পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৪৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ab u SRSONSO "NA WA ASL AAAAS ALSL LLLLL L AAAL LS AASS L LLLL LL LLLLLL AeAeLS TLS AMTT LALSL LASLALS AeL TSSLSLS S S ALALA ASLSSAS AAAS - - P.-r. P.-ra um rauri- en er এমাম বোখারী ৩১শে শওয়াল শুক্রবার ১৯৪ হিজরী সনে বোখারায় জন্মগ্রহণ করেন, সেখানেই ভঁাহার শৈশবকাল অতিবাহিত হয়। শিক্ষা দীক্ষা সকল বিষয় অসম্পূর্ণ থাকার অবস্থায় শৈশবেই তাহার পিতা পরলোক গমন করেন । পিতৃহীন বালক একমাত্র মায়ের যত্নে, স্নেহে প্ৰতিপালিত ও পৃষ্ঠাতার শিক্ষাধীনে থাকিয়াই পরিবদ্ধিত হইয়াছিলেন। কথিত আছে, শিশুকালেষ্ট এমাম সাহেব চক্ষুরত্ব হারাষ্টয়াছিলেন, কিছুদিন পর তঁহি। র জননী স্বপ্নে দেখিলেন-মহাপুরুষ হজরত এবরাহিম ( আ: ) তঁহাকে বলিতেছেন-সাধিব । তোমার ঐকাস্তিক প্রার্থনার ফলেই সৰ্ব্বশক্তিমান আল্লাহ তা’আলা তোমার অন্ধ পুত্রের চক্ষুদান করিলেন। এসলামের খেদমতেই তাহার জীবন অতিবাহিত হইবে, সে এসলাম-জগতে মহা সন্মান ও প্ৰতিপত্তি লাভ করিবে। মাতা নিদ্রা হইতে উঠিয়া দেখিলেন, অন্ধ পুত্র চক্ষুষ্মান হইয়াছে, তাহার দৃষ্টিশক্তির আর কোন দোষ নাই । তিনি তখন খোদার দরবারে” হাজার হাজার ‘শোকির” করিলেন। (১) এই বর্ণনার সত্যতা যে তদন্ত সাপেক্ষ, তাহা বোধ হয়। আর কাহাকে বলিয়া দিতে হইবে না। এমাম সাহেব শৈশবে যখন অন্যান্য বালকের সহিত “খেলাধুলা’ করিতেন, তখনও সকল বিষয়েই তাহার বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হইত। এমাম সাহেব দশম বর্ষে পদাৰ্পণ করার পরই হাদিস শিক্ষার্থীরূপে মোহাদেসদের খেদমতে উপস্থিত হইলেন। সেকালে হাদিস শাস্ত্র একত্রিত বা গ্রন্থাকারে সংগৃহীত হয় নাই। বিভিন্ন হাদিস, বিভিন্ন মোহাদেসের নিকট ভিন্ন ভিন্ন স্থানে গিয়া শিখিতে হইত। এজন্য হাদিসের শিক্ষার্থিগণকে বহুকষ্ট স্বীকার করিয়া দূরদূরান্তরে ‘সফর করিতে এবং ভিন্ন ভিন্ন হাদিস ভিন্ন ভিন্ন মোহাদেসের নিকট এমনকি একই হাদিস বিভিন্ন ‘রওয়ায়াতে’ বিভিন্ন বিশেষজ্ঞের নিকট শিক্ষা লাভ করিবার জন্য বহুদেশে ঘুরিয়া বেড়াইতে হইত। শিক্ষার্থিীগণ ওস্তাদের নিকট যখন যে হাদিসটিী শুনিতেন, তখনই সেটা বিশেষ সতর্কতার সহিত লিখিয়া রাখিতেন। নচেৎ অসংখ্য হাদিস রাবীদের নামের শৃঙ্খলার সহিত মনে করিয়া রাখা 3g s** ve8 Esse 1 hegou শুনাসিনক মোহাম্মদী [ sभ दर्द, eमें ज९था M. a. arme Mrm " - -NA RA. AM -A-A-Mo هيك - "س. هم "" ، من صمص - كما سمي সম্ভবপর হইত না। পক্ষান্তরে হাদিস-শাস্ত্রের পাঠার্থী দিগকে সৰ্বপ্ৰথমে “আসমাউবুরেজাল” ( রাবীদের জীবনের সমস্ত অবস্থা বর্ণনা সূচক ঐতিহাসিক ঘটনাবলী ), ইতিহাস ও তাৎকালীন ভৌগলিক তত্ত্বসমূহ সম্পূর্ণরূপে আয়ত্ত করিতে হঠত। মিথ্যা হাদিস রচনাকারীদের (৬৯r'.*)') কুহক জাল ছিন্ন করিয়া প্ৰকৃত ও অপ্রকৃত হাদিস চিনিয়া সেইবার ইহা ভিন্ন অন্য কোন উপায় ছিল না । সে সময় হাদিস-শাস্ত্ৰ শিক্ষা করা শিক্ষার্থীদের পক্ষে কিরূপ মেধা, প্ৰতিভা, কষ্ট ও শ্রম সাপেক্ষ ছিল, ইহা হইতেই তাহা বেশ বুঝিতে পারা যাইতেছে । এই সব গোলযোগের বিষয় বিবেচনা করিয়া “আসামাউবুরেজাল, হাদিস সম্বন্ধীয় ঐতিহাসিক ঘটনাবলী, ভৌগলিকতত্ত্ব ও আনুষঙ্গিক অন্যান্য অনেক বিষয় এই সময় হইতে বিশেষ সতর্কতার সহিত লিখিয়া রাখিবার ব্যবস্থা সৃপীসমাজে প্ৰচলিত হইয়াছিল। এমাম মালেক এবনে আনাস, এমাম আকী, হাম্মাদ এবনে সালমা প্ৰমুখ পণ্ডিতগণ তাদিস শাস্ত্ৰ নিতুল ও অবিকৃত অবস্থায় রাখিবার উদ্দেশ্যে এই কাৰ্য্যে বিশেষ ভাবে মনোযোগী হইয়াছিলেন। অন্যান্য শিক্ষার্থীগণ সকলেই ‘ওস্তাদের’ নিকট হাদিস শুনিয়া তৎসমূহ বিশেষ সাবধানতার সহিত লিখিয়া রাখিতেন, কিন্তু এমাম বোখারী একদিনের জন্য একটা হাদিসও লিখিতেন না, কাগজ কলমের সহিত তাহার কোন সংশ্ৰব ছিল না । অন্যান্য সকলে যখন লিখিয়া যাইতেন, তিনি তখন নিশ্চিন্ত ভাবে চুপ করিয়া বসিয়া থাকিতেন। সতীর্থগণ তাহার এই নিশ্চিন্ততা ও উদাসীনতার ভাব দেখিয়া হতভম্ব ও অবাক হইয়া যাইতেন। সময় সময় হিতৈষী বন্ধুরূপে অনেকে তঁহাকে ইহার কারণ জিজ্ঞাসা করিতেন এবং ভবিষ্যতে সাবধান হইতে উপদেশ দিতেন। কিন্তু তিনি কোন দিনই তঁহাদের কথায় কৰ্ণপাৎ করিতেন না, ঈষৎ হাসিয়া চুপ করিয়া থাকিতেন। তঁহার অন্যতম সতীর্থ বন্ধু হামেদ এবহনে ইসমাঈল, মোহাম্মদ এব নে ওরাক নামক অন্য একজনের নিকট বর্ণনা করিয়াছেন-এমাম বোখারী হাদিস-শাস্ত্রের অধ্যয়নে আমার সঙ্গী ছিলেন, সে সময় তঁহার বয়স ১১ বৎসরের বেশী ছিল না, আমরা সকলে LS EDBD KYt rLDD DDDDL SDELSEDDB sLLD EES