পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৩০৪

পৌষ, ১৩৩৪ সাল ] BD BD DBDD D DDB BD BJSBD DDDD LLD পাল্যকরূপে চরাচরকে সৃষ্টি করিয়াছেন ও পালন করিতেছেন, তিনি ভিন্ন আর কেহ নহেন। আর সেই বিশ্ব প্রভুর উপাসনার যে পদ্ধতি নির্দিষ্ট হইয়াছে, এক কথায় বলিতে গেলে তাহা আমাদের অন্তরের বিশ্বাস বা ভক্তি ব্যতীত অন্য किछुझे नहश् । সম্রাট ইয়াও বলিয়াছেন, “বিশ্বাস বা ভক্তিই সৰ্ব্বশক্তিমান প্ৰভুকে মিলাইয়া দেয়।” সম্রাট চ্যাং বলিয়াছেন, “পবিত্ৰ বিশ্বাস দিনে-দিনে মানুষকে উন্নতির পথে অগ্রসর করিয়া দেয়।” সম্রাট ওয়েন বলিয়াছেন “বোধশক্তি সহকারে প্রভুর উপাসনা করি।” কনফিনিয়াস বলিয়াছেন “যে প্ৰভুকে অসন্তুষ্ট করে, তাহার প্রার্থনা করিবার আর কেহই থাকে না ।” সাধারা ভাবে এই সমস্ত কথার দ্বারাই বিভিন্ন ধৰ্ম্মপ্ৰবৰ্ত্তকগণের ভাব-ধারার সাদৃশ্য বুঝিতে পারা যায় এবং ইতিপূর্বে ধৰ্ম্মপ্ৰবৰ্ত্তকগণের একের অন্যের উপর প্রভাববিস্তারের ও যুগ-যুগান্ত পরে ও সে-প্রভাব অক্ষুন্ন থাকার কথা যাহা বলা হইয়াছে, তাহা ও সুস্পষ্টরূপে প্ৰমাণিত হইয়া If I মোহাম্মদ, অন্যান্য ধৰ্ম্ম-প্ৰবৰ্ত্তকগণের ন্যায় একই শিক্ষা দান করিয়া গিয়াছেন বটে, কিন্তু তাহা কেবলমাত্র পাশ্চাত্য দেশেই প্ৰাধান্য বিস্তার করিয়াছিল। অতঃপর সুখী বংশের সম্রাট কাই হোয়াংএর রাজত্বকালে তাহা চীনদেশে প্রচারিত হয় এবং ক্রমশঃ সমগ্র সাম্রাজ্য মধ্যে প্ৰভাব বিস্তার করে । সম্রাট চিয়ান পা-ও, মোহাম্মদের অনুবন্ত্ৰীগণের জন্য Public Works 43 Suprintendent q77 s5 fa sis 9ÇİF এই মসজিদ-নিৰ্ম্মাণের ভার গ্রহণ করিবার নিমিত্তে আদেশ করেন । সম্রাট চিয়ান পা-ওএর রাজত্বের প্রথম বৎসরের তৃতীয় মাসে এই মসজিদ-নিৰ্ম্মাণের কাৰ্য্য আরম্ভ হয় এবং ঐ BBBB DD DLBB D BD DBBDK DDD S পাই-চু-আর-চি এবং অন্যান্য যাহারা এই মসজিদ BBKSDBD DDDD DBBBBSDDD DH BD KLSLL BDBBD KKB BBB DDD DDDSS DDD DgBDS এই স্মৃতিলিপি খোদিত করিয়াছিলেন। অনঙ্গবন্ত নন । qLSLLMLLT LTLSAAL0LLTLLTLLLLLLLLM LLL LLLLLLLLe LLL MLML LLM LSLMLSLLq LqLSLeT LLML MLLLSLCMTLELLTLTLL MAMLALALLALA AALLLLA LLLLLSMMLL LMLSSS S LSLLL LLLL LL LLLLL M LLLL LLLLLLL MLLLLSLLLLLLM LMLLS SMAM LLLLL SAL S LE EL SAL ESLSLA S ELEEL L LLLLL S E S ՀԵՇՏ Ne 19țast SJ জগতে retate 2S2te অন্যান্য শাস্ত্রের ন্যায় অতি প্ৰয়োজনীয় চিকিৎসাশাস্ত্ৰ সম্বন্ধেও মোসলমান পণ্ডিতগণ অনেক কিছু করিয়াছেন। তঁহাদের পূর্ববৰ্ত্তী কালেও এই শাস্থের অস্তিত্ব ছিল ; কিন্তু মুছলমানগণ বিশেষ ভাবে ইহার আলোচনা, গবেষণা ও উন্নতি সাধন করিয়াছেন। পাশ্চাত্য-সভ্যতার মধ্যযুগে ( middle age ) আরবী দর্শনের ন্যায় আরবী চিকিৎসাশাস্ত্ৰও ইউরোপের বিদ্যালয় সমূহে রীতিমত পাঠ্য তালিকাভুক্ত ছিল। জকেরীয় রাজী, বুআলীপীনা (৩৮%) && ), এবনে রাশিয়া, এবনে রোেশদ, এবনে জহির, এবনে তোফেল ও এবনে মসকোওয়ায়হ প্ৰভৃতি মোসলেম পণ্ডিতগণের লিখিত গ্রন্থাবলীই সে সময় চিকিৎসাশাস্ত্রের গভীয় গবেষণাপূর্ণ শ্ৰেষ্ঠ গ্ৰন্থ বলিয়া পরিগণিত হইত। চিকিৎসা বিজ্ঞানের বর্তমান উন্নতির যুগেও ক্যানন ( Cannon ) বা বুআলী সিনার “কানুন” গ্রন্থের উল্লেখ বিশেষ ভাবে দেখিতে পাওয়া যায়। খ্ৰীষ্টীয় ষোড়শ শতাব্দী পৰ্য্যন্ত এই গ্ৰন্থখানি ফ্রান্স ও রোমের চিকিৎসা বিদ্যালয় সমূহে পাঠ্য শ্রেণীভুক্ত ছিল। দর্শন শাস্ত্রের ন্যায় চিকিৎসা শাস্ত্রের আলোচনাতেও পাশ্চাত্য featfit'll Avicenna, Averreos The great q4 Avempasa প্রভৃতি আরব পণ্ডিতগণের নাম ও এই শাস্ত্ৰে তঁহাদের বিশেষ পারদর্শিতার কথা মুক্ত কণ্ঠে স্বীকার করিয়াছেন। এগুলি আরবী নাম বুআলী সীনা, এবনে রোশাদ এবং এ বনে বাজার অপভ্রংশ বা ইংরাজী উচ্চারণের রূপান্তর মাত্র। এই মুসলমান পণ্ডিতগণ পাশ্চাত্য জগতে কি প্রকার প্ৰসিদ্ধি ও প্ৰতিষ্ঠা লাভ করিয়াছিলেন, ইহা হইতেই তাহা বেশ বুঝিতে পারা যায়। রোম ও অন্যান্য বিভিন্ন স্থানের প্ৰাচীন প্ৰতিষ্ঠান সমূহের রঙ্গীন কাচ নিৰ্ম্মিত দরজা জানালা সমূহে আরাস্তু, (এরিষ্টটল ) বোকারাৎ ও জালিনুসের ছবির পাশাপাশি বুআলী-সীনা, এবনে রোেশদ, ফারাবী ও জাকারীয় রাজী প্ৰভৃতি মুসলমান চিকিৎসাবিদ্যাবিশারদ পণ্ডিতগণের চিত্র অঙ্কিত হইয়াছিল, ইউরোপের ধৰ্ম্মাধিপতি পোপের রাজ-প্ৰাসাদে আজিও ঐ কাচখণ্ডগুলি ঐতিহাসিক