পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাত্তিক, ১৩৩৪ সাল ] ভারতবর্ষ। আরবী & ইংরাজী V) d উর্দু, SG & ফারসী R वश्ठ G গুজরাটী SO রুসীয়া রুসীয়াভাষা G ( মোহাম্মদী ) ーミラ了マラt寺宮ー石や| BRACSK AfÅejT5 Nineteenth Century PfeiffÅ প্ৰকাশিত একজন বিদূষী ইংরাজ মহিলার (Mrs, IIartley) প্রদত্ত হিসাব হইতে এবং প্ৰসিদ্ধ ইংরাজ লেখক Sir Arch Dil এর লিখিত একটী প্ৰবন্ধ হইতে সভ্যতার কেন্দ্ৰভূমি ইংল্যাণ্ডে কোন সনে মোট কত শিশু জন্মগ্রহণ করিয়াছে এবং তন্মধ্যে বৈধ ও অবৈধ যৌন সম্মিলনের ফল স্বরূপ শিশুদিগের পৃথক পৃথক হিসাব, পক্ষান্তরে উপদংশ ও মেহ প্ৰভৃতি কুৎসিৎ ব্যাধিগ্ৰস্ত রোগীদের সম্বন্ধে আলোচনার সারা ভাগ নিমে উদ্ধত করিয়া । দিতেছি পাঠকগণ ইহা হইতে পাশ্চাত্য জগতের উৎকট সভ্যতা ও উদ্ভট নৈতিক চরিত্রের একটু নমুনা দেখিতে পাইবেন সন মোট যত শিশু বৈধ সম্মিলনের অবৈধ জন্মগ্রহণ করিয়াছে ফলে জাত উপায়ে জাত à 8 ar GR) or o b”8 Sዓ (2ፃ WS)“ VOR J ο δ δ β bz')89RS ዓ ዓ b”5)YኃእS (SR\\) SS V o tvo« - o ዓ 8ዓ byJOS J)ፃ Yኃlyእ SእS ዓ | وا 8 (عموما V DN) NONS)Yo (9)ዓ o S o めお> ゲ | &99R999 *9RSR o'r SS 8 GR SNSS Vod R8 SO7 Wり@ o @ 2R 8> ケ" り যে সকল মৃত জারজ সন্তান ভূমিষ্ট হয়, তাহদের সংখ্যা সরকারী হিসাবভুক্ত হয় না, তদুপরি পাশ্চাত্যের অভিনব চিকিৎসা-বিজ্ঞানের কল্যাণে ও তঁহাদের উদ্ভাবিত বিবিধ অভিনব প্রক্রিয়ার গুণে অবৈধ যৌন সম্মিলনের অসংখ্য ফল BBBDD DDD DDD DDD S gBB BBDuuD BBBD হিসাবের অঙ্ক আরও কত দূর বাড়িয়া যাইবে, তাহ সহজেই অনুমেয়। অনঙ্কলন Sir Arch Dil <faistart-cais gibGr Sergi as G'SO জন নাগরিক এবং অবশিষ্ট ২১ জন মাত্র পল্পীবাসে জীবন অতিবাহিত করিয়া থাকে । নগরবাসীদের মধ্যে শতকরা ১০ জন বীভৎস উপদংশ পীড়ায় আক্রান্ত হইয়া থাকে, দূষিত মেহগ্ৰস্ত রোগীদের সংখ্যা ইহাপেক্ষাও অনেক বেশী। এটা যুদ্ধারস্তের পূৰ্ব্বেকার হিসাব । যুদ্ধ শুরু হইবার সঙ্গে সঙ্গে এই সব কুৎসিৎ রোগগ্ৰস্ত লোকের সংখ্যা অনেক পরিমাণে বাড়িয়া গিয়াছিল। যুদ্ধের গোলযোগ শেষ হওয়ার পর দেখা গিয়াছে, —বৃটেনের অধিবাসীদের মধ্যে শতকরা ৫০ জন লোক এই সব কুৎসিৎ পীড়ায় আক্রান্ত হইয়া নিজের, পুত্ৰ-কন্যার ও রমণীগণের এমন কি স্ব স্ব বংশের সর্বনাশ সাধন করিতেছে। অনেকে চিরদিনের মত স্বাস্থ্য ও শক্তি হারাইয়া এবং বহু লোক অৰ্থহীন হইয়া দিন দিন বেকার সমস্যা বাড়াইয়া দিতেছে। রাজ্যের প্রজাবর্গের শোণিত স্বরূপ সাধারণ তহবিল হইতে এই সব বেকার-পোষণের অভিনয়ে কোটী কোটী টাকা ব্যয় হইয়া যাইতেছে। অন্যালেনবিষা-প্ৰসনভঙ্গৰু জনৈক অভিজ্ঞ চিকিৎসক “অবজারভার’ পত্রে লিখিয়াছেন, প্রায় ত্ৰিশ বৎসর পূর্বে মশার দেহ হইতে যখন সৰ্ব্বপ্রথম ম্যালেরিয়ার বীজানু আবিষ্কৃত হইয়াছিল, তখন হইতে লোকের মনে এই ধারণা বদ্ধমূল হইয়া গিয়াছে যে, মশককুলকে বিনাশ করিতে পারিলেই ম্যালেরিয়ার মৃত্যুবাণ হানা হইবে। এই ধারণার বশবৰ্ত্তী হইয়া। এ-পর্য্যন্ত বিভিন্ন দেশের অধিবাসিগণ মশক ধ্বংস করিবার জন্য নানাপ্রকার উপায় অবলম্বন করিয়াছেন এবং তাহার ফলে যে, এ-যাবৎ লক্ষ লক্ষ লোকের জীবন রক্ষা হইয়াছে, এ-কথা অস্বীকার করিবার উপায় নাই। কিন্তু ইহাই যে ম্যালেরিয়া-নিবারণের একমাত্র উপায় নহে, “লীগ অব নেশনস এর” ম্যালেরিয়া কমিশনের রিপোর্ট হইতে তাহা সুস্পষ্টরূপে উপলব্ধি করা যায়। অনেকেই বোধহয় জানেন যে, এখনও পৰ্য্যন্ত ইউরোপের ইটালী, রুশিয়া প্ৰভৃতি দেশে ম্যালেরিয়ার যথেষ্ট প্রাদুর্ভাব আছে। কিন্তু তৎসত্ত্বেও ঐ সমস্ত দেশে মশক-বিনাশ-সম্পর্কে কোন প্রশ্নই উত্থাপিত হয় না। ইহা হইতেও বুঝা যায় যে, মশক-ধ্বংসই ম্যালেরিয়া নিবারণের একমাত্র উপায় নহে, ইহার অন্য উপায়ও আছে।