পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৫৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র, ১৩৩৪ সাল ] LLLLLL LLL LLLL EELLSLLeLeeLLALELL *A*V-wY. AVV-7V-AV Wy Vr W. W.W. ब<tञ्तङ्का उध्वजकाes| এবনে মরও জী লিখিয়াছেন—এমাম বোখারী ২২০ অথবা ২২১ হিজরী সনে ২৬/২৭ বৎসর বয়সে বাসর গিয়াছিলেন, কিন্তু অন্য একজন ঐতিহাসিক প্ৰতিবাদ করিয়া বলিয়াছেন, আমি একদিন বাসরার মসজিদে একটা স্তম্ভের আড়ালে একজন প্রৌঢ় লোককে নামাজ পড়িতে দেখিলাম, ऊँश्ािंद्र लिए कई अiभांद्र तृछेि थांझहे श्ल। उथन दछ লোককে জিজ্ঞাসা করিয়া জানিলাম, তিনিই এমাম বোখারী। কেহ কেহ এই ঐতিহাসিকদ্বয়েয় উক্তি পরস্পর বিরোধী মনে করিয়া প্ৰকৃত ঘটনা নির্ণয় করিবার উদ্দেশ্যে তর্ক বিতর্কের অবতারণা করিয়াছেন। ইহার উত্তরে আবার অনেকে বলিয়াছেন, এমাম সাহেব একাধিকবার বাসর গিয়াছেন ; সুতরাং একবার যৌবনে ও একবার প্ৰৌঢ়াবস্থায় বলিয়া উভয় উক্তির মধ্যে সামঞ্জস্য রক্ষা করত দুজনের উক্তিই প্ৰকৃত ধরিয়া এই সমস্যার সমাধান করা যাইতে পারে। ইউসুফ এবনে মুসা বর্ণনা করিয়াছেন—একদিন বাসরা নগরীর গলিতে গলিতে এইরূপ ঘোষণা প্রচার করা হইতেছিল- হে বিদ্যোৎসাহী বসরাবাসীগণ ; তোমাদের সৌভাগ্যক্রমে মোহাদেসপ্রবার আল্লামা আবু আদিল্লা মোহাম্মদ এবনে ইসমাইল বোখারী বাসর নগরে শুভ পদাৰ্পণ করিয়াছেন। জানে” মসজিদে সকলেই তঁহার সাক্ষাৎলাভের সুযোগ পাইবেন। এই কথা শুনিবা মাত্র আমি জামে’ মসজিদ অভিমুখে রওনা হইলাম। সেখানে গিয়া দেখিলাম, সুবিখ্যাত আলেমগণ সমবেত হইয়াছেন, সাধারণ জন-মণ্ডলীর ত কথাই নাই। ইহাদের মধ্যে একাধারে একজন সুদৰ্শন যুবা পুরুষ মসজিদের একটী স্তম্ভের আড়ালে “নামাজ’ পড়িতেছেন, অনুসন্ধানে জানিলাম। তিনিই এমাম বোখারী। বসিলেন, তখন তিনি সকলের সহিত আলাপ আপ্যায়ন ও শাস্ত্রের আলোচনায় প্ৰবৃত্ত হইলেন। উপস্থিত আলেমগণ র্তাহার গভীর জ্ঞান-গবেষণার পরিচয় পাইয়া মুগ্ধ ও স্তম্ভিত হইয়া পড়িলেন। অবশেষে সকলে মিলিয়া এমাম সাহেবকে এমনাস্থান বোখালী LLLLLL S LLL LLLLLLLALSLA LLSAALLLLLSAALLSELLL LLLLLLLALALALLSLLLAAA AAALALLLL LLLLLLL MLLLLLLS LL LLLLLLL ML LSLLALLS AAALS ALLLLL S LqALLLLLLL LLLLLLLALLLL LLLL LL LLLLLLLLML MLMLL LL LqSLLLLLAALLLLLLLS নামাজ শেষ হইলে সকলে তঁহাকে ঘিরিয়া । లeరీ সহীহ হাদিস জানিতে ও হাদিসশাস্ত্র সম্বন্ধে তাহার গবেষণাপূর্ণ মীমাংসা-আদি শুনিতে অভিলাষী। এমাম সাহেব তাহদের প্রস্তাবে সানন্দে সন্মতি জানাইলেন, ফলে তৎ ক্ষণাৎ সহ রময় এসংবাদ প্ৰচারিত হইল। ঘরে বাহিরে, রাস্তাঘাটে সর্বত্রে কেবল এই কথার আন্দোলন আলোচনা চলিতে লাগিল, সকলেই সাগ্রহে নিৰ্দ্ধারিত দিনের অপেক্ষা করিতে লাগিলেন । অবশেষে নির্দিষ্ট দিনে নিশাবসানের পূর্ব হইতেই লোক সমাগম আরম্ভ হইল, পণ্ডিত মুখ, ধনী নিধন নির্কিবশেষে অসংখ্য জনমণ্ডলীর সমাগমে নির্দিষ্ট জায়গায় তিল ধারণের স্থান রহিল না । এমাম সাহেব উচ্চ বেদীতে আরোহণ করিলেন, দেশবিখ্যাত অসংখ্য মোহাদ্দেস, ফকীহ ( ব্যবহারশাস্ত্ৰবিৎ ) ও মোনাজোরের ( তৰ্কশাস্ত্ৰ । বিশারদ ) দল বৃত্তাকারে তঁহার চতুর্দিকে ঘিরিয়া বসিলেন। এমাম সাহেব দণ্ডায়মান হইয়া গুরুগম্ভীর স্বরে বলিলেন, হে আলেম সম্প্রদায়, আপনারা আমাকে হাদিস বর্ণনা করিতে অনুরোধ করিয়াছেন, আমি আপনাদের আদেশ পালন করিৰ। আজ আনি এই বাসরার অধিবাসীদের সম্মুখে কেবল বাসরাবাসী বিশ্বস্ত রাবীদের বর্ণিত সহীহ হাদিস সমূহ উপস্থিত করিব, সম্ভবতঃ এখানকার উপস্থিত মোচাদ্দেসগণ ঐ সকল হাদিস ও তাহার রাধীদের সম্বন্ধে কোন “খোঁজখবর’ রাখেন না । এই বলিয়া এনাম সাহেব পর পর অসংখ্য সহীহ হাদিস বলিতে এবং সঙ্গে সঙ্গে সুশৃঙ্খল ভাবে রাবীদের নান ও তঁহাদের বিস্তৃত জীবনী বৰ্ণনা করিতে লাগিলেন । সমবেত মোহাদেসগণ নতম স্তকে মানিয়া লইতে বাধ্য হইলেন এবং সকলেই বিস্মিত ও স্তম্ভিত হইয়া পড়িলেন। পক্ষান্তরে আলেম সমাজের উত্থাপিত BBDDBD DYD SDLL LDDBB BBDBB DDBBuBB DBDYS L L DBDD ভাবে সমাধান করিয়া দিয়া এমাম সাহেব তাহাদিগকে আরও বিস্ময়-বিমুগ্ধ করিয়া ফেলিলেন। ( ১ ) এমাম সাহেব সমরকন্দ ভ্ৰমণে গিয়া কিছুদিন সেখানে অবস্থান করিয়াছিলেন। তঁহার পাণ্ডিত্যের কথা সামারকন্দের আলেম সম্প্রদায়ের অবিদিত ছিল না, সকলে মিলিয়া হাদিস শাস্ত্ৰে এমাম সাহেবের পরীক্ষা গ্ৰহণ করা স্থিরতর সসম্মানে জানাইলেন যে, তাহারা তঁহার নিকট হইতে ( ১ ) মোকদ্দমায় ফৎহলবারী জেকবস সেহাই (লেখক। }