পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৪৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দর্শন ও ঈশ্চমান ( qन, ७ग्रां.खक्ष अांकी-वि-ca, (कांद / बांझ-७-श) [ পূর্ব প্ৰকাশিতের পর ] sDB DD DBBB DBB KBD DSG DBSDS কোনও এক আশ্চৰ্য্য উপায়ে বর্তমান বোধেন্দ্ৰিয় সকল ছাড়া ছুচাটি বিচার বুদ্ধিরও অধিকারী হইয়াছে। তাহা হইলে অবস্থাটা কিরূপ দাড়াইবে ? যে অসম্পূর্ণ উপকরণ গুলি তাহার নিকট বিদ্যমান আছে, তাহার সাহায্যে নিজের এই বিচার বুদ্ধির দ্বারা সে যে কোন ধরণের জগৎ সৃষ্টি করিয়া তুলিবে, তাহ সহজে বুঝিতে পারা যায়। দর্শনেন্দ্ৰিয়ের অভাব্যবশতঃ সে অধিকতর উপাদান সংগ্ৰহ করিবে: ভ্ৰাণশক্তির মারফতে । অধিকাংশ সময় অস্ত্ৰাণের সাহায্যে এবং মধ্যে মধ্যে স্পর্শের দ্বারা সে দ্রব্যাদির পরিচয় গ্ৰহণে স্বাভাবিকরূপে বাধ্য হইবে । দ্রব্যাদির তারতম্য নিৰ্দ্ধারণ ও তাহার শ্রেণীবিভাগও এই নিয়মে হইতে থাকিবে। এখন চুচার আভ্রাণ উপলব্ধ জগৎ, আর আমাদের এই পরিদৃশ্যমান জগতে যে কত পার্থক্য, তাহ সহজেই বুঝিতে পারা যাইবে। এই কল্পতঃ বিচার বুদ্ধি সম্পন্ন ছাঁচটি অনুভব করিবে যে, তাহার পার্শ্ববৰ্ত্তী বস্তুগুলির উত্তাপ একটা নির্দিষ্ট সময়ান্তরে হ্রাস ও বৃদ্ধি পাইয়া থাকে। দৃষ্টিশক্তির অভাব বশতঃ সে সূৰ্য্যকে দেখিতে পাইবে না । সুতরাং এই উত্তাপের হ্রাসবৃদ্ধির প্রকৃত কারণটা তাহার নিকট অজ্ঞাত রহিয়া যাইবে। তখন সে বলিতে আরম্ভ করিবে যে, বস্তু সমূহের অন্তর্নিহিত একটা স্বতঃগুণের প্রভাবে তাহদের এই উত্তাপের হ্রাসবৃদ্ধি ঘটিয়া থাকে। এই সিদ্ধান্তকে ভিত্তি করিয়া সে যথাসময়ে বৈজ্ঞানিক অনুমান ও ধারণার সমস্ত অবয়বটা গড়িয়া লইবে। তখন এই বিচার বুদ্ধিসম্পন্ন ছুচা ও তাহার মতানুবৰ্ত্তীরা ক্রমে ক্রমে উপরোক্ত Law of Periodicity च व्यङां निब्रभ८ ५ ८थंथांनङठम প্ৰাকৃতিক বিধান বলিয়া মনে করিবে-বৰ্ত্তমানে অভিব্যক্তি বাদকে আমরা যেভাবে দর্শন করিতেছি । আমাদের হাৰ্যাট-ম্পেলারের মত কোনও সূক্ষ্মবিচারানিপুণ দার্শনিক তঁহারই ন্যায় শৃঙ্খলানুরাগ লইয়া নিশ্চয়ই কোন এক সময় তাহাদের মধ্যে আবিভূতি হইবে, সে আসিয়া নিজ সম্প্রদায়ের সমস্ত বিজ্ঞাননীতির সমাবেশ সাধন করিবে। সে সূক্ষ্ম ও আপাতসত্য যুক্তি তর্কের দ্বারা বুঝাইয়া দিবে যে, বস্তুর স্বভাবজ শৈত্য ও উত্তাপের মধ্যেই জগৎ সীমাবদ্ধ, তাহার বাহিরে জগতের অস্তিত্ব নাই। তাহার স্বজাতির মধ্যে ক-একটা হতভাগ্য ছুচি যদি সে সময় বুকে বল সঞ্চয় করিয়া বলে যে, এই বিশাল জগতের কোন দিকে এমন DBDBDBDBBB LOBD BBBDD KBD DBBDBDD BBDDS DDD হয়ত আমাদের বৈজ্ঞানিকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে নাই-তাহা হইলে বৈজ্ঞানিক নিশ্চয় এই ‘বেচারী" গুলির প্রতি খুব কঠোর মন্তব্য প্ৰকাশে এবং অত্যন্তরূঢ় ভাষা প্ৰয়োগে কুষ্ঠিত হইবেন না । এখানে তর্কস্থলে ধরিয়া লওয়া য’ক যে, ক্রমবিকাশের নিয়ম অনুসারে এমন একটা অভিনব জীবের উৎপত্তি হইল, যাহার আকার ছুচার ন্যায়, অথচ একটা অপ্ৰকৃষ্ট ও অপরিস্ফুট দৃষ্টিশক্তিও তাহার আছে। অন্ধ ছুচাগুলির যাহা ধারণার অতীত, এই জীবটী যে তেমন কতকগুলি বিষয়ের উপলব্ধি করিতে পরিবে, সে বিষয়ে কোনই সন্দেহ থাকিতে পারে না। এই জীবটী তাহার দন্তুর স্বজাতীয়গণের নিকট, এই দৃশ্যমান জগতের বিস্ময়কর ব্যাপার গুলি যে কতখানি তন্ময়তার সহিত বিবৃত করিবে, তাহ সহজে অনুমান করা যাইতে পারে । অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে সঙ্গে সে গগন মণ্ডলস্থ গ্ৰহ নক্ষত্রের নিশ্চয়ই উল্লেখ করিবে- সে বলিবে যে, বস্তুতঃ ঐ গ্ৰহ নক্ষত্রগুলিই আলোক ও উত্তাপের কারণ। ছুচা সমাজে৷ ইহার এই নৃতন কথাটী কিরূপ লাগিবে ? তাহারা যে ছুচা ইহার একটী কথার উপরও বিশ্বাস করিবে না, একথা সঙ্গত ভাবে বিশ্বাস করা যাইতে পারে। তাহাকে ইহার পাগল বলিয়া ভণ্ড বলিয়া মনে করিবে। তাহারা ইহায়