পাতা:মাহিষ্য-সিদ্ধান্ত.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S.8 মাহিষ্য-সিদ্ধান্ত ।

    • = *** _ _ _ _ _ _ _ _ _ - க கத_ _ங் - ங் -

হইলেও এই শব্দ কৈবৰ্ত্ত জাতির পবিত্রতার পরিচায়ক, কারণ শ্ৰীভগবান শ্রীকৃষ্ণের সহিত এ শব্দের তুলনা করা হইয়াছে। যাহাহউক, হালিক ও জালিক কৈবৰ্ত্তদিগের সংক্ষিপ্ত ও প্রকৃত ইতিবৃত্ত নিম্নে প্রদত্ত হইল। অতি পূৰ্ব্বকালে আর্য্যাবৰ্বে বর্ণপ্রাস এবং কুশষ্ঠোত নামে দুই ঋযি বাস করিতেন। ইহাদের মধ্যে বর্ণপ্রাস ঋষির আশ্রম নদীতটে এবং কুশদ্যোত ঋষির আশ্রম পৰ্ব্বতপ্রাস্তে অবস্থিত ছিল । কুশদোতের ভূত্যের নাম ভূজ কণ্ঠ এবং বর্ণপ্রাসের ভূত্যের নাম অমরকণ্ঠ বলিয়া প্রসিদ্ধ ছিল । বর্ণপ্রাসের ভূত্যকে নদীর জলে এবং নদীতটে কার্য্য করিতে হইত এই জন্য তাহাকে জলবাহী অথবা জলধর এবং কুশদ্যোতের ভৃত্যকে স্থলে থাকিয়া উদ্যান সম্পৰ্কীয় ও কৃষি সম্পৰ্কীয় কাৰ্য্যাদি সম্পন্ন করিতে হইত এই জন্য তাহাকে স্থলবাহী বা হলবাহী অথবা হলধর বলা হইত। কালক্রমে অপভ্রাশে এই জলবাহী বা জলধর হইতে জালিক ও হলবাহী এবং হলধর হইতে হালিক শব্দ উৎপন্ন হইয়াছে ; বস্তুতঃ জালিকের আদিপুরুষের নাম অমরকষ্ঠ এবং হালিকের আদিপুরুষের নাম ভূজকণ্ঠ । ভূজকণ্ঠের প্রভূর নাম মহর্ষি