পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৯৫৪

ভারতের দুভিক্ষ ও তাহার প্রতিকার [ ফজলুল করিম আহমদ ] baaoO Oos-- KBBBDBOS DBB BBD BBBDBD DDB D BDBB DBtDYYS LLLLL LLL LLL LLL LLL LL থাকিলেও পাসি ও সংস্কৃত সাহিত্য হইতে জানা যায় যে বহু বৎসরের অনাবৃষ্টি ও অজন্মার ফলে হিন্দু-যুগে দুর্ভিক্ষ uDuB DDLD D BDSSYiDK DDB D DBBDB BBBD রাজকোষের টাকা প্ৰজাদের জন্য ব্যয়িত হইত। মোসলমান রাজত্বের সময় ৫০০ বৎসরে দুর্ভিক্ষ হইয়াছে মাত্র চার বার। অনাবৃষ্টি ছাড়া যে উক্ত দুর্ভিক্ষের অন্য কোন কারণ ছিল তাহা কোন ঐতিহাসিক বলিতে পারে নাই--Smith, Elphinstone এর মত ঐতিহাসিক ও না । দুর্ভিক্ষের প্ৰতিকার করিতে যাইয়া উদার-প্ৰাণ বাদশাহের মুক্তিহস্তে রাজকোয্যের টাকা যে ব্যয় করিয়াছেন তাহা প্ৰত্যেক নিরBE DBBBBD DDBDBBD BBB DBDDDBS SDDD S DD মোসলমান যুগের দুর্ভিক্ষ ও তাহার ফলাফল আলোচনা করিবার প্রয়োজন মোটেই নাই। আমাদের কৰ্ত্তব্য বৃটিশ রাজত্বে দুর্ভিক্ষের কারণ নির্ণয় করিয়া তাহার। প্ৰতিকার यांश6ड श्न उांशंज्ञ cbछे कब्रां । ইংরাজ যুগে ১৭৭০ খৃঃ ac's so o शू: •र्शस् ७७० বৎসরে দুর্ভিক্ষ হইয়াছে ২২ বার। ১৭৭০ খৃঃ অনাবৃষ্টির ফলে দুর্ভিক্ষ হয় ও সঙ্গে সঙ্গে কোম্পানির কুশাসনের ফলে এই দুর্ভিক্ষ ভীষনাকৃতিতে দেখা দেয়। মোটামুটী হিসাব করিয়া দেখা গিয়াছে যে ৮০ লক্ষ লোক উক্ত দুর্ভিক্ষে মারা যায়। ১৭৮৪ খৃঃ উত্তর ভারতে যে দুর্ভিক্ষ হয় তাহার প্ৰতিকার গবর্ণমেণ্ট করে নাই। ১৭৮৪-৯৩ খৃঃ পৰ্য্যন্ত DB BBDBS BDBD sLBEBBD DDD DiiBS DDDDD SS Bu দুর্ভিক্ষের সময় নিপীড়িত ভারতবর্ষের অবস্থা যে কত শোচ NK fĪT TSRR Ffs « Tfts Fff Swa—“I am sorry to say that from Boxur to opposite boundary I have seen nothing but the complete devastation in every village.” TSF RÉTNE RIFs facía wfies if "sists- Warren Hastings rgy Samsvo causes existcd prinipally in a defectvic, corrupt and oppressive adminstration." আমাদের সৌভাগ্য, দেশে যে দুভিক্ষ হইয়াছিল তাহা বৃটিশ গবৰ্ণমেণ্ট মানিয়া লইয়াছেন। এখন দেখা যাউক দুৰ্ভিক্ষ নিবারণের জন্য কি উপায় অবলম্বন করা হইয়াছিল। যে বাণিজ্যের ভিতর দিয়া এ দেশে ইংরাজরা পত্তানি করিয়াছিল নজর ও পড়িল প্ৰথমে সেই বাণিজ্যের উপর। দেশে তখন অন্তর্বাণিজ্যের কোন অসুবিধা না থাকিলেও বিদেশীরা তেমন সুবিধা করিতে পারে নাই । ক্ৰমে ধীরে ধীরে ইংরাজরা যেভাবে ভারতের অর্থ শোষণ করিতে আরম্ভ করিলে তাহা দেখিয়া ল'ড ক্লাইভ ও স্তম্ভিত হইয়া বলিয়াছিলেন, “যেভাবে ইংরাজ ভারত দখল করিতেছে তাহাতে দেশ দরিদ্রতম হইয়া পড়িবে, এমন কি যেদিন ইংরাজ ভারত পরিত্যাগ করিবে সেদিন ভারতবাসী অন্ন পায় কিনা সন্দেহ ।” সেই সময় দুর্ভিক্ষের প্রধান কারণ ছিল ধানের অভাব। ভারতে যে ধান জন্মিত তাহার অধিকাংশ তখন বিলাতে রপ্তানি হইত। এই রপ্তানি বন্ধ করিবার জন্য দেশে আন্দোলন হইলে সুচতুর ইংরাজ বণিক রাজ্য বিস্তারের খাতিরে সত্য সত্যই ধান রপ্তানি বন্ধ করিয়া দিল। এদিকে ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর বিরুদ্ধে যখন বিলাতে তুমুল আন্দোলন আরম্ভ হইল এবং কোম্পানী ও যখন দেখিল যে ধান রপ্তানি বন্ধ করিলে দেশী ভাইরা মারা যায়। তখন ১৮১২ খৃঃ উক্ত আইন রহিত করিয়া দিল ! এই অন্যায় আচরণের জন্য যখন ভারতবাসী আবার কান্নাকাটি আরম্ভ করিল। তখন Sir Richard গম্ভীর হইয়া বলিয়া ফেলিলেন যে প্রচুর পরিমাণে ভারতীয় ধান বিলাতে পাঠান হইলেও ভারতবর্ষে ধানের অনটন হয় না। কাজেই ভারতবাসীব বেশী কিছু बलिदांब्र भीड ब्रईिल न। ইংরাজদের এসিয়ায় রাজ্য-বিস্তারের খরচ জোগাইতে