পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৬৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈশাখ, ১৩৩৫ সাল ] S LALLSAALL LLLLL LL LLLLLLLLSLLLLLSLLLLL LSLLLLL LSLSLLLLLSLL LASALS LSLeLLeLeL LMMALALSLTSLALS LSLLLLS LAL ALLLLL LALLLL LLL LLLLLLLLS Y DBDBD DDK BBD DBBD DBBDDBD পথ সুগম করিতেন। অদ্ভুত ক্ষমতা সম্পন্ন চাদ খাঁ ও বাঘ থা নামক দুইজন ফকিরকে তিনি ফরিদপুর হইতে আনিয়া স্বীয় রাজধানীর মধ্যে গৃহ নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিয়াছিলেন। এই জেন্দাপীর প্রথমে শ্ৰীহট্টে শাহজালালের সঙ্গী ছিলেন পরে খাঁ জাহান তঁহাকে তথা হইতে আনিয়া স্বীয় পাশ্বর্ণ চর করিয়া লন। কথিত আছে, জেন্দাপীর কঠোর সাধনার ফলে খোদার নৈকট্য লাভ করিয়াছিলেন ; তাহার অনুগ্রহে তিনি প্ৰতিরাত্রে এক সহস্ৰ সুবৰ্ণ মুত্র পাইতেন। কাহারো মতে প্ৰতিদিন পাঁচটী আশরাফি পাইতেন এবং ফজরের নামাজ সমাপন্যান্তে সেই সমস্ত অর্থ নানাবিধ সৎকৰ্ম্মে খরচ করিতেন। একদিন তাহার সহধৰ্ম্মিণী লোভের বশবৰ্ত্তী হইয়া পীর সাহেবের অজ্ঞাতে একটি মোহর লুকাইয়া রাখিয়াছিলেন—তদবধি অভাবনীয়রূপে খোদা-দত্ত মোহর প্রাপ্তি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হইয়া গেল। এই অদ্ভুত ঘটনার কিয়দিবস পরে তিনি একখানি কোরআন শরীফ হাতে লইয়া পড়িতে পড়িতে কবরের অভ্যন্তরে ঢুকিয়া যান, তারপর আর তিনি উঠেন নাই। জেন্দাপীরের আসল নাম কি ছিল তাহা কোন ইতিহাসে পাওয়া যায় না। তবে কোন কোন পুথিতে জেন্দাপীরের নাম মোহাম্মদ সাহ বলিয়া উক্ত এবং ऊिनि दांप्षद्ध छेश्रद्ध 5ख्रिज्ञा वभ८१ बांशिव्र श्रेष्ऊन, शेशां७ লিখিত হইয়াছে। যাহা হউক তঁহার প্রকৃত নাম যাহাই হউক তবে জেন্দাপীর তঁহার উপাধি, ইহাই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। এ সম্বন্ধে বারান্তরে বিশদভাবে আলোচনা করিবার বাসন রহিল। তবে বর্ণিত পুথিতে আরো উক্ত হইয়াছে, জেন্দাপীর তঁহার সমাধির পশ্চিমে “রেজায়াখোদা” নাম দিয়া একটি মসজিদ প্ৰস্তুত করিয়াছিলেন। তাহার ভগ্নাবশেষ আজিও বৰ্ত্তমান ब्रश्मिicछ । ইতিহাসে পাওয়া যায়-যখন ধাৰ্ম্মিক প্রবর ফিরোজশাহ প্ৰবলী-প্ৰতাপে দিল্লী শাসন করিতেছিলেন, সেই সময় তাহার অধীনস্থ প্ৰজাবৃন্দ তাহার সুশাসনে যারপর নাই সুখে ছিল। বিচক্ষণ খাজাহান আলি ছিলেন তখন তাহার প্রধান মন্ত্রী। ১৪৮৮ খ্ৰীষ্টাব্দে ফিরোজশাহী কালগ্ৰাসে পতিত হইলে তদীয় অপ্ৰাপ্ত বয়স্ক পুত্র পিতার শূন্য সিংহাসনে অধিরোহণ - वांटaइथोंकि बौद्धिकांद्यान बौर्डिं eLLALLLL LLLSL LLLLL LLLLLMLMAL ALSL AeALALLSLLLLSLLALSLALALLLSELMA LMLL LeALASLLALLLL LLASLLALLSeLSL qSLLL LSLSLLLLLSLLLMLSLAeLLLLSSSLLLSMASTASAqASLLLSMeALM SMeLuqL SLSASLSASALAeLeeS SLL SL SLLSL LLSLL M SS 8RS HSqS LMLL LALALALS AASSSLLL LSLSLLSLSAAA AeASALS AAALLALLLL LLL LLLLLS TL LeeeL TLLLLS LLLL LSL S S LLLLLL করেন। কিছুকাল এই ভাবে রাজকাৰ্য্য পরিচালনা করিবার পর তাহার পালিত পুত্র ইব্রাহিম শাহকে জৌনপুরে রাজ্যভার দিয়া নিজে সৈন্য-সামন্ত, ধন-দওলত লইয়া পূৰ্বাঞ্চলে ইছলাম ধৰ্ম্মের বিজয় বৈজয়ন্তী উডীন . মানসে প্ৰবল প্ৰতাপে অভিযান করেন। খাঁ জাহান । ছিলেন সাত্ত্বিক, নিষ্কামচরিত্র সাধুব্যক্তি ; ধৰ্ম্ম প্ৰচায়ার্থে | শেষ জীবন অতিবাহিত করিবেন। ইহাই ছিল তাহার মুখ্য উদ্দেশ্য। পক্ষান্তরে পাঠান নরপতিদিগের মধ্যে অনেকেই তৎকালে ধৰ্ম্মার্থে জীবন উৎসর্গ করিয়া ধন্য ও দ্রা গৌরবান্বিত হইতেন। রাজা লক্ষণসেনের আমলে অদ্ভুত ক্ষমতাশালী একজন সাধক ইসলামের অপার মহিমা ঘোষণা করিবার সঙ্কল্প করিয়া শ্ৰীহট্টে গমন করেন, তথায় তাহার সমাধি ও দরগা আছে। এই ইছলাম-দোস্ত ফকিরের নাম মহাত্মা শাহ জালাল। খাজাহান একজন সমাজ হিতৈষী মহাত্মা ছিলেন , তিনি ১০ • একশত শিস্য সহ যশোহর জেলার অন্তর্গত বারবাজার নামক স্থানে আস্তান স্থাপন করেন, পূর্বে এই স্থানের নাম ছিল “চাম্পাই অথবা ছাপাই ।” তথায় এখনো খাজাহানের অগণিত কীৰ্ত্তিমণ্ডিত মসজিদ, দীঘি প্ৰভৃতি তাহার পুণ্যের মহিমা ঘোষণা করিতেছে। তথা হইতে লোকলঙ্কর লইয়া খাজাহান মুড়লীতে আসেন এবং উক্ত স্থানকে নগরে পরিণত করেন । কসবায় খাজাহানের শিম্ভ গরিব শাহ ও বেরাম খ্যার দরগা। অদ্যপি হিন্দু মুসলমানের rBrB DuDD DBBDuSS S D S uBB BD S B DBDD দশ বার বৎসর বাস করেন। বুড়ো খাঁ ও তদীয় পুত্ৰ ফতে খাঁ প্ৰভৃতি কয়েকজন খাজাহানের প্রিয় শিস্য তঁহার আদেশে সদলবলে কপোতাক্ষ পথে দক্ষিণাঞ্চলে ধৰ্ম্ম প্রচারার্থে অভিযান করেন। তঁহাদের যাইবার পথে অসংখ্য মসজিদ ও দীঘি প্ৰভৃতি তাহদের গৌরবময় জীবনের মাহাত্ম্য ঘোষণা করিতেছে। খুলনা জেলার অন্তর্গত আমাদি গ্রামে একটি চাপাগাছতলায় বুড়ো খাঁ ও ফতে খ্যার সমাধি আছে। আমাদির নিকটবৰ্ত্তী নগরে বেড় নামক স্থানে প্ৰকাণ্ড লস্কর দীঘি এবং মসজিদ, কুড়িগ্রামে একটি নগুম্বজ । মসজিদ পিতাপুত্রের অমরস্থিতি বুকে লইয়া দাড়াইয়া আছে। কালস্রোতে মসজিদটী জঙ্গলাবৃত ও মৃত্তিকা নিয়ে প্রোথিত হইয়া গিয়াছিল; কিছুকাল আগে মাটী খুড়িয়া