পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৫৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র, ১৩৩৫ সাল ] হাকিম আজািনল শ্ৰদ্ধা Nepa ELLLLL LLLLLS eL AALL LLL eeLLLLLLLL0 LLLLLL SLLLLL LSL LLM LAL LMM MqL LLL LLL LLLS LLeLLLLL LLLLL SALL MALA MLMqLLLL LL LLLLLL MM LL LLLLLL AA AA AM AMLAL MqL qMLA qLALAS LAAM AAAA AAASAAA LLLLLLAAAASLSASqL LL ML MLLS L EL L LM qLLLL LL LqLqLALS MLA ML MAL MAL ML LLLLLLM ML LL LLL LLLLLLL MA LMLMLMLMLMLAM ML LeLLLLL LLLM LLL LLL LLL LLLL LL LLLLLLLT LASLATLeLeeSMLMLSLSSLLiSLS Lqq আমি আপনার সাধনায় যোগদান করিলাম, কিন্তু স্বাস্থ্যহানির নিমিত্ত দেশমাতৃকার সেবায় সম্পূর্ণরূপে আত্মনিয়োগ করিতে পারিতেছি না, তবে না পারিলেও আপনি নিশ্চয় - জানিবেন, মিঃ সি, আর, দাশের কারামুক্তি না হওয়া পৰ্যন্ত এই কৰ্ত্তব্য সম্পাদনা করিতে আমি প্ৰাণপণে চেষ্টা कब्रिद।” সাধুস্বভাবসুলভ বিনয়, নম্রতা ও শিষ্টাচারের জন্য জাতি ধৰ্ম্মনির্বিশেষে দিল্লীর জনসাধারণ হাকিমজীকে অন্তরের অন্তস্থল হইতে শ্ৰদ্ধা ও সম্মান করিত। দীন দুঃখীর জন্য হাকিমজীর গৃহদ্বার চিরদিনই অবারিত ছিল। যে-কোন ব্যক্তি তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিয়া নিঃসঙ্কোচে মনের কথা ব্যক্ত করিতে পারিত। ১৯২২ খৃষ্টাব্দের শেষ ভাগে যখন জনরব উঠে যে, হাকিম আজমল খাঁ শীঘ্রই সরকার কর্তৃক গ্রেপ্তার হইবেন, তখন দিল্পীর জনসাধারণ অসম্ভবরাপে উত্তেজিত হইয়া উঠে, কিন্তু হাকিমজী ধীর শান্ত ভাবে সকলকে বুঝাইয়া তাহদের মন হইতে উত্তেজনার ভাব দূরীভূত করিয়া দেন। মহাত্মা গান্ধীর বন্দী দশায় এরূপ পবিত্র সরল উন্নতচেতা জননায়কের নেতৃত্বাধীনে যদি জাতি পরিচালিত না হইত, তাহা হইলে হয়ত সমগ্র দেশে একটা বিষম বিপ্লব মাথা তোলা দিয়া खेछेिऊ । হাকিম আজমল খাঁর নৈতিক চরিত্র ও র্তাহার জীবনের আদর্শ বাস্তবিকই সৰ্ব্বথা অনুকরণীয়। দিল্লীতে হিন্দু মুসলমানের সস্তাব যখন টুটিয়া যাইবার উপক্রম হইয়াছিল, তখন একমাত্ৰ হাকিম সাহেবেরই অসাধারণ দৃঢ়তা ও মনোবলের প্ৰভাবেই তাহা সংরক্ষিত হইয়াছিল। উভয় সম্প্রদায়ের প্ৰবুদ্ধ জনমণ্ডলী চতুর্দিক হইতে যখন বিক্ষুব্ধ হইয়া উঠিত, তখন যে দৃঢ়তা ও প্ৰাণশক্তির বলে হাকিমজী সেই উন্মত্ত জনমণ্ডলীকে শান্ত করিতেন, তাহ বাস্তবিকই অবর্ণনীয়। দেশের জন্য অতিরিক্ত পরিশ্রম করিয়া হাকিমজীর স্বাস্থ্য ভঙ্গ হয়। ভগ্ন স্বাস্থ্য পুনঃপ্রাপ্ত হইবার নিমিত্ত তিনি ১৯২৫ খৃষ্টাব্দের ১০ই এপ্ৰিল তারিখে ইউরোপ যাত্ৰা করিয়া ২২শে এপ্ৰিল তারিখে মাসোলিস নামক স্থানে উপনীত হন। ইউরোপ গমন করিয়াও হাকিমজী ভগ্নস্বাস্থ্যের পুনরুদ্ধার করিতে পারেন নাই। রাজনীতি ক্ষেত্র ও জনহিতকর কাৰ্য্য হইতে অবসর গ্ৰহণ করিতে পারিলে হয়ত তিনি স্বাস্থ্য লাভ করিতে পারিতেন, কিন্তু দেশের ও জাতির চরম দুৰ্ভাগ্য যে, জীবনে তঁহার সে-অবসর ঘটে নাই। গত ২৮শে ডিসেম্বর তারিখে হিন্দু-মুসলমান মিলনের এই সুদৃঢ় ভিত্তি ধ্বসিয়া পড়িয়াছে। ভারতের জাতীয় গৌরবের হিমাচল চুড়া ধূলিসাৎ হইয়াছে। যে মধ্যাহ্ন মাৰ্ত্তণ্ডের প্রদীপ্ত কিরণে সমগ্ৰ হিন্দুস্থান আলোকিত হইয়াছিল, আজ তাহা কালের আঁধার গর্ভে ডুবিয়া গিয়াছে। তাই আজ করুণ আৰ্ত্ত ক্ৰন্দনে ভারতের আকাশ বাতাস কঁপিয়া উঠিয়াছে। হাকিম আজমল খাঁর অমর কীৰ্ত্তি তিকিবয়া কলেজ। ইউনানী চিকিৎসার এই বিরাট শিক্ষা প্ৰতিষ্ঠান হইতে শিক্ষা প্ৰাপ্ত হইয়া সহস্ৰ সহস্ৰ চিকিৎসক আজি ভারতে ও এশিয়ার সৰ্ব্বত্রে ছড়াইয়া পড়িয়াছে এবং ইউনানী চিকিৎসার শ্রেষ্ঠত্ব ও গৌরব প্রচার করিয়া মুসলমানের জাতীয় চিকিৎসা বিজ্ঞানকে জগতের বুকে সুপ্রতিষ্ঠিত করিয়া তুলিয়াছে। ख्वास्त्र शक्भि अांखभल थी नाई ; किल ऊँiशब्र शुडि আছে। সে-স্মৃতি ভারতবাসী কখনও ভুলিতে পরিবে না। দেশের ও জাতির মৰ্ম্ম-মুকুরে অনন্ত কাল তাহা উজ্জ্বল বিভায় প্ৰতিফলিত হইয়া থাকিবে। SLLLLLSLLLLLLGLLLLSLL S LLSTELYLLLSLSLSLiSBSBSSLLLLL