পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৬৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sab’ সহস্ৰকণ্ঠে অস্ফুটধ্বনি জাগিয়া উঠিল-নাজানি পুরুষদিগের ভাগ্যে কি ঘটিয়াছে। পুত্রের, পিতার, ভ্রাতার ও স্বামীর চিত্র মুহূৰ্ত্তেকের জন্য তঁহাদের মানস দর্পনে উদ্ভাসিত হইয়া উঠিল-কি ভীষণ পরীক্ষা । আগ্নেয়গিরির অগ্নিচালকের ন্যায় “খনছার” কবিতা মুহূৰ্ত্তেকের মধ্যে সব অবসাদ সব শোক তাপকে পুড়াইয়া ভস্ম করিয়া দিল । “আমরা মুছলমানের ভগিনী, মুছলমানের জননী এবং মুছলমানের সহধৰ্ম্মিনী, কাফেরের দাসী হওয়ার জন্য আল্লাহ আমাদিগকে পয়দা করেন নাই। আমাদিগের একটি জীবন্তদেহ কোনক্রমেই শত্রুর হস্তগত হইতে পরিবে না।” সহস্ৰ কণ্ঠে প্ৰতিধ্বনি উঠিল—“পরিবে না। কখনই eदि ना ।' মহিলাদিগের সঙ্গে ছিলেন—এক সদ্যবিবাহিতা নববধু। স্বামী ২৩ বৎসরের নবীন যুবক-মোছান্নার অধীন সহকারী সেনাপতি । তাহার চোখের মৌন ব্যাকুলি আর চেহারার নীরব ভাষা অভিমানে প্ৰতিহিংসায় গুমরিয়া গুমরিয়া উঠিতেছে। মুহূৰ্ত্তেক পূর্বকার সে লজ্জা সে সঙ্কোচ কোথায় ধৌত হইয়া গিয়াছে। ইহার অঙ্গশোভা বৰ্দ্ধন করিতেছিল বিবাহের মূল্যবান লাল রেশমী ওড়নাখানা । তাহাই হইল মহিলাবাহিনীর ফতে-নিশান। নববধুর উপর সেই পতাকা ধারণের ভার দিবার সময় খনছা বলিলেন তুমি মুছলমান ! তুমি আরব কন্যা ! তুমি 'আমাদের বীর সেনাপতি ওমরের স্ত্রী । সাবধান ! এ পতাকা মাটিতে লুটাইতে দিও না। তোমার স্বামী যদি শহিদ হইয়া থাকেন, তবে শহিদের রক্তরাগ মাখিয়া স্বৰ্গে তাহার সঙ্গে মিলিত হও, আর তিনি যদি জীবিত থাকেন—তাহা হইলে জগতকে বুঝাইয়া দাও যে, “আরব কন্যা শুধু বাসর ঘরের বিলাসতৈজস নহে-তাহারা বীর মোছলেমের বীরাঙ্গন কন্যা, তাহারা বীর স্বামীর জীবনে মরণে উপযুক্ত সহধৰ্ম্মিনী ।“ নববধু সাগ্রহে হাত বাড়াইয়া সে পতাকা গ্ৰহণ করিলেন, তাহার কণ্ঠে অস্ফুট ধ্বনি উঠিল-“ইনশা उांझांझ ।” उांबूद्ध कार्य भू िदेडानि डांत्रिब्रा अनिग्रा नकल SSii utt DD D Dt CLDD BBBDDBEttL SLSL MALLLLq SLL TLeSeLS Meq0L A AAA L LLLLLLL MTSSLLSAAA LSL kLSeLSLek eES SLLLL LT আজিনক মোহাম্মদী।

  • [ ১ম বর্ষা, ৭ম সংখ্যা

qASe LSL STSeALS AAALAeSLL LLLSLLLL LL Le LLL ATLT L EL S Ae kkS HS AeeLLLLL LLeLeSLSLALeLLLLSSTLS LSLLLLL LSLL LLSLSL LSLSLM SLLLLL p Wes-Ayrum - avheonharWarh a*a R. as সজ্জিত হইলেন, বালক বালিকাদিগকে পশ্চাতে সরাইয়া দেওয়া হইল। প্ৰধান সেনাপতির কন্যা ফাতেমা সেনানেত্রীর বেশে পতাকার দক্ষিণ পার্থে দাড়াইয়া নিয়মিত বুহ রচনা করিয়া দিলেন। মোকাবেলার জন্য সকলে প্ৰস্তুত । SHDDDD BDBD BDBBBD DBBB DBBBDBD DDD কাঠের নেজাখানা উৰ্দ্ধে আন্দোলিত করিয়া না’রা দিলেন “আল্লাহো আকবর ” তাওহিদের অগ্নিমস্ত্রে এবং ঈমানের বজর্মন্দ্রে সমর প্ৰান্তরকে মুখরিত রোমাঞ্চিত করিয়া সহস্ৰ নারীকণ্ঠে ধ্বনিয়া উঠিল—“আল্লাহো আকবর !” ধূলিপুঞ্জে সমাচ্ছাদিত সমাগত সৈন্যবাহিনী অযুত কণ্ঠে তাহার প্রতিধ্বনি করিয়া উঠিল—“আল্লাহো আকবর !" যুবক সেনাপতি অগ্রসর হইয়া দেখিলেন—তাহারই নববিবাহিতা স্ত্রী পতাকাধারণ করিয়া বীরদৰ্পে সম্মুখে দাড়াইয়া আছেন, আর ফাতেমা সেনানায়িকার কাজ নিতান্ত ক্ষীপ্ৰতার সহিত আঞ্জাম দিতেছেন। অল্পক্ষণে সমস্ত রহস্য ব্যক্ত হইয়া পড়িল। যুদ্ধজয়ের খোশ খবর লইয়া সহকারী সেনাপতি ওমর-বেন-আবদুল মছিহ একদল সৈন্যসহ মহিলানিবাসে প্রেরিত হইয়াছিলেন। মহিলারা ইহাদিগকে শক্ৰ মনে করাতেই তঁহাদের এই রাণসজজ । ফাতেমাকে সানন্দে অভিবাদন করিয়া ওমর সামরিক কায়দায় বলিয়া উঠিলেন— “সোপাহ ছালার । আমরা আত্মসমৰ্পণ করিতেছি।” ফাতেমা :-“তুমি পরাজিত বন্দী !” ( পতাকা ধারিনীর প্রতি লক্ষ্য করিয়া ) ভগ্নি ! তোমার সৎসাহস ও স্বামী ভক্তির পুরস্কার স্বরূপ এই বন্দীকে তোমার হাতে সমৰ্পণ করিলাম। আজ হইতে এ বন্দী তোমার• • • • • • • • ( হাসির গম্বুরায় শেষের অংশ শোনা গেল না। ) কিন্তু সাবধান-বন্দীর প্রতি সদয় ব্যবহার করিতে কখনও ভুলিও না, ইহাও ধৰ্ম্মের আদেশ। যাও । এখান এই ক্ষুধাৰ্ত্ত বন্দীকে তাম্বুতে লইয়া গিয়া কিছু খাইতে 9