পাতা:মিশরযাত্রী বাঙ্গালী - শ্যামলাল মিত্র.pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

|ց মিশরযাত্ৰী বাঙ্গালী। রেছার সমধিক বৃদ্ধি হইতে লাগিল এবং পুনরায় সকলে উৎসাহ সহকারে স্ব স্ব কৰ্ত্তব্যে নিযুক্ত হইলেন। প্রত্যুষে শয্যা হইতে উঠিয়া আমাদিগের কাহাকেও কাহাকেও আহার ও পানীয় জল প্রভৃতি বিতরণের তত্ত্বাবধান করিতে হইত। খাদ্য (Ration) বিতরণ হইয়া গেলে, সমস্ত দিবসে আর একটা ভিন্ন অামাদের কোন কৰ্ত্তব্য ছিলনা। নিম্ন শ্রেণীর ভূত্যের, অাপম আপন আহার পানে, অশ্বাদির পরিচর্য্যায়, এবং কাৰ্য্যাবসানে দলে দলে একত্র হইয়া দুঃখসঙ্গীত গানে, সময় যাপন করিত। এতগুলি ভারতবাসীর পাকের নিমিত্ত একটমাত্র স্থান ও ৪ ঘণ্টা মাত্র সময় ছিল। একটা বৃহৎ উনানে (Kabush) হিন্দু, মুসলমান ক্রমান্বয়ে পাক সমাপন করিয়া আপন আপন স্থানে গিয়া আহারাদি সম্পন্ন করিত । জাহাজস্থ দ্রব্য সমষ্টির আয় ব্যয়ের দৈনিক হিসাব প্রতিদিন সন্ধ্যার সময় প্রদত্ত হইত। প্রথমেই বলিয়াছি, পূৰ্ব্বে পূৰ্ব্বে কয় দিন জাহাজবাস বড় কষ্টের হইয়াছিল, অধুনা তাহা মুখে পরিণত হইল। অসীম নীলকায় সমুদ্র যখন উত্তালতরঙ্গমালার সহিত কুল কুল মধুর তানে অনন্তশক্তি মঙ্গলময়ের গুণগান করিত, তখন এমন কেহ জাহাজে ছিলনা, যে তাহাতে মুগ্ধ ন হইত, বা স্বদেশ ও স্বজনবিরহদুঃখ ক্ষণকালের নিমিত্ত ভুলিয়া না যাইত। প্রতিদিন দিবাবসানে যখন জাহাজের উপরিভাগে বসিতাম এবং নিশানাখ আপন মধুর উজ্জল কিরণে বারিরাজ্য আলোকিত করিতেন, যখন জাহাজ বারিধির বক্ষের উপর দিয়া গমন করিতে করিতে বারিরাশিকে জুই ভাগে বিভক্ত করিয়া ফেলিত এবং তাহাতে অগণ্য হীরককুচি বিমল চন্দ্ররশ্মিতে প্রতিভাত দেখিতাম, তখন ষে স্বৰ্গীয় আনন্দে হৃদয় তরঙ্গমালার ন্যায় নাচিয়া উঠিত, তাহ বর্ণন করা দুঃসাধ্য। প্রিয় পাঠক, তখন স্বৰ্গ হইতেও গরীয়সী জন্মভূমি, বাল্য कांटनग्न ७4भग्नां★न शमङ्गवकू, cबश्मन्नैौ ऑ८१ब्र ठाँह डशिनैौ ७ हजटब्रङ्ग