পাতা:মীরাবাঈ - অমরচন্দ্র ঘোষ.pdf/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মীরাবাঈ !د ه খোল । আর বিলম্ব ক’ল্প না গিরিধর । কতদিন যে তোমায় দেখি নাই—! বিরহ ত আর সইতে পারি না ! গীত “মেরে গিরিধর গোপাল, দুস্রা না কোই— যাকে শির মেীর মুকুট মেরে পতি সোই ।” ( রুদ্ধ মন্দির দ্বার উন্মুক্ত হইল। গিরিধরজীর প্রবেশ ও গীত ) হস্রা কোই, তুহে ছোড়কে, ( মেরে ) মিটাবে পিয়াস পীড় ভক্তি তু হারি মেীর মুকুট লগন লাগি মেরে শির। ( আলিঙ্গন ও অন্তহিত হওন ) ( মীরা তাহার চরণ ধরিল, তিনি আলিঙ্গন করিলে মীরা মূৰ্ছিত হইয়া সোপানে পড়িল। গিরিধরজীর জীবন্ত মুক্তি অদৃষ্ঠা হইল, ও মন্দির মধ্যে সিংহাসনে রাধাকৃষ্ণের যুগল মূৰ্ত্তির আবির্ভাব হইল। ) সকলে । রাধাগোবিন্দের জয় । ( রত্নসিংহ ও কুম্ভের প্রবেশ ) কুম্ভ । মীরা ! মীরা ! শ্রীরূপ । কে—কে তুমি এ প্রেমের স্বপ্ন ভেঙ্গে দাও ? রোহিদাস । মেবারের মহারাণ, আপনার সম্মুখে গোসাইজী ! কুম্ভ। প্রভু ! মহাপাপী আমি ! নিজের সহধৰ্ম্মিণীকে মিথ্যা কলঙ্কিনী অপবাদ দিয়ে, রাজ্য হ’তে নির্বাসিত করে দুয়েছুি ! শ্ৰীৰূপ । কুলে, কালি দিয়ে, ভজেছিল সে কালাচাদকে— ঐ যমুনার,কাল জলে ভাসিয়ে দিয়েছিল সে,—মান অভিমান।