পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৭৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

यांषां, ७७७é गांग ] প্ৰায় সমস্ত ছাহাব তখন বঁাচিয়াছিলেন, এবং সকলে ওমরের এই এজতেহাদকে বিনা প্ৰতিবাদে স্বীকার করিয়া লইলেন। ফলে পূর্বে যাহা হালাল ছিল, এই ব্যবস্থায় তাহা হারামে পরিণত হইল! নামাজের এমামত করার জন্য পারিশ্রমিক বা বেতন লওয়া পূর্বে হানাফী মজহাবেও হারাম বলিয়া গণ্য হইত। কালক্রমে অবস্থা গতিকে তঁাহারা কিছুদিন হইতে এ ব্যবস্থার পরিবর্তন করিয়া লইয়াছেন। হাদিছে আছে-ছয়টা জিনিয্যের আদান প্ৰদানে সুদ হয় । জাহেরী মতবাদীরা তাই বলিয়া থাকেন যে, ঐ ছয়টা বস্তু ব্যতীত আর কিছুতেই সুদ হইতে পারে না। কিন্তু এইরূপ কাটখোটা অর্থ করিলে ধানের “বাড়ী” লওয়া ও হারাম হইতে পারে না । তাই আলেমেরা বলিলেন-হজরত ছয়টা বস্তুর নাম করিয়াছেন, সেই বস্তুগুলির সমপ্রকারের BBD BBBDDBD DBDDB BDD DuBBSS BDLDS DBDBDKD সুন্দসংক্রান্ত এছলামের মূল আছুলের ব্যত্যয় ঘটিয়া যায়। চাউলের দ্বারা ফে২রা আদায় করার হাদিছ কোন মৌলভী ছাহেবই দেখাইতে পরিবেন না। অথচ আমরা চাউলের দ্বারা ফেৎরা আদায় দিয়া থাকি—“চাউলকে যাব গমের উপর কিয়াছ করিয়া।” এই প্রকারের শত শত নজিরের উল্লেখ শরিয়তের ইতিহাসে বিদ্যমান আছে। আমিয়া বৰ্ত্তমান যুগের আলেম সমাজকে জিজ্ঞাসা করি: - ( ১ ) এজতেহাদ পূর্বে সিদ্ধ ছিল এখন আর তাহা সিদ্ধ নহে-কোরআন হাদিছে ইহার অনুকূল কোন প্ৰমাণ তঁহারা দেখিতে পাইয়াছেন কি ? (২) যদি পাইয়া থাকেন। --তাহা হইলে কোন শতাব্দীর কোন সন পৰ্য্যন্ত এজতেহাদ চলিত থাকার এবং তাহার পর তাহা তােমাদী হইয়া যাওয়ার হুকুম সেই আয়ত বা হাদিছে বর্ণিত হইয়াছে, তঁাহারা তাহা প্ৰকাশ করিয়া দিলে বাধিত হইব। SSS D DDD KDS DBBD BBS SqgDD DBB এজতেহাদ সিদ্ধ নহে* বলিয়া তাহারা কি খোদা রঙুলের ফৰ্ম্মাণের উপর কলম চালাইতেছেন না ? ( ৪ ) এছলামের চারিটি ভিত্তি-কোরআন, হাদিছ, sBO BSBD SS gD BtD DBD D sgDD DBD হইয়া গিয়াছে-এইরূপ কথা বলিয়া তাহারা কি নিজেরাই এছলামের ভিত্তির মূলে কুঠারাঘাত করিতেছেন না ? ऋच्पञJ। ७e ञ्च् CBSO DD LBBBDB BDBBD DBBD DD DBB DDD DBS তাহাকি কখনও টিকিয়া থাকিতে পারে ? SSSSS sO SDBB DDE BK K L BDBSDDD D আল্লাহ-রছুলের হুকুম অনুসারেই বলবৎ হইয়াছিল, একথা বলার সঙ্গে সঙ্গে যখন তঁাহারা ইহা ও বলিতে থাকেন যে, বৰ্ত্তমানে এজ তেতাব্দ বা এজমা ও কিয়াছ অচল হইয়া BBBDSDK DuDBD DD KK DuDBB BD BBBDt DBBD লাইতেছেন না যে, এছলামের মূল আছুল ( অন্যে পরে কা কৰ্গ ) বা আসল ভিত্তি যাহা, কালক্রমে তাহাও অচল হইয়া যায়। এই কথা স্বীকৃত হওয়ার পর, কোন বেদিন ব্যক্তি যদি বলিয়া বসে যে, এছলামের অমুক হুকুম আমি মানি না, তাহা এখন আর চলিতে পারে না—তাহা হইলে সেই বেদিন ব্যক্তির উপর রাগ করা তাহাদিগের পক্ষে সঙ্গত হইবে কি ? DBBD BDSDDDBBB KgT G TDBBDDS SDBDDBBD কস্মিনকালে কোন অসমাধ্য সমস্যা উপস্থিত হইতে পারে না, কোন প্রকারের পঙ্গুতা তাঙ্গাকে কখনও স্পর্শ করিতে পরিবে না। যত সমস্যা ও যত পঙ্গুতা আজি এছলামকে SDD DDDBDBBD gBBD S DBDOBO BBDTJYSLD DBDDBB মানুষের সৃষ্টি । মানুষ আল্লার-কালাম ও হজরতের বাণীকে কালক্রমে কাৰ্য্যতঃ "আচল করিয়া দিয়াছে, খোদার ধৰ্ম্মের উপর খোদকারী চালাইয়াছে, কোরআন-হাদিছের ব্যতিক্রম ও অতিক্ৰম করিয়াছে বলিয়াই আজি যত সমস্যা। পঞ্চম শতাব্দীর প্রথম হইতে এই প্ৰকার জমাট বাধা অন্ধকার সমাজকে আচ্ছাদিত করিয়া ফেলিয়াছে এবং সেই হইতে মুছলমান সমাজ এই ঘোর অধৰ্ম্মকেই প্রকৃত ধৰ্ম্ম বলিয়া বরণ করিয়া লইয়াছে। আমরা যতদূর জানি, মোছলেম-জগতের আর সমস্ত কেন্দ্ৰ হইতে এই অন্ধকারের ঘনঘটা দ্রুত অপসারিত হইতে আরম্ভ হইয়াছে। অন্ধ অনুকরণের লা’নাতের ঠু সি চোখ হইতে অপসারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেখানকার মুছলমান বুঝিতে পারিয়াছে যে, এজতেহাদ বন্ধ হইয়া যাওয়ার হুকুম আর এজমা ও কিয়াছকে অচল করিয়া রাখার ব্যবস্থা দ্বারা মুছলমান পণ্ডিতেরা আল্লার কালাম ও হজরতের ফৰ্ম্মাণকে বারিত করিয়া বস্তুতঃ এছলামের কি মহা সৰ্ব্বনাশ সাধন कब्रिांछन !