পাতা:মিশরযাত্রী বাঙ্গালী - শ্যামলাল মিত্র.pdf/১২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১১৮ भिश्वब्रथांढी बांक्रांशैौ । ঘাত প্রতিঘাত প্রাপ্ত হইতে লাগিল, যে আমরা কোনরূপে স্থির থাকিতে পারিলাম না। উখিত জলরাশি জাহাজের উপর দিয়৷ প্রবল বেগে বহিয়া যাইতে লাগিল। আমরা সকলে বড় ভীত হইলাম। বায়ুর বেগ ক্রমশঃ আরও বৰ্দ্ধিত হইতে লাগিল, মুষলধারে বৃষ্টিও পড়িতে আরম্ভ হইল। ইহার কিয়ৎক্ষণ পরেই দেখি আমরা একটা দ্বীপের সন্নিকটে আসিয়াছি। যতই দ্বীপের নিকটবৰ্ত্তা হইতে লাগিলাম, তরঙ্গ ভয়ানক বৃদ্ধি পাইতে লাগিল। বোধ হইল, দ্বীপমুখে পড়িয়া নিমেষের মধ্যেই এই প্রকাও বাষ্পীয় পোত চূর্ণ বিচূর্ণ হইয়া যাইবে। আমি দুৰ্য্যোগ দৃষ্টে ভীত হইয়া জাহাজের প্রধান কাপ্তেনের নিকট গেলাম এবং জিজ্ঞাসা করিলাম, আমরা এ কোন স্থানে আসিয়াছি এবং তুফানে আমাদের কি উপায় হইবে ? জাহাজের কাপ্তেন অতি ভদ্রলোক ছিলেন । তিনি আমার আশঙ্কা বুঝিতে পারিয়া মধুরস্বরে বলিতে লাগিলেন, “এটা দ্বাদশ দ্বীপের মধ্যবর্তী স্থান। এস্থানে সৰ্ব্বদাই তুফান হইয়া থাকে। অন্ন পরেই দেখিতে পাইবে, ছুই তিন খানি জাহাজ এইখানে মারা গিয়াছিল, আজিও তাহাদের ভয় দেহ দ্বীপকূলে লগ্ন রহিয়াছে।” দেখিতে দেখিতে আমরা দ্বীপপুঞ্জের অতি নিকটে পৌছিলাম। ঐ সময় অতিশয় ভয়ানক তরঙ্গোচ্ছ,সি হইতে লাগিল। ডেকের উপর দিয় তরঙ্গপ্রবাহ ঘন ঘন বহিয়া যাইতে লাগিল, আকাশে মুহমু হুঃ যিস্থ্যমতা চমকিতে লাগিল। আমরা শঙ্কাকুল হৃদয়ে সকলেই সেই সৰ্ব্বশক্তিমান একমাত্র উদ্ধার কর্তী ঈশ্বরের কতই স্তুতি করিতে লাগিলাম। এইরূপ ভীষণ অবস্থায় প্রায় ৪ ঘণ্টা কাটিয়া গেল । ক্রমে আমরা দ্বাদশ দ্বীপপুঞ্জ অতিক্রম করিলাম। সুয়েজ হইতে স্বাক্সার পর কেবল তিন দিবস মাত্র সুবাতাস বহিয়াছিল, তাছার পর बांबून नंछि भन्न श्रेब्र यांच्च । बना (sर्ष निदन) ६दकांद्रण ठूकांब जठाड इकि नांदेहांद्वइ । छांशंजहि जकाणबरे बांब अब नाँदै कडे