পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৫৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র, ১৩৩৪ সাল ] LLL ALLLLL LLLLLLL MLL LLLqLA ASqeqL LLLLLE LLL LLLLLL LALSALL ALLLLL LL LeL eeLL eLLLLSSS হয়, আর ভিতর হইতে যদি প্রেরণা জাগে, তবে পার্থিব কোন শক্তিই সে শক্তির সন্মুখে দাড়াইতে পারে নাদুনিবার মোতের মুখে তৃণস্তাপের মত তাহা কোথায় ভাসিয়া যায়। সত্য-সাধক মহাপুরুষ হজরত মোহাম্মদের জীবনসাধনার প্রতি লক্ষ্য করিলে এ উক্তির সত্যতা অনায়াসে হৃদয়ঙ্গম হইতে পারে। একটা মানুষের পদতলে সমগ্র বিশ্বের সমবেত শক্তি কেমন করিয়া মাথা নোয়াইল ? কোন ভয়ে, কোন অস্ত্রাঘাতে শত্রুপক্ষ অমন করিয়া হার মানিল ? KDB MD DBBDBDD BD DBDDBD DYBBDS DDBEK BB দিতে সমর্থ হইল না ? কোথায় ছিল হজরতের তরবারি, কোথায় ছিল তার বর্ম ও অস্ত্ৰ-শস্ত্ৰ ? এক-একান্তরূপে একা-নিঃসহায়, দুর্বল, অস্ত্ৰহীন শক্রি-পরিবেষ্টিত একটিী প্ৰাণ সমগ্ৰ বিশ্বের মিথ্যার বিরুদ্ধে অভিযান করিতেছে । শত প্রকারের অত্যাচার হইতেছে, প্ৰাণনাশের ষড়যন্ত্ৰ চলিতেছে, ক্ৰক্ষেপ নাই। তিনি যে সত্য-সাধ্যক,-সত্য যে জয়যুক্ত হইবেই হইবে, মিথ্যা যে কিছুতেই জয়ী হইতে পরিবে না,-এই দৃঢ় আত্ম-বিশ্বাস শত নিরাশার মধ্যেও তঁহাকে অনুপ্ৰাণিত করিতেছে। “জোর যার মুলুক তার” L BDE S DDBD DD DS DBBBDSS BDDS BDBE আর কেহই বোধ হয় তাহা এত স্পষ্ট করিয়া জগদ্বাসীকে দেখাইতে পারেন নাই। হজরতের যে সাধনা, প্ৰকৃত মুসলমানেরও সেই সাধনা। তাই দেখিতে পাই, হজরতের অনুকরণে মোসলেম গাজীগণও জীবনে বহু সফলতা লাভ করিয়া গিয়াছেন। সংখ্যায় এবং অনুপাতে বহুগুণে নূ্যন হইয়াও র্তাহারা যেরূপ অসাধারূণ বীরত্বের সহিত অগণিত শত্ৰু-সেনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করিয়া গিয়াছেন, জগতের ইতিহাসে সেরূপ দৃষ্টান্ত নিতান্তই বিরল। মুষ্টিমেয় আরব-সেনা এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার মত তিনটী মহাদেশে যুদ্ধ করিয়া সর্বত্র বিজয় লাভ করিতেছে, এ দৃশ্য দেখিবার বিষয়। একদিকে তিনটী মহাদেশের কোটী কোটী সুসজ্জিত ও সুশিক্ষিত সেনাবাহিনী এবং বিপুল রণ-সম্ভার, অপর দিকে নগণ্য মরুময় আরবের মুষ্টিমেয় মুসলিম সন্তান! কী পৰ্ব্বত প্ৰমাণ বিসাদৃশ্য। অথচ আশ্চৰ্য্যের বিষয়, এই নগণ্য মুসলিমগণই সর্বত্র সমভাবে বিজয়ী ! এ কোন শক্তি-যাহ সংখ্যার মধ্যে, অস্ত্রের মধ্যে বা দুৰ্গ-প্ৰাকারে সীমাবদ্ধ নয় ? সত্যের দুর্জয় শক্তি S LLLLLSLL SLSL LLLLL ES TLSLS SLLLL S qqq LLL 0LLS LALLAL LLLLSS LALS LSLLL LLLL SSqL LAL S LALAAS LLLLAALLLLLLLS LLLLLLLLS LLSLL LSLLLLL LL LLL LLL LLLLLL TLL LALLLL LLL LLLLLL No.6 এ ! ইসলামের বৈশিষ্ট্য এ ৷ উভয় পক্ষে সংখ্যার যত বৈষম্যই থাকুক, একদিকে সত্য এবং অপর দিকে যে মিথ্যা একদিকে আল্লা, অপর দিকে যে শয়তান, এবং প্রকৃত পক্ষে সংঘর্ষ যে এইখানেই, তাহাতে ত কোনই সন্দেহ নাই ! তাই জয়ী হইবার কালে সত্যই জয়যুক্ত হইয়াছে!! আলাই শয়তানকে পরাস্ত করিয়াছেন । ইহা ত অবশ্যম্ভাবী ! মুসলিম বীরপুরুষগণ এ কথা মৰ্ম্মে মৰ্ম্মে উপলব্ধি করিতে পারিয়াছিলেন, তাই তাহদের শত্রুপক্ষের সংখ্যার গুরুত্বলঘুত্বের প্রশ্ন অথবা অন্যান্য সুবিধা-অসুবিধার কথা ধৰ্ত্তব্যের মধ্যেই আনিতেন না। মহাবীর খালেদ কোন যুদ্ধের প্রাক্কালে এ কথা স্পষ্ট করিয়াই ঘোষণা করিয়া দিয়াছিলেন যে, শয়তানের সৈন্য সংখ্যায় অগণিত হইলেও আল্লার ফৌজের সঙ্গে কিছুতেই পরিবে না । ইহা বাস্তবিকই অতি সত্য কথা । নিয়ে আমরা কতিপয় ঐতিহাসিক প্ৰমাণ দ্বারা এই কথার সত্যতা প্ৰতিপন্ন করিতে প্ৰয়াস পাইব । মুসলিম বীরপুরুষগণ যে কিরূপ অসম অনুপাতে যুদ্ধ করিয়া গিয়াছেন, পক্ষান্তরে তঁহাদের বিজয় লাভের অনুপাত যে কতগুণ বেশী, পাঠক তাহা লক্ষ্য করিবেন। :--- কোৱেবশদিগোৱ সন্নহিত লঘুপ্ৰবন্ধ বদর যুদ্ধই বিধৰ্ম্মীদিগের সহিত ইসলামের সর্বপ্রথম প্ৰকাশ্য যুদ্ধ। হজরত মোহাম্মদ স্বয়ং এই যুদ্ধে উপস্থিত ছিলেন। এই যুদ্ধে কোরেশ-সেনার সংখ্যা ছিল সহস্ৰাধিক ; তাহাদের সকলেই নানা অস্ত্ৰে শস্ত্ৰে সুসজ্জিত। অন্যদিকে নব দীক্ষিত মুসলমান সৈন্তের সংখ্যা মাত্র ৩১৩ । তাহাদের বেশভূষা এবং অস্ত্রপাতির দিক দিয়া দেখিতে গেলে তাহাদিগকে আর সৈন্য বলা চলে না ; কতিপয় পুরাতন অস্ত্রশস্ত্ৰ লইয়া তাহারা আত্মরক্ষায় BD sBDDBDB BD DBDDBBDD DBDB SDB ফলে কোরেশগণই ছত্ৰভঙ্গ হইয়া পলায়ন করে এবং বহু সংখ্যক মুসলমানদিগের হস্তে বন্দী হয়। --মওলানা মোঃ আকরম খাঁ সাহেবের মোস্তফা চরিত। তারপরই হইতেছে “ওহীদের ভীষণ অগ্নি পরীক্ষা ।” এই যুদ্ধে কোরেশ সেনার সংখ্যা ৩• • • । তাহদের সকলেই সুসজ্জিত। কিন্তু মুসলমানগণ गश्थांव्र भांब • • • • । ऐशंब भरथ भांड बीव्र ग्रूक VOU7 kN