পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৪৯২

ফাস্তান, ১৩৩৪ সাল ] চেষ্টা ; সন্মুখের এই পুরাতন তাহার সে নহে, ক্রমে ক্রমে তাহার চক্ষুর সন্মুখ হইতে দুই বিভিন্তু মুখী ধারার চিহ্ন মুছিয়া গিয়া জাগিয়া রহিল কেবল ঐ নবীনা যাহার মধ্যে সে তাহার চিরন্তন মানসীকে দেখিতে পাইল । বাড়ী ফিরিবার পথে তাহার মনে অবিরাম সংগ্ৰাম চলিতে লাগিল ; মাঝে মাঝে তাহার মনে হইতেছিল, যেন তাহার বুকের ভিতরটা জমিয়া বরফ হইয়া গিয়াছে। যখন সে গৃহে আসিয়া পৌছিল, তখন সন্ধ্যা পার হইয়া গিয়াছে ; মেঘে সেদিনকার আধার আরও ভারী छ्छ्रेव्रा ऐछैिद्रांoछ। SeasN Ng Var LTLLLSLLSLSLLSLSLSLL LLSLLLLLLMLSLLLLLL Sy4 দাড়াইয়া সে আর একবার অতীতের কথা ভাবিল ; মনে পড়িল, পঁচিশ বছর পূর্বে সেও ছিল চঞ্চল সুন্দর উদাম । যুবক। আজ-মনে হইতেই সামনের বড় মুকুরের দিকে চাহিয়া দেখিল, সেখানে প্ৰতিফলিত হইয়াছে যাহার ছায়া সেত” পঁচিশ বৎসর পূর্বকার জয়েদ নহে, সে ছায়া এক প্রৌঢ়ের, যাহার চুল সাদা হইয়া আসিতেছে, কপালে চিন্তা ও যাতনার কথা স্পষ্টভাবে দেখা যাইতেছে, সর্বাঙ্গে কালের অপ্ৰতিহত প্রভাবও লেখা বিরাজিত। হতাশ ভাবে পাশের ইজিচেয়ারে বসিয়া পড়িয়া মৰ্ম্মম্ভদ যাতনায় আৰ্ত্তনাদ করিয়া উঠিল; তাহার চক্ষের সন্মুখে MLLLLLL LL LL SLLMLLLLL ML LSL ALLLLL LLLLLLLTMT LeqL LMLLLLLL 0L টেবিলে যে আলো জ্বলিতেছিল, তাহার পাশে আকাশ কালো হইয়া আসিল । टेट्रेञ्तव्नाञ्जा \<=> न्बिख्ब् * ? [ কাজী আবদুল হালিম ] অনেকেই বোধ হয় অবগত আছেন যে আজকাল তারহীন তাড়িত ও টেলিভিসন বা দূরদর্শন কিরূপ অসাধারণ উন্নতি লাভ করে যা’ কখন হওয়া সম্ভব বলে কেউ ধারণা ক’বুতে পাবৃত না তাও ঘটাচ্ছে। লোকচক্ষের সামনে ধ’রে দিয়ে মানুষের “আশরাফুলী মখলুকাৎ” নামের সার্থকতা সম্পাদন ক’রছে। অধুনা এটা স্থির সিদ্ধান্তে পরিণত হ’য়েছে যে জ্যোতি ও শব্দতরঙ্গ কখনও বিনষ্ট হয় না। অর্থাৎ যুগে যুগে যে সমস্ত লোক ও প্ৰাণী জন্মেছে, তাদের সকলের প্রতিকৃতি এই জ্যোতি-তরঙ্গে মুদ্রিত ও তাদের কণ্ঠস্বর এই শব্দ তরঙ্গে মিশ্রিত হয়ে অবিকৃত ভাবে সর্বদাই নিববর্তমান রয়েছে, এবং তাড়িত সাহায্যে সে সকলকে অবিকল ভাবে একত্ৰ ক’রতে পারা যায়। সে দিন কোনও সংবাদ পত্রের মন্তব্য দেখলাম, তাতে সািভয়ে লেখা হয়েছে যে, বেতার তাড়িতের যন্ত্রাদির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে এই বিংশ শতাব্দিতেও মহাত্মা যিশু খৃষ্টের মুখনিঃস্থত অবিকৃত উপদেশাবলী সুস্পষ্টভাবে শ্রবণ করা এবং কিরূপ ভাবে তিনি পাহাড়ে দাড়িয়ে উপদেশ দিতেন তা দর্শন করা সম্ভব হবে। তাহলে একথা এখন বেশ স্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছে যে আজকালকার লোকের উক্ত যন্ত্ৰাদি সাহায্যে খৃষ্ট ধৰ্ম্মগুরুর বক্তৃতা শুনে ও তাকে দেখে। ধন্য হবার অবসর ঘটবে এই দু’। দু' হাজার বৎসর পরেও। আমরা অবগত আছি যে দূরদর্শনের অভিনব আবিষ্কারের সম্ভাবনায় খৃষ্টধৰ্ম্ম বিশ্বাসী বা আধুনিক খৃষ্টানগণের ভয়ের হেতু কি। হেতু S L zS CS BDD LDDD BLB BDBKK LL L SYSSLLLLGG LlL LLLCLCCLSS LDB BDBBBBD LLS GGLLDLL