পাতা:মীর মশাররফ হোসেন রচনাসংগ্রহ প্রথম খণ্ড.djvu/১৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উদাসীন পন্ধিকের মনেৰ কথা չեԳ যাহা লইয়া আসিয়াছিলাম তাহাই লইযা ধাইব । দেখ তে কেমন সাহস! আর কেমন ভাল হওয়ার চেষ্টা । তোমাদের কি ওরূপ সাহস আছে, না উৎসাহ আছে ? তোমাদের সকলি মুখে, কাজে কিছুই নাই। কেবলই হইহই । কার্য বুধিয়া, কার্য্যের গুরুত্ব বুঝিয়া চলিবে না, বুঝিযা করিবে না। আচ্ছ, যাহা বল তাহা করিতে পারিলেও মুখের গৌরব বজায় থাকে। কথার মূল্য বাড়ে। ফাক আওয়াজ আর ফাক কথা দুই সমান । কেবল বারুদ ক্ষয়, আর মাথা ক্ষয় । তোমরা বোঝ আর না বোঝ, পার আর না পার, মুখের জোর কিছুতেই কমে না। বাকি রহিল মাথা—সে মাথা একেবারে নাই বলিলেও হয়, কারণ প্রায়ই ঠিক থাকে না । যাহাহউক, আর বেশি বলতে ইচ্ছা করি না। মনে ভেবে রেখ, খুব দৃঢ়বিশ্বাস করে স্থিব করে রেখ ষে, সকলেরই শেষ আছে । আমি যদি এই জালেমের হাত থেকে আমার প্রজা রক্ষা করিতে ন পারি তাতে দুঃখ নাই, কারণ কালে কেনীর ধ্বংস আছেই আছে । আমার দুঃখ এই যে, আমি যেসকল ঘটনা চক্ষে দেখিতে পারিব না। দয়ার হাতবিস্তার—নিদিয়ের হাতসঙ্কোচ । যেদিন কেনীর সময় পূর্ণ হইবে, সেদিন সামান্ত বলে, সামান্ত কারণে কেনী মহা-অস্থির হইয়া উঠিবে। কথা শেষ হয় নাই, এমন সময় খবর আসিল যে, দারোগা, জমাদার, ঘরকন্দাজ, চৌকিদারের প্রায় চারিশত লোক আসিতেছে। প্যারীসুন্দরী বলিলেন, তাহার কোম্পানীর লোক, তাহাদিগকে খুব আদর কর । কি জন্যে আসিয়াছে শোন । যদি সেই কারণেই আসিয়া থাকে, তবে এইক্ষণে সেসব আলাপ কিছু না করে–আগে আহারের ষোগাড়, জলখাবার যোগাড়, বাসার যোগাড় বিশ্রাম উপযোগী স্থানের যোগাড় করিয়া দেও, পরে অন্য যোগাড়। কিছুতেই যেন তাহাদের সমাদর, আদরের, যত্নের ক্রটি না হয়। সেলাম বাজাইয়া রামলোচন ত্রস্তে চলিয়া গেলেন । একাদশ তরঙ্গ দলিলের বাক্স পাঠক ! জামাইবাবুর সেই বাক্স চুরির কথাটা একবার মনে করুন। তিনি । অষ্ট কোন মূল্যবান জিমিস না লইয়া,সামান্ত একটা বাক্স, অত পরিশ্রমে জর্ত ধোগাত্বে হস্তগত করার কারণ কি ? তাহা বোধহয় বুঝিঙেই পারিয়াছেন। मकानैौ दिनांक भै बांtञ्च अश्ञिउनांभ