পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SALALLSALSLSSLALALMALLAAAALeLeeLSeALLL LLLL LLLLLL eALLL AA AALL LLLLL LLLLLLLLeLLLLL LLL SL LLLLL LLLLLLLAL LLLLLL LLLLLL হইতে ১৯২২ সাল পৰ্য্যন্ত সরকারী কৃষি-রিপোর্টে প্রকাশভারতে প্ৰতি সন গড়ে ৭৬ মিলিয়ন টন শস্য উৎপন্ন হইয়াছে। ইহা হইতে পশ্বাদির আহার ও বীজের জন্য সংরক্ষণ প্রভৃতি খরচ বাবত ২৬ মিলিয়ন টন বাদ দিলে মানুষের অংশে কেবল ৫০ মিলিয়ন টন অবশিষ্ট থাকে। তাঁহা হইলে জমার ঘরে ৫০ মিলিয়ন টন ও খরচের ঘরে ৮১ মিলিয়ন টন দাড়াইতেছে। এই হিসাবে জমা ও খরচের অনুপাতে দেখা যাইতেছে যে, অন্ততঃ পক্ষে প্রতি ৩ জন মানুষের মধ্যে একজনকে সম্পূর্ণ BBDDBD DDD DDD DBD BB DDD S qEBD BK রাখিতে হইবে যে, ভারতে উৎপন্ন ফসলের প্রচুর অংশ প্রতি বৎসৱ বিদেশে রপ্তানী হইয়া যায়। এই রপ্তানীর পরিমাণ বাদ দিলে অনুপাত যে কি দাড়াইবে, তাহাও হিসাব করিয়া দেখা অবশ্যক । এই বিপদ হইতে উদ্ধার পাইবার উপায় সম্বন্ধে নানা ssa asti Iv I tasivJ tsev Malthus, Jhon Bright, Dr. Sunder Land efTD5 fắforței aš বিষয় লইয়া বহু আলোচনা করিয়াছেন। তঁহাদের আলোচনার ফল। এই যে, নিম্নলিখিত কয়েকটি উপায়ের মধ্য দিয়া এই সমস্যার সমাধান হইতে পারে। s ( ১ ) যথাসাধ্য জন্মের হার নিয়ন্ত্রণ করার উপায় অবলম্বন । (২) যথাসাধ্য বিদেশের রপ্তানী বন্ধ করা। (৩) শিল্প ও বাণিজ্যের উন্নতি সাধন। ( e ) আবশ্যক ও সুবিধা মত বিভিন্ন দেশে উপনিবেশ স্থাপন । আমাদের এই পরাধীন দেশে ইহার মধ্যে যে কোন উপায়ই অবলম্বন করা হউক, শাসক সম্প্রদায়ের সাহায্য ভিন্ন তাহাতে সফলতা লাভ সম্পূর্ণ অসম্ভব। কিন্তু দুঃখের বিষয় ঊাহারা এ সম্বন্ধে সম্পূর্ণ উদাসীন। ਠਲ মানুষের বর্তমান আকার লাভের কথা বর্তমান বিজ্ঞান জগতে অনেকেই মানিয়া লইয়াছেন। কিন্তু ঠিক কোন জীিব-দেহ পরিত্যাগ করিয়াই আমরা বর্তমান অবয়ব লাভ কম্বিয়াছি, এসম্বন্ধে জীবতত্ত্ববিদ পণ্ডিতগণ এখনও কোনও স্থর সিন্ধান্তে উপনীত হইতে পারেন নাই। এই বিষয়টা ‘চনাক্তিনক মোহাম্মদী লইয়া অনেক দিন হইতে বহু আলোচনা ও গবেষণা চলি [ २भ य, sभ ज९था। তেছে। সময় সময় বৈজ্ঞানিক সমাজ সিদ্ধান্তবিশেষে উপনীত হইয়া তাহাই অভ্ৰান্ত সত্য বলিয়া মনে করেন, আবার কিছু দিন পরেই সে সিদ্ধান্ত ভ্ৰমাত্মক বলিয়া মানিয়া লইতে বাধ্য হন। কিছুদিন পূৰ্ব্বে গরিলা' জাতীয় বানরগুলিই মানুষের পূর্ব পুরুষ বলিয়া যে সিদ্ধান্ত হইয়াছিল, এখন প্রকাশ করা হইয়াছে যে সেটা ভ্ৰান্ত ধারণা । বর্তমানে আমেরিকাবাসী জীবতত্ত্ববিদ পণ্ডিতগণ এসম্বন্ধে নানা প্ৰকার আলোচনা করিতেছেন। তঁহাদের মধ্যে একজন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক গিয়াছেন-বিগত দশ বৎসরের মধ্যে এই সমস্যা, সমাধানের দিকে অনেকটা অগ্রসর হইয়াছে। কোনও বৈজ্ঞানিক সমস্যার সমাধান করিতে হইলে অধীরতা প্ৰকাশ বা তাড়াতাড়ি করা উচিত নয়, বেশ ধীর, স্থিরভাবে সকল দিকে, সকল বিষয়ে বহুদিন ধরিয়া গবেষণা ও আলোচনার পর শেষে ধরি-ধারি করিয়াও হয়ত সত্যকে ধরা যায় না। তত্ৰাচ এই দশ বৎসরের মধ্যে এ বিষয়ে যে সব নুতন তত্ত্বের আবিষ্কার হইয়াছে, তাহাতে হয়ত প্ৰকৃত সত্যই ধরা দিয়াছে বলিয়া আমার মনে হয়। নিম্নলিখিত পাঁচটী মত লইয়া এক্ষণে জীবিতত্ত্বের বিশেষজ্ঞগণ আলোচনায় ব্যাপৃত রহিয়াছেন ১। হীডলবার্গ-জীববিশেষের মাথার খুলি, ইহা জাৰ্ম্মাণ দেশে মুক্তিকার নিম্নস্তর হইতে আবিষ্কৃত হইয়াছে, বহু পরীক্ষার পরে ইহাই মানব জাতির পূর্ব জন্মের মাথার খুলি বলিয়া একরূপ স্থিরতর হইয়াছে। ২ । ১৯২১ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা ভ্ৰমণকালে একজন পাশ্চাত্য পরিব্রাজক একটী মাথার খুলি পাইয়াছিলেন, বৈজ্ঞানিকদের মধ্যে অনেকেই ইহাকে মানব জাতির পূর্বপুরুষ বলিয়া সাব্যস্ত করিয়াছেন । ৩। জাভার একটী গভীরতম গহবর হইতে এক প্রকার খুলি পাওয়া গিয়াছে। একদল বৈজ্ঞানিক ইহাকেই তঁহাদের এতকালের গবেষণার ফল বলিয়া প্ৰকাশ করিয়াছেন। ৪ । আর এক প্রকার মস্তকের খুলি আবিষ্কৃত হইয়াছে, বহু পৰীক্ষার পর এই জীবদেহের গঠন প্ৰণালী ও অঙ্গ প্ৰত্যঙ্গাদি সম্বন্ধে ওঁঠহার। অনেক তত্ত্ব জানিতে পারিয়াছেন। এমন কি ইহার সর্ব শরীর ঘন লোমে আবৃত ছিল বলিয়াও তঁহারা মত প্ৰকাশ করিয়াছেন। প্ৰাচীন পরিব্রাজকদের ‘