ኃ8b” औद्र कुiभि এই সময়ে সকল প্ৰকার বিপজ্জালে পরিবেষ্টিত হইয়া ইংরাজ-বণিক মুক্তি লাভের জন্য প্ৰাণপণে শক্তি প্রয়োগে ব্যাপৃত হইয়াছিলেন! অর্থাভাবে ইংরাজের সকল আশা আকাশ-কুসুমে পরিণত হইত। মীর জাফর যুদ্ধের ব্যয় নিৰ্বাহাৰ্থ ত্ৰিশ লক্ষ টাকা প্ৰদান করিতে প্ৰতিশ্রুত হইয়া, ইংরাজবণিকের বাহুমূলে শক্তি সঞ্চারিত করিয়া দিলেন ;-বৃটিশবাহিনী বিপুল বিক্রমে সম্মুখে অগ্রসর হইতে লাগিল। মীর কাসিম স্বয়ং সেনাচিালনার ভার গ্রহণ করেন নাই কেন, তাহার সুব্যক্ত প্ৰমাণ না থাকিলেও, সমসাময়িক ইংরাজ-লেখকগণের গ্রন্থে কিছু কিছু পরিচয় প্ৰাপ্ত হওয়া যায়। সংকল্প সাধনের জন্য মীর কাসিমকে বিদেশের সেনানায়কদিগের উপর নির্ভর করিতে হইয়াছিল । তঁহারা সকলেই নবাবের প্রিয়পাত্ৰ বলিয়া পরিচিত ছিলেন । তথাপি মীর কাসিম র্তাহাদিগকে আন্তরিক বিশ্বাস করিতেন বলিয়া বোধ হয় না । সেনাপতি গগিণী খাঁ তাহার দক্ষিণ হস্ত বলিয়া পরিচিত ছিলেন। তথাপি গগিণী খাঁর সহিত ইংরাজের ঘনিষ্ঠতার অভাব ছিল না । মীর কাসিম ইংরাজের গতিরোধের জন্য মুসলমান সেনা-নায়কগণকেই সম্মুখে সংস্থাপিত করিয়াছিলেন। গৰ্গিণ খাঁ মুঙ্গেরে বসিয়া নবাবকে উপদেশ দিবার আদেশ প্ৰাপ্ত হইয়াছিলেন । ইহার মধ্যে কি কিছুমাত্র গুপ্ত সংকল্প লুক্কায়িত ছিল না ? একজন সমসাময়িক ইংরাজ-লেখক লিখিয়া গিয়াছেন-মীর কাসিম সমর-ক্ষেত্রের সকল প্ৰকার কষ্টই সহ্য করিতে পারিতেন ; তঁহার সাহস ও সমরকৌশলেরও অভাব ছিল না। কিন্তু স্বয়ং যুদ্ধক্ষেত্রে উপনীত হইলে কৃতন্ত্র সেনানায়কগণ র্তাহাকে শক্ৰ'-হস্তে সমৰ্পণ করিতে পারেন বলিয়াই মীর কাসিম যুদ্ধক্ষেত্রে পদার্পণ করেন নাই । * সেকালের সকল কথার বিচার করিয়া দেখিলে, asures as *respo rrw-r--4&newssessos ана- а ി-( - -- a-war ···
- Mir Kasim was inared to the hardships of the field ; he united the gallantry of the soldier with the sagacity of the statesman; but he did not hazard his own person in any engagement
