পাতা:মিশরযাত্রী বাঙ্গালী - শ্যামলাল মিত্র.pdf/১১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SS o धिथब्रशांढौ दांत्रांली । শাস্ত, নির্জন, পবিত্র স্থানে বসিয়া রহিলাম তাহ বলিতে পারিন । কিন্তু রজনীতে একাকী সেই সমুদ্র তীরে বসিয়া প্ৰাণে যে কি অনাস্বাদিতপূৰ্ব্ব অনুপম আনন্দ অনুভব করিয়াছিলাম তাহা কখনও বর্ণন করিতে পারিবন । নিকটে জনমানবের সমাগম নাই, কেবল অদূরে কয়েকট বিরল বৃক্ষশ্রেণী দণ্ডায়মান, তাহারই মধ্য দিয়া ঝির বিীর করিয়৷ শীতল সুখময় অনিল ধীরে প্রবাহিত। আকাশে শারদীয় জ্যোৎস্না-রূপ অমল শ্বেতবস্ত্রের উপর নক্ষত্রগুলি হীরক কুচির মত খিক্‌ মিক করিয়া জলিতেছে। তাহার মধ্যে অপূৰ্ব্ব শোভার আকর অমল চন্দ্রম বিরাজমান। নিয়ে মধুর কলকলনাদী অনন্তকায় জলধি । তথায় ক্ষণকাল প্রাণ ভরিয়া সেই সকল শোভার স্রষ্ট অধিলনিয়ন্ত পরমেশ্বরের গুণগানে কাটাইলাম এবং অনেকক্ষণ র্তাহার ধ্যানে নিমগ্ন হইয়া রহিলাম। আমার বোধ হইল যেন সেই অনন্ত দেবতা আমার নয়নসম্মুখে প্রত্যক্ষ বিরাজমান হইয়া আমার ক্ষুদ্র হৃদয়ের প্রীতির নদী প্রবল স্বোতস্বিনীর ন্যায় ছুটাইলেন। আমি আমার অস্তিত্ব পর্য্যন্তও বিস্তৃত হইলাম। কতক্ষণ সেই স্বৰ্গীয় সুখের সলিলে নিমগ্ন ছিলাম তাহার স্মৃতি নাই। চেতন। হইলে দেখিলাম, অদূরে একজন ভীমকাস্তি পুরুষ নিস্কোষিত অসিहारड मिः*टक चांकांटन नब्रन श्रां८ब्रांत्रिऊ कब्रेिब्रा ल७iब्रभांन ब्रश्ब्रिाছেন। ভয়চকিত নেত্রে তাহাকে দেখিতে লাগিলাম। স্বতঃই আমার মুখ হইতে প্রশ্ন হইল, “কে তুমি দাড়াইয়া ?” প্রত্যুত্তরে জানিলাম তিনি আমারই একজন সহচর। র্তাহারও অনেক রাজি পৰ্য্যন্ত ঘুষ না হওয়ায় জাগরিত ছিলেন। অামাকে গভীর রজনীতে একাকী বাহিরে যাইতে দেখিয়া অলক্ষ্যে আমার অঙ্গুসরণ করিয়াছেন । অনেকক্ষণ আমরা উভয়ে সেই মনোরম প্রশান্ত সমুদ্রকুলে বলির গল্প করিলাষ ও শরতের চাদের সহিত নীলাম্বুরাশির বিচিত্র ক্রীড়। नकर्षम कब्रिएकणांशिनांम । लेउद्ब्ररे अंकृछिद्र नब्रन बनकैब cनौणहरी