পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাৰ্ত্তিক, ১৩৩৪ সাল] LLLLLLLLS LSLSALSYAAeS SLASSSLLS SLLS LL SL LLLSLLLSAALLL A eA AALS0S LSLSLSSS 0 LT SAA AeSLLATL LLLSS S SLSSSS eSeSee ALSLeS LLSeeeeSLALeSL LLSLLLL AAAALS AAALLL SSeeSLeSLSLS LSASL EeAAeS A AeS “চীনের অধিবাসীগণ সাধারণতঃ ধৈৰ্য্যশীল। উপরন্তু গণ্ডগোল বা বিবাদ-বিসম্বাদের প্রতিও তাহদের আসক্তি খুবই কম। এমতাবস্থায় ইউরোপীয়গণ যদি প্রতিনিয়ত তাহাদের সহিত অন্যায় ব্যবহার না করিত, অর্থনৈতিক সুবিধা-লাভের জন্য ষড়যন্ত্রের আশ্রয় না। লাইত, তবে খুব সম্ভব চীনারা ইউরোপীয়গণের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্কে কোন বিস্ত্ৰই উৎপাদন করিত না । “এই ইউরো-চীন-সংঘর্ষ-সমস্তায় এ পৰ্য্যন্ত যাহা কিছু ঘটিয়াছে বা এখনও ঘটতেছে, তাহার মধ্যে সর্বাপেক্ষা লজ্জাজনক ব্যাপার হইতেছে-চীন দেশে ইউরোপীয় বণিকগণের শ্রমিক খাটাইবার পদ্ধতি। আর সে-পদ্ধতি শুধু বয়স্ক শ্রমিকদিগের জন্য নয়, নিতান্ত অল্পবয়স্ক বালক বা বালিকা শ্রমজীবিগণের প্রতিও তঁহারা সেই লজ্জাকর ব্যবস্থার প্রয়োগ করিয়া থাকেন। শ্রমিকগণ প্ৰতিদিন ১৫/১৬ ঘণ্টা কাল অবিশ্রান্ত পরিশ্রম করিয়া থাকে। এই কাৰ্য্যকালের মধ্যে তাহাদিগকে অত্যন্ন সময়ের জন্যও বিশ্রামের অবসর দেওয়া হয় না। এমন কি সাপ্তাহকাল পরেও তাহদের জন্য দিনেক বিশ্রামের ব্যবস্থা নাই। কিন্তু এতখানি কঠোর অমানুষিক পরিশ্রমের বিনিময়ে তাহাদিগকে যে পারিশ্রমিক দেওয়া হয়, তাহা আদৌ অসঙ্গত ও অন্যায়। এই পারিশ্রমিক এত অল্প যে, ইংলণ্ডের প্রাথমিক শ্রমশিল্প-যুগের কারখানাওয়ালার বাৎলাকুর আজীজ CBOB ASASAS SLLLeA AAAA SAAA AAAA S ASAeS LS AeSeAa AeL LLeS S AeSLLL SAA LC SS S TAAeS eTe AeLSLS eeeS eeLLL S SSAA ASSS শ্রমিকগণের জন্য পারিশ্রমিকের যে হার নির্দিষ্ট করিয়া রাখিয়াছিল, তাহার সহিতও ইহার তুলনা নাই। সে-যুগের ধনিককুলের বর্বর পাশবি নীতিও ইহার কাছে হার মানিয়া या । “যে সমস্ত ইউরোপীয় বণিক চীনদেশে লাভের ব্যবসায়ে টাকা ঢালিয়াছেন এবং যাহারা বৎসর বৎসর মোটা মোটা লাভের টাকায় নিজেদের ধনাগার পূর্ণ করিতেছেন, একমাত্র তঁহারাই বৰ্ত্তমানে চীনদেশে বলশেভিক-প্রচারের অভিযোগ উখাপন করিয়া আন্দোলন আরম্ভ করিয়াছেন, কিন্তু তঁহারা এ-কথাটী একবার ভাবিয়া দেখেন না যে, বলশেভিক-প্রচারফলে যদি এ সংঘর্ষের সৃষ্টি হইত, তাহা হইলে মানুষের মনে স্বতঃই ইহার প্রতি একটা ঘূণা বা বিরক্তির উদ্রেক হইত। র্তাহার একবার ধারণাও করেন না যে, প্ৰতি বৎসর চীন হইতে যে সমস্ত লাভের টাকা তাহদের পকেটে আসিয়া পড়ে, তৎসমুদয়ের প্রত্যেকটীতেই দরিদ্র চীনা শ্রমিককুলের বুকের রক্ত মাখানো আছে এবং এ পৰ্য্যন্ত চীনদেশে ভঁহাৱা বয়ন শিল্পের যে উন্নতি সাধন করিয়াছেন, তাহা জগতের শিল্প-ইতিহাসকে কলঙ্কিত করিয়া রাখিবে। ”চীনে ইউরোপীয়গণের এই কাৰ্য্য আমাদের সভ্যতার কলঙ্ক স্বরূপ। ইহা নিরবচ্ছিন্ন পাপ এবং দসু্যতা ব্যতীত আর কিছুই নয়।” (राद्ध७श्ना७1) = বাহুলনান্তৰ আজলীক্ত [ নজরুল ইসলাম ] -COCom পোহােয়নি। রাত আজান তখনো দেয়নি। মুয়াজিন, মুসলমানের রাত্রি তখন আর সকলের দিন। অঘোর ঘুমে ঘুমায় যখন বঙ্গ-মুসলমান, সবার আগে জাগলে তুমি গাইলে জাগার গান। ফজর বেলার নজর ওগো উঠলে মিনার পর ঘুম-টুটানো আজান দিলে—“আল্লাহো আকবর !” কোরাণ শুধু পড়ল সবাই বুঝলে তুমি এক, লেখার যত ইসলামি জোশ তোমায় দিল দেখা । খাপে রেখে আসি যখন খাচ্ছিল সব মার, আলোয় তোমার উঠলে নেচে দুধাৱী তলোয়ায় ।