বুক হইতে ছুরি বাহির করিলে সেখান হইতে ভীষণভাবে রক্তস্রাব হয়, দর্শকমণ্ডলী ডাক্তারদের সাহায্যে • মানুষের বক্ষঃনিস্ত রক্ত এবং এখন ঠাইতে তাজচ' প্ৰস্বত হইতেছেন।