পাতা:মীর মশাররফ হোসেন রচনাসংগ্রহ প্রথম খণ্ড.djvu/১৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উদাসীন পথিকের মনেৰু কণী >8冷 না। চক্ষু বুজিয়াই দূর দূর কবিয়া আবার নীরব হইল। পূৰ্ব্ববং নিশ্বাস চলিতে লাগিল । জামাইৰাবু হাতবাক্সটি লইয়া তখনই নিজের বড় বাক্সে বন্ধ করিলেন। পাখিরা প্রভাতী গাইয়া উঠিল। শুকতারা মলিনভাবে নিজ গম্যপথে মিটমিটি চাহিয়া বাইতে লাগিল, জামাইবাবু শয্যায় শুইয়া নাক ডাকাইতে আরম্ভ করিল। অষ্টম তরঙ্গ তদারক পাবন রাজশাহী জেলাব অন্তর্গত । সমযে সমষে রাজশাহীর জজ দাওরার মোকদ্দমাব বিচার কবিতে পাবনায় আসিয়া থাকেন। কালেক্টর মূন্সেফা সকলি আছে, সুতরাং জেলা বলিযাই অভিহিত। পাবনা হইতে শালম্বর মধুয়ায় আসিতে হইলে পদ্মা পার হইয়া আসিতে হয । পদ্মা পাড়ি দিযা দক্ষিণপারে আসিলেই কুষ্টিয়ার থানা। পাঠক ! বর্তমান কুষ্টিয়া বে-স্থানে স্থাপিত সে স্থানেব যথার্থ নাম কুষ্টিয়া নহে। পুরাতন রেলওযে ষ্টেশনের উত্তরদিকে কুষ্টিয়া গ্রাম আজি পৰ্য্যন্ত বর্তমান আছে। এইক্ষণ তাহার নাম পুরাতন কুষ্টিয়া। কুষ্টিয়ার থানা—পুরাতন কুষ্টিয়া হইতে উঠিয়া গৌরনদীর দক্ষিণপার আসিলে, সে থানার নাম ও কুষ্টিয়া এবং সেই নামেই মহকুমা ইত্যাদি ও রেলওয়ে ষ্টেশনের নাম হইয়াছে। এইক্ষণে যে-স্থানে কুষ্টিয়ার থান বর্তমান, সে-স্থানের নাম ‘মজমপুর’। এইপ্রকারে বাহাদুরখালী, একপাড়া গ্রাম লইয়। কষ্টয়া। ৰে সময়ের ঘটনা, সে-সময় কুষ্টিয়ার মহকুমা হয় নাই, রেলওয়ে ষ্টেশন হয় নাই। বর্তমান থানারও স্বাক্ট হয় নাই। সেই পুরাতন ক,ষ্টিয়াতেই থানা—সে থানাতেও শালঘর মধুমার লুটের এজাহার পড়িয়াছে। অন্ত লোকে এজাহার দিলে দারোগসাহেৰ সে লোকটিকে যাহা করিয়া বিদায় দিতে হয় করিতেন। কঠিব এজাহার না লইয়া উপায় নাই । মেমসাহেবের প্রেরিত লোকের এজাহার। বিশেষ দুর্গাঙ্ক প্রতাপান্বিত টি. আই. কেনীর কুঠিলুট। এ এজাহার না লইলে কি রক্ষা আছে ? লাভের প্রত্যাশা না থাকিলেও বাধ্য হইয়া এজাহার লইতে হুইয়াছে । DDBB BBB BD BB BB BBB BBBBS BD DDDDBBBS DD DDDSDDDD DDDDDDD DDDDDBB BBBB DDDDDD SDDBBS