পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৪৩

8 AAAAApapa ATALLALALALLLL AALL LeLLLLLS eeSLLLSL LALS AeALS AAALLS LLLLLLLLS ALAL TLSLLeL STSLS LqLS LeLS LSLALLS LALLSAAA S S S we - ******w*w*. SkDS BDSKBg DDD SS YLBDBDKDY SLKDtBY S DDD द्र ! ফেরআউন শুধু একটী নহে। যুগে যুগে আরও কত অত্যচারী রাজার রায় দণ্ডের আঘাতে মিছরের বক্ষপিঞ্জর কতবার চুৰ্ণ-বিচূর্ণ হইয়া গিয়াছে, এবং কতবার বে। ত্ৰাণকৰ্ত্তা আসিয়া সে ক্ষত স্থানে ‘মারহাম’ দিয়া মিছরকে নিরাময় DtDDS S DKDD BDB DD BK DBDD DD BB মিছরের সর্বাঙ্গনবিদিত প্ৰবাদ u-“৮° ৩৮° * 'UC) “যেখানে ফের আউনি সেখানেই মুছ।” ইঙ্গার সাক্ষ্য দিতেছে। P w ar W: Y V, ar we sw a Aur " r P. [ sŵ. Ré, Yan seri Tu =" s= 7*bY 7*thaYYAr*v- r ASMLS ALLLLL LLLLLLLLS LS LS LLLLL LLLLLL LALLLL LLLLLLLLS SLALLS LLLL LLLLLLLLS SLLLLL 0L LL T0LS LLLLL SALSLSL S SS s u zve. QAAMAW A WNATA YALAYA MAAV bAA A ARAA মিছর আক্রমণপূর্বক তথায় "দীওয়ান” বা পালামেণ্ট প্ৰতিষ্ঠা করেন। সে-অধিকার ও সে-দীওয়ান দীর্ঘস্থায়ী হয় নাই । অল্পদিন পরে মিছর আবার ওছমানিয়া সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয় সত্য, কিন্তু মিছরের শিক্ষা-সভ্যতা, ব্যবসাবাণিজ্য ও শাসন-নীতি প্রতীচ্যের প্রভাবমুক্ত হইতে পারে নাই । মোহাম্মদ আলী কখনও তুরস্ক-ছোলতানের বিদ্রোহী হইয়া আবার কখনও বা তাহার প্রতি আনুগত্য প্ৰকাশ করিয়া মিছরের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার চেষ্টা করিয়া আসিতেছিলেন। অবশেষে ১৮৪৯ খৃষ্টাব্দে তাহার মৃত্যু মিছরের বিশ্ব-বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় "জামে আজহার শামী ও ফেরআউনী অত্যাচারের অবসান হইতে না হইতে, খৃষ্টপূৰ্ব্ব চতুর্থ শতাব্দীর শেষ ভাগে, মিছরের বুকে আবার গ্রীক-অত্যাচার আরম্ভ হয়। অবশেষে ৬৩৯ খৃষ্টাব্দে খলিফা হজরত ওমর ফারুকের ইঙ্গিতে সে-অত্যাচারের অবসান হয়। মহাবাহু আমরবিন আ’ছ মিছর জয় করেন। sLBYtLBDBDB Kt DDDDS DBBDDS DBDB ও ওছ, মানিয়া বংশের খলিফাগণ যথাক্রমে মিছর দেশ শাসন করিতে থাকেন । ফাতেমীয়া বংশের শাসনকালে মিছরের tri Wii C 5 어f에5 || অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষভাগে নেপোলিয়ান বোনাপাট হইলে উত্তরাধিকারিগণের অযোগ্যতা ও তুকী ছোলতানের দুর্বলতা নিবন্ধন মিছরের স্বাতন্ত্র্য সমুলে বিনষ্ট হইয়া যায়। ১৮৬৩ খৃষ্টােব্দ যুগপত্তাবে স্মরণীয় ও শোকাবহ । এই বৎসর BDDBD DBDDDB KB DD KLK BB DKS BBD DLuueBB এছমাঈল পাশা খদিবের সিংহাসনে আরোহণ করেন। প্ৰকৃত পক্ষে এই বৎসরেই মিছরের বুকে “খঞ্জরে হেলাল” স্থলে “ইউনিয়ন জ্যাক” উডউীন হয় । বৃটিশ ও ফরাসী রাষ্ট্র-পণ্ডিতগণ নানা কৌশলে প্রচার করিতেছিলেন, “মিছর প্রতীচ্যেরই ভাগ্যে।” এমন সময় সেই-১৮৬৩ খৃষ্টাব্দে প্ৰাচ্য গুরু ছৈয়দ জামালুদ্দীন