পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৫৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র, ১৩৩৪ সাল ] নাই। প্ৰথম তাৎপৰ্য্যের সার দাড়ায়—হজরতকে রাহুল বলিয়া মান্য করা অন্যায়, এই দাবী । আর দ্বিতীয় তাৎপৰ্য্যের খোলাসা হইতেছে-রছুলকে খোদার শরিক ও সমান বলিয়া গণ্য করা অন্যায়, এই দাবী। পূর্বেই বলিয়াছি, এই দুই দুই দাবীর মধ্যে র্তাহার উদ্দিষ্টটীকে পরিষ্কার ভাষায় প্ৰকাশ করিয়া দিয়া তাহার দৃঢ় অকাট্য যুক্তিপ্ৰমাণ দ্বারা প্ৰতিপন্ন করা উচিত ছিল যে, তিনি যেটাকে সত্য ও সঙ্গত বলিয়া মনে করিতেছেন, বাস্তবিক যুক্তির DDBB BD DBB LD DBB BBD BDDuu DDDuDDk BDB ও অসঙ্গত। তাহার পর, তিনি মুছলমানদিগের প্রতি যে সব অসত্য ও অসঙ্গত বিশ্বাস পোষণ করার অভিযোগ আনিয়াছেন, প্রকৃতপক্ষে এছলাম ধৰ্ম্ম যে মুছলমানকে সেই বিশ্বাস পোষণ করিতে ৰাধ্য করিতেছে, একথা মুছলমান দিগের মানিত ধৰ্ম্মশাস্ত্রের বচন উদ্ধৃত করিয়া, দাবীর এই দ্বিতীয় অংশ প্ৰতিপন্ন করাও তাঁহার কৰ্ত্তব্য ছিল। আমাদের ক্ষুদ্র জ্ঞান অনুসারে ইহারই নাম দার্শনিক थांgव्यibनां । दgछे छू:cथद्ध जश्डि বলিতে হইতেছে যে, কাজী ছাহেবের সমস্ত লেখার মধ্যে সূক্ষ্ম দার্শনিক দৃষ্টি বা সঙ্গত নৈয়ায়িক গবেষণার নাম গন্ধ মাত্র ও খুজিয়া 어ig F1 | কাজী ছাহেবের উক্তির উল্লিখিত দুইটী তাৎপৰ্য্যের মধ্যে কোনটাই যে কোন ক্রমে সঙ্গত বলিয়া গৃহীত হইতে পারে না, নিয়ে স্বয়ং কাজী ছাহেবের নিজের কথা হইতে তাহা সপ্ৰমাণ করিয়া দিয়া, এই প্রসঙ্গের অন্যান্য আলোচনায় প্ৰবৃত্ত হইতেছি। অধ্যাপক ছাহেবের উক্তির প্রথম তাৎপৰ্য্য গৃহীত হইলে তাহার সারা এই দাড়াইবে যে; দুনিয়ার অনন্ত কোটি মানুষে আর j হজরত মোহাম্মদে কোনও তারতম্য নাই, অর্থাৎ হজরষ্ঠ তাহাদের তুলনায় কোনও বিশেষ শক্তি সাধনা বা সিদ্ধির অধিকারী নহেন, তাহার মধ্যে অসাধারণত্ব কিছুই নাই । কাজী ছাহেব সঙ্গে সঙ্গে ইহা স্বীকার করিতেছেন যেহজরত মোহাম্মদ মোস্তফা “মানুষের ইতিহাসের এক বিশেষ স্তরে শক্তি মহাক্স্যে সুপ্ৰকট” ; অধিকন্তু এই यां९गश्नांप्ब्र ब्रियांशंख् निशांमक ििन, डिनिरेि ८वा भांनव ब्ञव >érञ्च ब्ञ बच्चन् Pérञ्च SAS ELLTLeLSLMLSLMLL SLLLL SLLMLLLLLL LLLL LL LL LMLMLSLLMLLLLLL LL LLLLLLLLMLL LL LLLLSLLeLeLLLLLLeLT S LLLLL LL LLL LLL LLLL LL LLL LLL LLLLLL STLLALSTLMkSLLLLLSLLLeSLSLLLMLMLLALLL SLLL LLLLLLLLeMLqTLMLSMSLSLMLeLLeMLSM ML AeMLLMLLLMLL LLLLLLLLM LLL LMLLS SLLMLLLMMLMLLS E ELM LLeLL SSee SeeSSSSSLSL SLLML E এই হিসাবে অন্য মানুষের সহিত র্তাহার কিছুই তারতম্য - Neoga SHSELSS LLLSLL AA AAALS E SAA AA LLSL SLLLL LL LLL LLL LLLLLLLLSLSeLekSLLSS সমাজকে “সাধারণ ও শক্তিমান এই দুই শ্রেণীতে বিভক্ত করিয়া দিয়াছেন, একথাও জনাব কাজী ছাহেব অল্প পরেই স্বীকার করিয়াছেন। অতএব মানুষ যে সাধারণ ও আসাধারণ এই দুই শ্রেণীতে বিভক্ত, অসাধারণ মানুষেরা যে একটা বিশেষ স্তরে উপনীত হইয়া থাকেন- অর্থাৎ সাধারণ মানুষ তঁহাদের সে স্তরে পৌছিতে পারে না, তঁহারা যে এমন একটা শক্তি মাহাক্স্যে সুপ্রকট হইয়া পড়েন, সাধারণ মানুষ যে কারণে হউক, তাহা আয়ত্ত করিতে সমর্থ হয় না,- আর সব চাইতে গভীরতর কথা এই যে, বিশ্ব জগতের নিয়ামক আল্লাহ তা'আলাই স্বয়ং মানুষকে সাধারণ ও শক্তিমান রূপে দুইটী স্বতন্ত্র শ্রেণীতে বিভক্ত ও নিয়ম্বিত করিয়া আসিয়াছেন, সুতরাং দুনিয়ার সব মানুষ যে পরস্পর সমান নহে, সুতরাং ( প্ৰথম তাৎপৰ্য্য অনুসারে ) হজরত মোহাম্মদও যে অনন্ত কোটি মানুষের মত একুঞ্জন মানুষ নহেন, বরং তিনি বিশেষ স্তরে উপনীত, বিশেষ শুক্তি-মােহাস্থ্যে সুপ্রকট এবং আল্লার অনন্ত কালের নিয়ম ও নিয়ন্ত্রণ অনুসারে তিনি দুনিয়ার অনন্ত কোটি সাধারণ মানুষ অপেক্ষ স্বতন্ত্র বিশিষ্ট ও অসাধারণ মহিমার অধিকারী-ইহার প্রত্যেকটা কথা কাজী ছাহেবের নিজের স্পষ্ট স্বীকারোক্তি দ্বারা নিঃসন্দেহরূপে সংপ্ৰমাণ হইয়া যাইতেছে। উপরের বর্ণিত তাৎপৰ্য্য অনুসারে, দুনিয়ার অনন্ত কোটি মানব যে সব বিষয় সকলের সমান, একথা বলার ন্যায় বিরাট অজ্ঞতা দুনিয়ায় বোধ হয়। আর একটাও নাই। বাহ্যিক রূপ, দৈহিক গঠন, শারীরিক শক্তি, ঐন্দ্ৰিয়ক সামর্থ্য প্ৰভৃতি বিষয়ে এক মানুষের সহিত অন্য মানুষের যেমন তুলনা হইতে পারে না, সেইরূপ তাহদের আত্মিক মানসিক ও অতিঐন্দ্ৰিয়ক শক্তি প্ৰবৃপ্তি এবং তাহার প্রেরণা ও সার্থকতায়ও বিস্তর তারতম্য, এমন কি স্থান বিশেষে আকাশ পাতাল পার্থক্য বিদ্যমান। অপেক্ষাকৃত দুর্বল যে, সে ত শক্তিমানের প্ৰতি নির্ভরশীল হইতে বাধ্য। সাংসারিক জীবনের স্তরে স্তরে শক্তিমানের প্রতি, অসাধারণের প্রতি, সাধারণের এই নির্ভরশীলতার শত শত প্ৰমাণ আমরা সকলে নিত্য প্ৰত্যক্ষ করিয়া থাকি । তাহার পর কাজী ছাহেবের উক্তির দ্বিতীয় তাৎপৰ্য্য যদি গৃহীত হয়, তাহা হইলে তাহার খোলাসা এই দাড়াইবে যে (ক) হজরত মোহাম্মদ মোস্তফা খোদা নহেন, খোদার অংশ