পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৬২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

بیabھظ আশপাশের বিপদ সংস্কুল পথ অবলম্বন করিলেই তুমি দিশাহারা লক্ষ্যহার হইয়া পড়িবে, সাংঘাতিক বিপদ আপদের সংঘর্ষে তোমার জীবন-জাহাজখানা ভাঙ্গিয়া চুরমার হইয়া যাইবে। হজরত মোহাম্মদের অন্সবন্ত্রীরা বলিতেছেন-নিজেদের জ্ঞান-বিশ্বাসমতে হজরত মোহাম্মদ মোস্তফাকে যখন এই বিপদ সংস্কুল ভবাসাগরের আলোকস্তম্ভ বলিয়া গ্ৰহণ করিয়াছি, তখন সে আলোকের নিৰ্দ্ধিারিত সুপথ ও কুপথের সিদ্ধান্তকে মানিয়া চলা আমার মানব জীবনের সর্বপ্রথম কীৰ্ত্তব্য-সর্বপ্ৰধান সার্থকতা । নচেৎ বলিতে হয়-ওটা আলোকস্তম্ভ নয়, ও হইতেছে আলেয়ার আলো, যাদুকরের তেলেসীমাত ৷ পক্ষান্তরে কাজী ছাহেব বলিতেছেন-আলোকস্তম্ভকে খুবই স্বীকার করি, কিন্তু তাহার আলোকচ্ছটা যে নাবিকের গতিপথকে নিয়ন্ত্রিত করিয়া দিবে, এ কথা আমরা কোন মতেই স্বীকার করিতে পারি না। কি উৎকট দাৰ্শিনকতা ! °थं निद्भव* द्रि ८७ां ज्ञार्थं किं ? ७ °थं श्रु८िव्यः তোমার অভীষ্ট লাভ নিশ্চিত, আর ও-পথে চলিলে তোমার পক্ষে লক্ষ্যহার হওয়া এবং নানা বিপদ আপদের সংস্পর্শে BB BD DDD DDD BDBuBBDTYSBBBK KDS DL ত্যজ্য যাত্রামার্গকে স্পষ্ট ও স্বতন্ত্রভাবে নিৰ্দ্ধারণ করিয়া LBBLBBD DBDDS KBDDD DBDSS S SSD uuD uBDBDS স্তম্ভের সার্থকতা আর কি থাকিতে পারে ? সুতরাং আমরা দেখিতেছি যে, অভিধানের সমস্ত অশিষ্ট বিশেষণ প্ৰয়োগ পূর্বক কাজী ছাহেব হজরতের যে স্বরূপকে ব্যর্থ ও ব্যাহত করার জন্য এতটা পণ্ডশ্রম স্বীকার করিয়াছেন, সর্বশক্তিমান ও “মানুষের সর্বময় প্ৰভু’ আল্লার কুদরিতে অনিচ্ছা সত্ত্বেও তিনি নিজেই তাহাকে প্ৰতিষ্ঠিত করিয়া দিতেছেন।-- এইজন্য বলিতেছিলাম-কাজী ছাহেব বাস্তবিকই হজরত রছুলে করিমের একটা জীবন্ত মো'জেজ । कॉर्यौ छ्रुवद्र निकऊांश्च अब्र (थकं नाभूतानां श्। করুন। নিজের গুপ্ত অভিসন্ধি সফল করার উদ্দেশ্যে তিনি fôN5QR :— “প্তাঙ্ক(হিজরতের) কথা ও চিন্তার ধারা চিরকালের জঙ্গ SDB KHDBD DDBDB DB DBDBB BBDED DD DB খচনাসিক মোহাম্মদী। তোমার অবলম্বনীয় পথ এইটী। ইহার ব্যতিক্ৰম করিয়া [ ১ম বর্ষ, ৭ম সংখ্যা ATA LSEAHSLE LeSLSL EAeSAeLek AALLLLL AALL LLLLLSAAALSLASeLeMLMMAMLL LLTLSS SLLLLLASAMLL LALA A S AAALS AAALALS eAeAeAAe eAAeLL eeLS L qLeLSeL eeLL MLTLMLLLTLLMe iL TTe AMLLLLLLS LLTTLA ALALL LMLMLLLLL মানুষরূপে তার সাধনাকে যে চরম অপমানে অপমানিত করা হয়, কেননা সমস্ত সাধনার যা লক্ষ্য সেই আল্লাহর উপলব্ধি মানুষের দৃষ্টিপথ থেকে রুদ্ধ হয়ে যায়-যে আল্লাহ চিজনতজাগ্রত क्रिइत विष्त्रिड বিশ্বজগতের রান্ধে রন্ধে দেশে দেশে যুগে যুগে মানুষের অন্তহীন শুভ চেষ্টায় যার মহিমা প্ৰকটিত।” এই উদ্ধৃতাংশের অন্যান্য বিষয় সম্বন্ধে পূর্বে আলোচনা করা হইয়াছে। এখানে তাহার চিরজাগ্রত ও नििर्द्रोदिष्न्यःि বিশেষণের ও তাহার অন্তর্নিহিত অভিসন্ধি সম্বন্ধে সংক্ষেপে দুই একটা কথা নিবেদন করিব। আল্লাহ চিরজাগ্ৰত, মুছলমান আমরা একথা খুব উত্তমরূপে জানি ও মানি । কোরআন বলিয়া দিয়াছে :- لا تأخذك سنة و لا نرم “তন্দ্ৰা বা নিদ্রা তাহাকে স্পর্শ করিতে পারে না ।” কিন্তু “আল্লাহ চির বিচিত্ৰ”-একথার তাৎপৰ্য্য ভাল করিয়া বুঝিয়া উঠিতে পারিলাম না। যথাপূির্ব, কাজী ছাহেব এই পদের কোন ব্যাখ্যাও দেন নাই, প্রমাণও দেন নাই। সে যাহা হউক, আল্লাহকে যাহারা স্বীকার করে, তাহারা তাহাকে সঙ্গে সঙ্গে অনাদি অনন্ত বলিয়াও স্বীকার করিয়া থাকে। এ প্রসঙ্গে আর একটা মৌলিক সত্য এই যে, আল্লার ‘জাত” বা essence এর ন্যায় ऊँiशब्र cछरFi९ द attribute gवि७ अनांकेि अनल । পক্ষান্তরে আল্লার জাত বা পরম সত্তা হইতে র্তাহার কোন গুণকে কোন সময় বিচ্ছিন্ন করা যায় না । অর্থাৎ আল্লার যাহা যাহা গুণ, অনাদি কাল হইতে অবিচ্ছেদ্যরূপে তাহার অস্তিত্ব আছে এবং অনন্তকাল পৰ্য্যন্ত সে সমস্ত সম্পূর্ণভাবে বিদ্যমান থাকিবে। তঁহার সত্তার কোন দিকে কোন অংশে যেমন কোন প্ৰকার হ্রাস-বৃদ্ধি অসম্ভব, সেইরূপ তাহার গুণের কোন দিকের কোন অংশেরও কোন প্ৰকার অদল বদল সম্ভবপর হইতে পারে না। কারণ, আল্লাহ পূর্ণ ও ত্রুটিহীন। ১৩ শত বৎসর পূর্বে তাহার কতকগুলি ७१ छिङ्ग-५श्न स्त्रांद्र उांश नांदे ; qर्थन यांश उत्रांझ পূর্বে তাহা ছিল না এবং পরেও তাহ থাকিবে না, এরূপ কথা বলা আর নাস্তিকতাবাদের প্রচার করায় কোনও