পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৪৯১

SLSLMLTLELMLLLLELLAAAAALLMLLLLLL LLLLLL L0LL LLLL LEL MLE L ALAM LALSL AAAALLL AAAAA AMLL AALL LALLLL LLLLLL LAL ALAL LAL MLM LLL LSL L0L ALALAL ALALLLL LLLLLS ఇ పిలి পত্ৰ পড়িয়া তাহার বুকের ভিতর থর থর করিয়া কঁপিয়া উঠিল। মুহুর্তে তাহার মন পঁচিশ বৎসর পূর্বে যেদিন সে তাহার উচ্ছ জ্বল উদ্দাম গতিপথে নিগভু বান্ধিয়া মায়া রাজ্যের সৃষ্টি করিবার প্রয়াসী হইয়াছিল, সেই দিকে ফিরিয়া গেল। তাহার পর সেই স্বল্প গণা দিনগুলির আদর সোহাগ, মান অভিমানের খেলার স্মৃতি প্ৰত্যক্ষ ভাবে জাগিয়া উঠিল। শেষ একদিন যখন তাহার উচ্ছঙ্খলতার দোষ দিয়া হাসিনার পিতামাতা একমাত্ৰ কন্যার বিবাহ দিতে অস্বীকার করিলেন, অথচ সেই কন্যারই বিবাহ দিলেন এক ধনবান প্ৰৌঢ় জমিদারের সঙ্গে, তখন সে ষে মূৰ্ছাহত হইয়া পড়িয়াছিল ও তাহার চক্ষুর সন্মুখ হইতে এত বড় বিরাট বিশ্বের সমস্ত আলোকমালা নিভিয়া গিয়াছিল, তাহা মনে করিয়া--"আজ আবার তাহার অন্তরের পুরাতন ক্ষতমুখ হইতে রক্তধারা প্ৰবাহিত হইতে লাগিল বাহিরের ঐ বৃষ্টিধারার মত এবং ষে বেদনার উপর নিরাশ ও হতাশার পর্দা পড়িয়া চাপা পড়িয়া গিয়াছিল, তাহাই আজ আবার তাহাকে আচ্ছন্ন করিয়া ফেলিল । যেদিন তাহার স্বপ্ন ভাঙ্গিয়া গিয়াছিল, সেদিনের পর হইতে সে এই সুদীর্ঘ পচিশ বৎসর তাহার অন্তরে অথবা গৃহে কাহাকেও প্ৰতিষ্ঠা করে নাই সত্য, কিন্তু এই অবলম্বন ও উদ্দেশ্যহীন জীবনের চলার পথে যৌবনকে ত কোনদিন অস্বীকার করিতে পারে নাই ; যাহাকে সিংহাসনে বসাইয়া নিজকে রিক্ত করিয়া দান করিয়াছিল, তাহাকে চিরজাগ্রত রাখিতে গিয়া কালের গতির সাদা ছায়ার পরশ ভুলিয়া গিয়া সে তাহার অন্তরকে সদা সচেতন ও জাগ্ৰত রাখিয়াছিল। আজ এতকাল পরে সেই সিংহাসনের অধিকারিণীর ডাক শুনিয়া স্থির থাকা তাহার পক্ষে সম্ভবপর নয়। বালককে কহিল যাও, তুমি বল, আমি বৈকালে यदि ! বালক চলিয়া গেলে, সে উঠিয়া কক্ষমধ্যে পায়চারি করিতে লাগিল ; হঠাৎ সন্মুখের দর্পণে নিজের প্রতিবিম্বের প্ৰতি তাহার নজর পড়িল। মনে করিল-“সে নিশ্চয়ই আমার চাহিতে বুড়া হ’য়ে গেছে ; আমাকে বয়স হিসাবে এত ছোট দেখাচ্ছে দেখে নিশ্চয়ই সে খুব আশ্চৰ্য্য হবে।” শুনাসিক মোহাম্মদীী LSSLALA AAA AA eALALSL LLLLLLLLMLML ML ALLLLL LLLLLT TL LSLLLLL LLLLLLLLSELLL LLLLLLLLMLASEEELLL LLLL LLLLLLLALALLALLLL LLLLLLLALMLMMLLL SMT TLAMLMSMLM LASqMeSSeSS ALLLLLLLS SLALMLLLLLL L LLLLALSLMLL LMLA SLLLLSLLLLLL , sí MR1 সারাদিন সে এই স্বপ্ন রাজ্যে বাস করিয়া বৈকালে সতর্ক ভাবে উত্তম বেশ ভূষা করিয়া মাঠের ওপারের বাড়ীটার দিকে গেল। গৃহে প্ৰবেশ করিবার সময় তাহার আপাদমস্তক কঁাপিয়া উঠিল, বুকের ভিতর অজানা কারণে দুব্ধ দুরূ করিয়া উঠিল। বাহিরের কক্ষে প্ৰবেশ করিতেই যে মহিলা আসিয়া তাহাকে সম্বৰ্দ্ধনা করিলেন, তাহাকে কখনও জায়েদ দেখিয়াছে বা চেনে বলিয়া মনে হইল না। তাহার পরিাধানে আড়ম্বর হীন সাদা কাপড় মাথার চুল বরফের মত সাদা মুখের উপর অপরিসীম বিষাদ ও ব্যথার চিহ্ন। জায়েদ छ्त्रयांक श्रेझ फुिांक्षेत्रा ब्रश्त्रि ! সে কহিল-আমাকে চিন্তে পারছি না ! জয়েদ অসংলগ্ন ভাবে কহিল – এ কি তুমি ! হাসিনা নিঃশ্বাস ফেলিয়া কহিল ষ্টা আমি, আজও তুমি তোমার কাছ থেকে যৌবনকে তাড়িয়ে দাও নি, তা তোমাকে দেখে বেশ বুঝা যাচ্ছে, কিন্তু আমি বুড়ো হয়ে । BS BBDB BD SDD BBD D ZSBDS BDD DBDS BDD সে হাসিনা নাই। যাক সে সব কথা ! তুমি ভিতরে এসে বস ; আগে আমার মেয়েকে তোমার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিই। ; সে আমারই মত হ’য়েছে, এ আমি নয়, সেই পুরাণে আমি। জয়েন্দকে বসাইয়া হাসিনা কন্যাকে ডাকিয়া আনিয়া কহিল—একে সালাম কর। এই আমার মেয়ে। কন্যা সালাম করিল ; কিন্তু জয়েদ তাহাকে দেখিয়া কোন কথাই বলিতে পারিল না। সে দেখিল; এই ত তাহার হাসিনা ; ঐ ত সেই চক্ষু, সেই মুখ, সেই কপোল, সেই গালের টোল, সেই হাসি, সেই কথা বলিবার ভঙ্গী। একবার হাসিনার প্রতি একবার কন্যার প্রতি চাহিয়া ভাবিল —এই বৃদ্ধ ত” আমার সে নয়, আমার সে ত এই। তাহার পর হাসিনা অদূরে বসিয়া সুদীর্ঘ পঁচিশ বছরের কত সুখ দুঃখের কাহিনী বলিতে লাগিল ; তাহার কন্যাও মাঝে মাঝে কথা বলিতেছিল। জয়েদ হতভম্ব হইয়া এই নূতন ও পুরাতনের পাণে চাহিয়া ভাবিতেছিল ইহার কোনটা তাহার মানসীমূৰ্ত্তি। এতদিন একাগ্র সাধনা যাহার সে করিয়া আসিয়াছে, তাহার চিত্র ফুটাইয়া তুলিবার চেষ্টা সে বহুবার করিল, কিন্তু প্ৰত্যেক বারেই তাহার মনে হইল বৃথা