পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৫৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NeONZONZO LTLSLLALeSLASLSMSMATLL SLLALLLL LLLLLLLLeALLLAALLLLL LL LLLLLLLALAL ALLLLLSLL LLLL LL LLLLLLLLS দেওয়া হইয়াছিল। ভিয়েনা নগরেও তিনি উপরোক্তরূপ তত্ত্বানুসন্ধানে ব্যাপৃত ছিলেন। sHDOSkkEE DBB S SDBDBDD DBDSD করেন, তখন তাহার অভ্যর্থনার জন্য বিপুল আয়োজন হইয়াছিল। কায়রো নগরেও তিনি কিছুদিন অবস্থান করিয়াছিলেন। সেই সময় তিনি ভুবন-বিখ্যাত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন করেন। ভারতের রাজধানী দিল্লীতে স্থানান্তরিত হইলে BDD DBDDtSg BD DDS DDD DBBB ভারতীয়গণের অবস্থা অবলোকন করিয়া তাহদের রোগ মুক্তির সুবন্দোবস্ত করিবার জন্য চিকিৎসা-প্ৰতিষ্ঠান সমূহের সংখ্যা বৃদ্ধি করিতে বদ্ধপরিকর হন, তখন সেই মহৎকাৰ্য্য DBBDODDDB DBBDBBS SLLL uEOD DDDBBDBD BDB করিয়াছিলেন। অতঃপর লন্ড হার্ডিঞ্জ যখন বোমার দ্বারা গুরুতররূপে আহত হন, তখন-সেই সঙ্কট সময়ে হাকিমজী রাজপ্ৰতিনিধির সেই আকস্মিক বিপদে যথেষ্ট সহানুভূতি প্ৰদৰ্শন করিয়াছিলেন এবং সেই সময় হইতেই তিনি ব্যক্তিগতভাবে লড হাডিঞ্জের সহিত সখ্যসূত্রে আবদ্ধ झं०ा । চিকিৎসা-শাস্ত্রে অভিজ্ঞতা ব্যতীত হাকিমজী স্বরচিত “ভৈষজ্য পদ-সমূহের जूमिक” (Introduction to medical terms) \9 “aziati ceto (A taunt or the plague) eyfs (fö’s six stal fists চিকিৎসা-জগতে প্রচুর খ্যাতি অর্জন করিয়া গিয়াছেন। ইউরোপ গমনের পূর্ব পৰ্য্যন্ত হাকিমজী কেবল নিজের সম্প্রদায়ের স্বার্থের প্রতি লক্ষ রাখিয়া কাৰ্য্য করিয়াছিলেন ; কিন্তু ইউরোপ হইতে প্ৰত্যাবৰ্ত্তনের পর হিন্দু মুসলমান উভয় সম্প্রদায়েরই স্বার্থের প্রতি সতর্ক লক্ষ্য রাখিয়া নূতন উদ্যমে কৰ্ম্মক্ষেত্রে অগ্রসর হন। ১৯১৮ খৃষ্টাব্দের পূর্ব পৰ্য্যন্ত তিনি প্রকাশ্যভাবে ভারতের রাজনৈতিক আন্দোলনে যোগদান করেন নাই। ঐ বৎসর ডিসেম্বর মাসে দিল্লীতে যে কংগ্রেসের অধিবেশন হয়, হাকিমজী তাহার অভ্যর্থনা সমিতির সভাপতি মনোনীত হন এবং সেই সময় হইতেই তিনি প্ৰকাশ্যভাবে রাজনীতিক্ষেত্রে অবতীর্ণ হন। ১৯১৯ খৃষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে নিতান্ত আকস্মিক ভাবে আমাসিক মোহাম্মদীܢܦܚ* LMALASAMALALALALALLLL LLLL LL LLL LLL LLLL LL LLLLLLLLeAeLLMS LMLLAMAMALALALALALL পাঞ্জাব বিপ্লবের উদ্ভব হইলে হাকিমজী সৰ্বকাৰ্য্য ত্যাগ [ ১ম বর্ষ, ৬ষ্ঠ সংখ্যা । করিয়া জনসাধারণের মধ্যে শান্তি স্থাপনের জন্য প্ৰাণপণ চেষ্টা করিয়াছিলেন। তঁহার সে-চেষ্টা ফলবতীও হইয়াছিল। তঁহারই ঐকান্তিক আগ্রহ ও প্ৰচেষ্টার ফলে সে-সময়ে fits entists it fire variots ( Martial law) হাত হইতে অব্যাহতি লাভ করিয়াছিল। ইহার কিছুদিন পরেই সামরিক আইনের নিৰ্ম্মম বিধানে লাহোর ও অমৃতসহরে দুইটী লোমহর্ষণ ঘটনার অভিনয় হইয়া যায়। হাকিমজী তৎসম্পর্কে তঁহার কোন এক ইংরাজ বন্ধুকে লিখিয়াছিলেন “১৯১৯ খৃষ্টাব্দে পাঞ্জাবে जोगबिक आरेनब প্ৰয়োগে শাসন-বিভাগের কর্তৃপক্ষগণের অন্যায় আচরণ দেখিয়া আমার রাজনৈতিক অভিমত সম্পূর্ণরূপে পরিবৰ্ত্তিত হইয়াছে।” ১৯২০ খৃষ্টাব্দে ভারত গবৰ্ণমেণ্টের সম্মতিক্রমে যখন সেভারের সন্ধিপত্র স্বাক্ষরিত হয়, তখন সরকারের প্রতিজ্ঞাভঙ্গের ব্যাপারে অধিকতর অভিজ্ঞতা লাভ করিয়া হাকিমজী মহাত্মা গান্ধীর একজন প্রবল সমর্থক হইয়া উঠেন এবং জাতীয় আন্দোলনে যোগদান করিয়া কায়মনে দেশের মুক্তির জন্য চেষ্টা করিতে থাকেন। তাহার সেই ঐকান্তিক স্বদেশানুরাগের ফলস্বরূপ দেশবাসী, তঁহাকে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের বন্দীদশায় আহমদাবাদ কংগ্রেসের সভাপতি মনোনীত করিয়া সর্বশ্রেষ্ঠ সম্মানে সম্মানিত করিয়াছিল। মহাত্মা গান্ধীর কারাবরণের পর কিছুদিনের জন্য হাকিমজীর উপর সমগ্ৰ ভারতের নেতৃত্বের ভার অপিত হয় । সেই সময় শারীরিক অসুস্থতা ও দুর্বলতা সত্ত্বেও হাকিমজী প্ৰাণ-পণে র্তাহার গুরু কৰ্ত্তব্য সাধনে যত্নবান হইয়াছিলেন। এই সময়ে ডাক্তার আনসারীর সহিত র্তাহার বিশেষ ঘনিষ্টতা জন্মে। মহাত্মার জেলে অবস্থান কালে হাকিমজী এক পত্রে তঁহাকে লিখিয়াছিলেন :- ". . . . . . . . . আমাদের দেশের উন্নতি যে হিন্দু মুসলমান ও ভারতীয় অন্যান্য জাতির পরস্পরের মিলনের উপরে নির্ভর করিতেছে, তদ্বিষয়ে আর সন্দেহ নাই,• • • • • • • •দেশ যদি অন্য কোন দিকে অগ্রসর না হইয়া কেবল এই মিলনের পথে অগ্রসর হয়, তাহা হইলেই খেলাফৎ ও স্বরাজ-সমস্যার আপন হইতেই সমাধান হইয়া যাইবে।” উপরোক্ত পত্রের উপসংহারে তিনি লিখিয়াছিলেন, “তবে