পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৯৪৬

や団、〉ood * ] বৰ্হিত অবস্থায় আমাদের নিকট এসে পৌছেছে। তা ছাড়া, তার জীবনে এবং শিক্ষায় ধৰ্ম্মযোগ ও কৰ্ম্মযোগের যে অপূর্ব সমন্বয় দেখতে পাওয়া যায়, তার তুলনা ধৰ্ম্মের ইতিহাসে নাই। এরূপ অবস্থায় খোদাপ্ৰাপ্তির দুৰ্গম এবং বিভীষিকা৷ DB SKBB S DBDSD DB gguDDB ggD BBDBD KKS প্রদর্শক-সে বিষয়ে কোন সন্দেহ থাকতে পারে না । এই জন্যই কোরআন শরিফে তাহাকে রহমাতুল্লাহেলিন আলমিন-বিশ্বের জন্য আল্লাহতালার রহমত বলা হইয়াছে।-- কেননা তিনি বিশ্ববাসীকে কুসংস্কার এবং ভ্ৰাস্তির বিভীষিকাময় মরুভূমি থেকে শান্তির এবং ঈমানের ফলফুল-শোভিত। ফেরদৌসে নিয়ে যান ; আর পাপতাপক্লিষ্ট আত্মাকে লেকায়ে এলাহির আবেহায়াৎ পান করিয়ে অমরত্ব দান করেন । এর চেয়ে বড় রহমত আর কি হতে পারে ? • তুমি বলেছি, “ধৰ্ম্ম নিয়ে মারামারি, কাটাকাটি চিরকাল থেকেই চলে আসছে। কেবল পুষ্টান এবং মুসলমান, হিন্দু এবং বৌদ্ধ প্ৰভৃতি বিভিন্ন ধৰ্ম্মাবলম্বীরা কেন ; এক মুসলিম সমাজেরই শিয়া সুন্নি, হানফি, মহাম্মদী প্ৰভৃতি বিভিন্ন ফেরকার লোকেরা ধৰ্ম্মের ক্ষুদ ক্ষুদ আনুষ্ঠানিক বিষয়ের জন্য অমান বদনে পরস্পরের রক্তপাত এবং সর্বনাশ সাধন করে আসছে। ধৰ্ম্মের সঙ্গে বিরোধের যখন অচ্ছেদ্য সম্বন্ধ, BDDK DEBBD KDKS BB DBDS SD DuJS0 S KKS KS সমাজের পক্ষে ততই মঙ্গল।।* রাস্ত ইটার দরুণ প্ৰত্যহ কত লোকের যে অপমৃত্যু ঘটছে—তার ইয়াত্তা করা যায় না। তারা যদি শান্ত, শিষ্ট শিশুটীর মত সমস্ত দিন ঘরের দেওয়ালের চৌহদ্দির মধ্যেই আবদ্ধ থাকতো তাহলে অকালে প্ৰাণ হারাতে না । কিন্তু এই অপমৃত্যুর আশঙ্কার জন্য তাই বলে কি পগ-ইটা বন্ধ করে দিতে হবে ? * শিক্ষা এবং বিজ্ঞানের সাহায্যে কত লোক জাল জুয়াচুরি করছে, কত ভণ্ড সুফি এবং সাধু লোক ঠকিয়ে খাচ্ছে, কত স্বার্থ-সর্বস্ব রাজনীতিক এবং সমাজনীতিক জনসাধারণকে কুপথে পরিচালিত করে তাদের সর্বনাশ এবং নিজেদের উদর পূৰ্ত্তি করছে। কিন্তু এই কুফলের আশঙ্কায় শিক্ষাকে তাই বলে কি সমাজ থেকে নির্বাসিত করতে হবে ? DD Di BB DDYB BBD DY SB S DLLS DBT S» – R প্ৰধৰ্ম্ম ও অনস্থানাঙ্ক আছে, আর এক মাত্র তারই শিক্ষা অবিকৃত এবং অপরিা \VOĈţ4 লোক কত জ্বালা যন্ত্রণা ভোগ করছে, কত লোক কত অপকাণ্ড করছে ; কিন্তু সংসারের দুঃখ যন্ত্রণা থেকে বাঁচবার জন্য তাই বলে কি আমাদের বনবিহারী সন্নাসী হতে হবে ? অবশ্যই না। এমন কোন মঙ্গলময় আচার, এমন কোন KYKDD DBBDDS BDB BD DBBBDBD guDD DDS BBB দরুণ কিম্বা যাকে উপলক্ষ্য করে সমাজে কোন না কোন অনর্থের সৃষ্টি হয়নি। কিন্তু কেবল সেই অনর্থ টুকুর জন্য সেই আচার, কিম্বা সেই অনুষ্ঠান, কিম্বা সেই প্ৰতিষ্ঠানকে বৰ্জন করা যেতে পারে না । কোন প্ৰতিষ্ঠান বিশেষের মঙ্গলের অংশ বেশী, কি অমঙ্গলের অংশ বেশী, ন্যায়ের তুলদণ্ডে তা আমাদের বিচার করে দেখতে হবে । বিচারে যদি দেখি যে প্ৰতিষ্ঠানটীর মঙ্গলের অংশ তার অমঙ্গলের অংশের চেয়ে বেশী ।--তাহলে তাকে সমর্থন করতে হবে । এ ছাড়া আমাদের অন্য পথ নাই। অমঙ্গলের আশঙ্কায় যদি মঙ্গলময় অনুষ্ঠান প্ৰতিষ্ঠানগুলিকে বৰ্জন করতে আরম্ভ করি, তাহলে কোন অনুষ্ঠান প্ৰতিষ্ঠানই সমাজে আত্মরক্ষা করতে পারবে ধৰ্ম্মকে বর্জন করবার খেয়াল ছেড়ে, কোন ধৰ্ম্ম আমাদের জীবনের পক্ষে অপেক্ষাকৃত মঙ্গলকর, তা স্থির করতে হবে, আর জ্ঞান বিজ্ঞান এবং চিন্তার সাহায্যে সেই ধৰ্ম্মকে আমাদের অবস্থার উপযোগী করে নিতে হবে। ধৰ্ম্মের কুৎসা করা আমাদের দেশে একটা Fashion DD tuuLSYS S DDBS SODODO BBBYSuBOOBS DttS মুসলমানের লেখা পড়লে মনে হয়, ইসলামই আমাদের সৰ্ব্বনাশ করেছে। ইসলাম না-থাকলে আমার ( বাঙ্গালী মুসলমানের ) রোমানদের মত দুনিয়ার উপর বাদশাই করতুম, না হয় গ্ৰীকদের মত আর্ট, সাহিত্যে এবং বিজ্ঞানে অতুলনীয় কীৰ্দ্ধি-স্তম্ভরাজির স্বষ্টি করতুম। ইসলামের বিষময় নিশ্বাসই আমাদের অমূল্য প্ৰাণ-শক্তিকে নষ্ট করে দিয়েছে । এসব লেখকের ভুলে গেল যে আরবেরা ইসলামের প্রেরণাতেই পৃথিবী জয় করেছিল, তারা ভুলে গেল যে এই ইসলামের প্রেরণাতেই মধ্যযুগের মুসলমানেরা সাহিত্যে এবং বিজ্ঞানে জগতের দীক্ষণ-গুরুর পদলাভ করেছিলেন ; তারা ভুলে গেল যে এই ইসলামের প্রেরণাতেই পারস্যবাসীরা জগতের শ্রেষ্ঠ কাব্যসাহিত্যের স্বষ্টি করেছেন। তঁরা ইসলামের এবং মুসলিম জাতির গৌরবের এবং কীৰ্ত্তির ଗ] |