পাতা:মিশরযাত্রী বাঙ্গালী - শ্যামলাল মিত্র.pdf/১৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: ! भिभद्रशांज्ञैौ बॉक्रांशैौ هی و আমাকে পাইয়া কতদূর সুখী হইলেন, তাহাও পাঠকগণ অমৃতৰ আমার “মিশরষাত্রী বাঙ্গালী” এই খানেই এক প্রকার শেষ হইল। বোধ হইতেছে, ষে অাশা হৃদয়ে লইয়া ভারতবাসী ও ভারত গবর্ণমেণ্টের সম্মুখে আজ এক বৎসর আত্মনিবেদন করিতেছি, তাহ পুর্ণ হইল না । যে সকল ভীষণ দৃশু, লোমহর্ষণ ঘটনা, ইংরেজের অত্যাচার, ভারত সন্তানের অসীম কষ্ট ও সহিষ্ণুতার চিত্র জাকিতে লেখনী ধারণ করিয়াছিলাম, তাহাতেও সম্পূর্ণ সফলতা লাভ করিতে পারি নাই। হয়ত ছৰ্ব্বল হস্তের প্রথম উদ্যমে, অনেক স্থানের চিত্রগুলি জাকিতে গিয়া বিকৃত করিয়া ফেলিয়াছি। তবে ইহা নিশ্চয় বলিতে পারি যে ইহাতে একটও অসত্যের অবতারণ করা ছয় মাই। যাহা প্রত্যক্ষ দৃষ্ট ও সত্য তাছাই বর্ণিত হইয়াছে। ইংরেজের সাহায্যার্থে গমন করিয়া, অসহায় ভারতবাসীর ভাগ্যে ষে বিষম ফুর্দিন উপস্থিত হইয়াছিল, রাজপুরুষগণ ভারত সস্তানগণকে সময়ে সময়ে যে নিদারুণ যন্ত্রণ প্রদান করিয়াছিলেন, তাহ স্মরণেও আমার হৃদয় কণ্টকিত হয়, প্রাণ বিদীর্ণ হয়। আর যেন কখনও সেরূপ দুঃখের দিন দেখিতে না হয় । এমন অন্তায় অমানুষিক অত্যাচার আমি কখনও নয়ন-গোচর করি নাই। ভারতবাসী । তোমরা জাননা বিদেশীয়দের দ্বারা তোমাদের অসহায়ত্রাতৃগণ সময়ে সময়ে কিরূপ লাঞ্ছিত, ও প্রপীড়িত হইয়া থাকেন । আম্ভের কথা । দূরে থাকুক, আমি স্বয়ং কাপ্তেম টানবুলের নিকট এবং জস্তাৱ ক্ষেত্তকায় প্রভুজের নিকট বেরূপ নিষ্ঠুর ব্যবহার প্রাপ্ত হইয়াছি, জাজ অহা বলিতেও যুগপৎ আমার স্বদয়ে ক্রোধ, ঘৃণা ও খেয়সমাবেশ হইতেছে। মিশর যুদ্ধ-সংক্রান্ত কৰ্ম্ম গ্রহণ কবির জঙ্ক আমি বান্ধৱ গুঞ্জযোগে জাহত হইয় আপন স্থায়ী কৰ্শ্বপরিত্যাগ কৰি ।