পাতা:মীর মশাররফ হোসেন রচনাসংগ্রহ প্রথম খণ্ড.djvu/২৯১

ー&bアペ মীব মশাররফ হোসেন বচনাসংগ্ৰহ “তা বেশ মনে আছে । শিকড়িষ্ট ও একদিনে বেশ শুকুইয়া গিয়াছে। গু তো করতে আর বেশী মেহনত লাগবে না । দেখ ঐ শিকড়েবগুড়ে খাওয়ান ছাড়া আর কিছু পারবে ন! আব বা দিযেছ—ত আমি কখনই খাওয়াতে পারবো না—আমার প্রাণ থাকতে পারৰো ন’ । “আছা, শিকড়টিতে গু ডে কবে কোন খাদ্যসামগ্রির মধ্যে মিশিন্ধে খাও য়াতে পাবৰে ?” হঁ। --ত পাবৰে । --অর্ণব ষা বলিলে ত। কিন্তু দিবে।’ “কি বুলিলাম ?” “ঐ যে, বলিলে আবুও কিছু”-- “তোমার মাথাম হাত দিযে বলিতেছি – যেদিন শুনিষ, বিছানায় শুষ্টয। পড়িযছে, পেট চলিযান্ত্রে, সেইদিন তোমাকে মনেব মত খুসি করবো । বকশিশ তো ধব! রইল।” “সে তুমি যা দেও—আমি একখানা ভাল কাপড় চাই ।” “আচ্ছা—একখানি কেন, একজোড় দিব ।” কথা হইতেছে, ইহাব মধ্যে বেহাৰ্বদিগের চললিৰোন্স রূপসীর কাণে পড়িল। রূপসী তাড়াতাডি উঠিষা সবজাকে বলিল যে, “মীরসাহেব আসিতেছেন, তুমি যাও।” সবজী উঠিতে পত্তিতে সাতপাক খাইয ভযে র্কাপিতে কঁাপিতে ঘরেব বাহির হইল । রূপসী সবজার পিছনে পিছনে আসিয়া পাশের দ্বারৰন্ধ করিয়া করিম দিলেন । এবং সম্মুখের একটি দ্বারে খাড়া হইয়া পালকি দেখিতে লাগিলেন । বেহরোর চলতিৰোল ৰসীরুদ্ধিনের কাণেও গিয়াছিল । বৈঠকখানার সম্মুখেই পুষ্করিণী, পুষ্কবিণীর দক্ষিণপারেই বসৗরুদিনের শ্বশুরালয় । সেইখানেই অবস্থিতি ! বসীরুদিন তাভাতাড়ি উঠিয়া আসিলেন। মীরসাহেবের পালকি রাস্ত ছাড়িয়া প্রৰেস দ্বার হইয়া ৰৈঠকখানাৰ আঙ্গিনায় আসিল । মীরসাহেব পালকি হইতে নামিয়া বেহারাদিগকে বলিলেন যে, *আবার কাল একপ্রহর পর বাইতে হইবে।” এই কথা কয়েকটি কহিয়াই বাটির মধ্যে চলিয় গেলেন । বঙ্গীরুদ্দিন